বিষয়বস্তুতে চলুন

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের প্রতীক
নীতিবাক্যশিখতে আসো, সেবার তরে বেরিয়ে যাও
ধরনসরকারি চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়
স্থাপিত১৯৫৭
প্রাতিষ্ঠানিক অধিভুক্তি
অধ্যক্ষঅধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন (ভারপ্রাপ্ত)[]
শিক্ষার্থী১,৫০০
স্নাতকএমবিবিএস
স্নাতকোত্তরএমএস, এমডি, এমফিল, ডিপ্লোমা, এফসিপিএস
ঠিকানা
খান বাহাদুর ফজলুল কাদের রোড, পাঁচশাইশ
, ,
৪২০৩
,
শিক্ষাঙ্গনশহুরে
সংক্ষিপ্ত নামচমেক বা সিএমসি
ওয়েবসাইটcmc.gov.bd
মানচিত্র
২০১০-এ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের প্রধান ফটক
১৯৬০-এ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের চট্টগ্রাম শহরে অবস্থিত একটি সরকারি মেডিকেল কলেজ[] প্রতিষ্ঠানটি ১৯৫৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রাচীনতম[] এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।[] প্রতিষ্ঠানটি চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত।

কলেজটিতে ইনটার্নশিপ-সহ স্নাতক পর্যায়ের ৫ বছর মেয়াদি এমবিবিএস শিক্ষাক্রম চালু রয়েছে; যাতে প্রতিবছর ২৭০ জন এমবিবিএস শিক্ষার্থী যার মধ্যে ২০ জন বিদেশি শিক্ষার্থী ও ডেন্টাল ইউনিটের বিডিএস কোর্সে ৬০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়ে থাকে।[] এছাড়াও এখানে বর্তমানে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে এম.ডি., এম.এস., এমফিল, ডিপ্লোমা, এমপিএইচ শিক্ষাক্রম চালু রয়েছে।[]

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

১৯০১ সালে চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লায় প্রতিষ্ঠিত চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের প্রাঙ্গণে ১৯২৭ সালে চট্টগ্রাম মেডিকেল স্কুলের কার্যক্রম শুরু হয়, যেখানে চার বছর মেয়াদী এলএমএফ ডিগ্রি প্রদান করা হতো। ১৯৫৭ সালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রী ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত এই কলেজের উদ্বোধন করেন। ডা. আলতাফ উদ্দীন আহমেদ এই প্রতিষ্ঠানের প্রথম অধ্যক্ষ ছিলেন।

১৯৬০ সাল পর্যন্ত চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালই চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হিসেবে সেবা প্রদান করত। ১৯৬০ সালে এটি বর্তমান ক্যাম্পাসে স্থানান্তরিত হয়। মাত্র ২৬ জন শিক্ষক এবং ৭৬ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এর যাত্রা শুরু হয়। তখন এই কলেজে তিনটি বিভাগ ছিল: অ্যানাটমি, ফিজিওলজি এবং প্রাণরসায়ন।

শুরুতে মেডিসিন, সার্জারি এবং ধাত্রীবিদ্যা ও স্ত্রীরোগবিদ্যা বিভাগ চালু ছিল। ১৯৬৯ সালে বর্তমান সাততলা ভবনের নির্মাণকাজ সম্পন্ন হলে ওই বছরই এটি সেখানে স্থানান্তরিত হয়। ১৯৯০ সালে ডেন্টাল ইউনিট চালু হয় এবং ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারী (বিডিএস) প্রোগ্রাম শুরু হয়। বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানের শয্যাসংখ্যা ২,২০০।[] ২০০৭ সালে ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ইমেজিং(MRI), কম্পিউটারাইজড টমোগ্রাফিক স্ক্যান, ডিএনএ টেস্টিং চালু হয়।[]

সংযুক্ত হাসপাতাল

[সম্পাদনা]
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
মানচিত্র
ভৌগোলিক অবস্থান
অবস্থানখান বাহাদুর ফজলুল কাদের রোড, পাঁচলাইশ, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ
সংস্থা
তহবিলস্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়
ধরনসরকারি
অধিভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ; বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ানস্ এন্ড সার্জনস্
পৃষ্ঠপোষকব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ শামীম আহসান, এমপিএইচ
সংযোগ
ওয়েবসাইটcmch.gov.bd

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের সংযুক্ত হাসপাতাল। এটি উক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির ব্যবহারিক শিক্ষার প্রয়োগের ক্ষেত্র। হাসপাতালটি বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ানস্ এন্ড সার্জনস্চট্টগ্রাম নার্সিং কলেজসহ চট্টগ্রামের বেশ কয়েকটি নার্সিং কলেজ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। বর্তমানে হাসপাতালটি ২২০০ শয্যাবিশিষ্ট একটি তৃতীয় পর্যায়ের হাসপাতাল।[]

অবকাঠামো

[সম্পাদনা]
বোন্স লাইব্রেরী

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে বিশ্বের প্রথম বোনস লাইব্রেরি। কলেজ ক্যাম্পাসের নতুন ভবনে স্থাপিত এই বোনস লাইব্রেরিতে মানব দেহের বিভিন্ন অঙ্গ-পতঙ্গের হাড় সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে। ডা.মনসুর খলিলের নামানুসারে এই বোনস লাইব্রেরির নামকরণ করা হয়েছে।[১০]

শহীদ মিনার

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের প্রধান ফটকের পাশেই রয়েছে একটি শহীদ মিনার ।[১১]

গ্রন্থাগার

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে আন্ডারগ্রাজুয়েট ও পোস্টগ্রাজুয়েট স্টুডেন্টদের জন্য রয়েছে পৃথক লাইব্রেরী। লাইব্রেরীদ্বয় নতুন একাডেমিক ভবনের ১০ম তলায় অবস্থিত। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এ লাইব্রেরীতে পৃথকভাবে ও গ্রুপ আকারে পড়ার জন্য ব্যাবস্থা রয়েছে।

মিলনায়তন :

'শাহ আলম বীর উত্তম মিলনায়তন' নামে এই প্রতিষ্ঠানের একটি মিলনায়তন রয়েছে। খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা বীর উত্তম শাহ আলমের নামে এই মিলনায়তনের নামকরণ করা হয়েছে। এটি এক হাজার দর্শক ধারণক্ষমতা সম্পন্ন। আধুনিক মিলনায়তনের মতো এতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, সাজঘর, লাইটিং এবং সাউন্ড সিস্টেম রয়েছে।[১১]

ভেনম রিসার্চ সেন্টার

চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের পুরোনো অ্যাকাডেমিক ভবনের নিচতলায় ২০১৮ সালে স্থাপিত ভেনম রিসার্চ সেন্টারটি বাংলাদেশে বিষধর সাপসমূহের বিষের বিরুদ্ধে এন্টিভেনম তৈরির উদ্দেশ্যে স্বাস্থ্য অধিদফতরের নন-কমিউনিকেবল ডিসিজ কন্ট্রোলের (এনসিডিসি) একটি বৈজ্ঞানিক প্রকল্প। এ প্রকল্পের অধীন, নোসেলেট কোবরা, বিনোসেলেট কোবরা, বানডেড ক্রাইট, ডব্লিউএলপি ভাইপার, এসটিপি ভাইপার, রাসেল’স ভাইপার, জি ব্ল্যাক ক্রাইট, কমন ক্রাইট, লাল গলার কিলব্ল্যাক নামে বিষধর সাপ লালন পালন করা হচ্ছে।

৭ প্রজাতির ১৩৭টি সাপকে খাবার হিসেবে ইঁদুর, মুরগির মাংস এবং সাপ দেওয়া হয়।

ওই কক্ষে কাচঘেরা জায়গায় ইঁদুর পালন করা হচ্ছে। এসব সাপ ও সাপের বিষ সংগ্রহ প্রক্রিয়া সম্পর্কে অধ্যাপক ডা. মো. সাজ্জাদ হোসেনকে অভিহিত করা হয়। [১২]

ইনমাস

বাংলাদেশের অন্যতম পুরাতন পরমাণু চিকিৎসা কেন্দ্র হিসেবে পরমাণু চিকিৎসা এবং আল্ট্রাসাউন্ড কেন্দ্র, চট্টগ্রাম ১৯৭০ সালে যাত্রা শুরু করে। কেন্দ্রের আধুনিকায়ন ৩০শে জুন, ২০০৮ সালে সম্পন্ন হয়। বর্তমানে যে সব যন্ত্রপাতি চিকিৎসা সেবায় ব্যবহৃত হচ্ছে, তার মধ্যে আছে--- Duel Head I Single Head SPECT গামা ক্যামেরা, সিটি স্ক্যানার, থাইরয়েড স্ক্যানার, আল্ট্রাসনোগ্রাম, কালার ডপলার এবং রেডিওইমিউনোএ্যাসে (RIA)-i জন্য একসেট কম্পিউটারাইজড গামা ওয়েল কাউন্টার ও অন্যান্য সুবিধাসহ ইন-ভিট্রো ল্যাব। [১৩]

ছাত্রাবাস

[সম্পাদনা]
  • প্রধান ছাত্রাবাস (পুরুষ)
  • কান্তা ছাত্রীনিবাস
  • হাফিজুল্লাহ বশির শাওন ছাত্রাবাস (গ্লাস)
  • লুৎফুস সালাম ছাত্রাবাস (ডক)
  • দিলরুবা ছাত্রাবাস
  • ডাক্তার মিজান ইন্টার্ন হোস্টেল
  • ডাক্তার জান্নাত মহিলা ইন্টার্ন হোস্টেল

অনুষদ ও বিভাগ

[সম্পাদনা]

এই মেডিকেল কলেজে ৩৫টি বিভাগ রয়েছে।[১৪]

ভর্তি

[সম্পাদনা]

মেডিকেল কলেজ

[সম্পাদনা]

প্রতি বছর এই কলেজে প্রায় ২৫০ জন শিক্ষার্থীকে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি করানো হয়। সাথে কিছু বিদেশী শিক্ষার্থীও ভর্তি হয়।

ডেন্টাল ইউনিট

[সম্পাদনা]

১৯৯০ সালের ৫ জানুয়ারি ডেন্টাল ইউনিটের কার্যক্রম শুরু হয়। এতে প্রতি বছর ৬০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়।[১৫][১৬]

অধিভুক্ত হাসপাতালসমূহ

[সম্পাদনা]

উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী

[সম্পাদনা]

উল্লেখযোগ্য শিক্ষক

[সম্পাদনা]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "৫ মেডিকেল কলেজে নতুন অধ্যক্ষ"Dhaka Post। ২৮ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগষ্ট ২০২৪ 
  2. "মেডিকেল কলেজ"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার - জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ১৭ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১৫ 
  3. "চট্টগ্রাম মেডিকেলের ৬৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ"doctortv.net। ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  4. "চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ইতিহাস"। ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  5. "ভর্তিচ্ছু ছাত্র ছাত্রীদের জন্য বিস্তারিত নির্দেশনা" (পিডিএফ)। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার - স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ২২ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৬ 
  6. চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণা
  7. "২২০০ শয্যায় উন্নীত চমেক হাসপাতাল"। ১৮ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগস্ট ২০২৪ 
  8. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৪ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৬ 
  9. "২২০০ শয্যায় উন্নীত চমেক হাসপাতাল"। ১৮ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০২৪ 
  10. https://dmpnews.org/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A5%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%B8-%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AC%E0%A7%8D/
  11. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৬ 
  12. https://www.banglanews24.com/daily-chittagong/news/bd/804416.details
  13. https://baec.gov.bd/site/page/809cd197-ef1c-4d0d-ae9a-53754280b9f4/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8,%E0%A6%9A%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B2-%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B8,-%E0%A6%9A%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE
  14. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৬ 
  15. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২২ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৬ 
  16. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৫ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৬ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]