শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ
এই নিবন্ধ অথবা অনুচ্ছেদটি শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নিবন্ধের সাথে একত্রিত করার প্রস্তাব করা হচ্ছে। (আলোচনা করুন) |
![]() শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের লোগো | |
প্রাক্তন নাম | বেগম খালেদা জিয়া মেডিকেল কলেজ (বেখাজিমেক) (২০০৬-২০০৯) |
---|---|
ধরন | সরকারি মেডিকেল কলেজ |
স্থাপিত | ১৯৬৩ সালে শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী হাসপাতাল এবং ২০০৬ সালে মেডিকেল কলেজ |
প্রাতিষ্ঠানিক অধিভুক্তি | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
অধ্যক্ষ | অধ্যাপক ডা. সাকি মোহাম্মদ জাকিউল আলম |
পরিচালক | ডা. শফিউর রহমান |
অবস্থান | , ২৩°৪৬′৬.৫০″ উত্তর ৯০°২২′১৮.২৪″ পূর্ব / ২৩.৭৬৮৪৭২২° উত্তর ৯০.৩৭১৭৩৩৩° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে |
ভাষা | English |
![]() |



শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের ঢাকা জেলায় অবস্থিত চিকিৎসা বিষয়ক উচ্চ শিক্ষা দানকারী একটি প্রতিষ্ঠান। সরাসরি সরকারি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত এই প্রতিষ্ঠানটি ২০০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়; যা বর্তমানে দেশের একটি অন্যতম প্রধান চিকিৎসাবিজ্ঞান বিষয়ক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এখানে ১ বছর মেয়াদী হাতে-কলমে শিখনসহ (Internship) স্নাতক পর্যায়ের ৫ বছর মেয়াদি এম. বি. বি. এস. শিক্ষাক্রম চালু রয়েছে; যাতে প্রতিবছর ২০০ জন শিক্ষার্থীকে ভর্তি করা হয়ে থাকে এবং ৫ বছর মেয়াদী বি. ডি. এস. শিক্ষাক্রম চালু রয়েছে; যাতে প্রতিবছর প্রায় ৫০ জন শিক্ষার্থীকে ভর্তি করা হয়ে থাকে ।[১]
অবস্থান
[সম্পাদনা]শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী হাসপাতাল ঢাকার শেরে-ই-বাংলা নগরে জাতীয় হৃদরোগ ইনষ্টিটিউট এর পাশে অবস্থিত।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]১৯৬৩ সালে পূর্ব পাকিস্তানের আমলে আইয়ুব কেন্দ্রীয় হাসপাতাল হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। প্যাথলজিকাল এবং রেডিওলজিকাল বিভাগ দিয়ে কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়েছিল।[২]
শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী হাসপাতালের নির্মাণ পরিকল্পনা করেছেন স্থপতি লুই আই কান।[২] শুরুতে হাসপাতাল হিসেবে চিকিৎসা সেবা প্রদান করলেও দীর্ঘদিনের দাবির সুবাদে সেপ্টেম্বর ৫, ২০০৫ সালে বাংলাদেশ সরকার শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী হাসপাতালকে মেডিকেল কলেজে রূপান্তরের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে এবং মে ৬, ২০০৬ সালে ১০০জন শিক্ষার্থী ভর্তি করানোর মাধ্যমে বেগম খালেদা জিয়া মেডিকেল কলেজ হিসেবে এর শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়।[৩] পরবর্তিতে জুলাই ১, ২০০৯ সালে মেডিকেল কলেজের নাম শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ-এ পরিবর্তন করা হয়।
অবকাঠামো
[সম্পাদনা]লিফট, গাড়ি পার্কিং ও অন্যান্য
[সম্পাদনা]- লিফটের সুবিধা ও ১০০টি গাড়ি পার্কিং এর জন্য ব্যবস্থা রয়েছে এই হাসপাতালে।
- গাড়ি পার্কিং এর জন্য কোন চার্জ প্রযোজ্য নয়।
- হাসপাতালের নীচতলার বাম দিকে পুরুষদের ও মহিলাদের জন্য আলাদা ৩টি করে টয়লেট রয়েছে।
- অগ্নিকাণ্ড জনিত দূর্ঘটনারোধে হাসপাতালের নিজস্ব অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা রয়েছে।
লোকবল
[সম্পাদনা]মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫০০ জন শিক্ষার্থী এবং ২০০০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছে।
সুযোগ-সুবিধা
[সম্পাদনা]এ্যাম্বুলেন্স
[সম্পাদনা]হাসপাতালে চিকিৎসা প্রার্থী রোগীদের প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহের জন্য এই হাসপাতালে একটি অনুসন্ধানকেন্দ্র রয়েছে। এটি হাসপাতালের প্রবেশ পথেই অবস্থিত। অসুস্থ রোগীদের আনা নেয়ার জন্য এখানে ৩ টি এ্যাম্বুলেন্স রয়েছে।
আর্থিক ভাবে অসচ্চল রোগীদের জন্য বিশেষ সুবিধা
[সম্পাদনা]দরিদ্র ও অসহায় রোগীরা সমাজ সেবা কার্যালয়ে যোগাযোগ করে ঔষধ পত্রসহ বিভন্ন টেষ্ট ও সিট ভাড়ার ক্ষেত্রে আর্থিক সুবিধা পেতে পারেন। সমাজ সেবা কার্যালয় হাসপাতালের নিচতলায় ব্লক -৬ এ অবস্থিত।
সংগঠন
[সম্পাদনা]- সন্ধানী[৪]
কৃতি শিক্ষক ও শিক্ষার্থী
[সম্পাদনা]আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "ভর্তিচ্ছু ছাত্র ছাত্রীদের জন্য বিস্তারিত নির্দেশনা" (পিডিএফ)। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার - স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ২২ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ ক খ "History of ShSMC"। shsmc.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০১।
- ↑ "Begum Khaleda Zia Medical College inaugurated"। ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশ। ৬ জুন ২০০৬। Archived from the original on ৫ জুন ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ "Sandhani – Shaheed Suhrawardy Medical College"। shsmc.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০১।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]উইকিমিডিয়া কমন্সে শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।
- স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
- প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |