বিষয়বস্তুতে চলুন

পটুয়াখালী সরকারি কলেজ

স্থানাঙ্ক: ২২°২১′১৩″ উত্তর ৯০°২০′৩২″ পূর্ব / ২২.৩৫৩৭৩৫° উত্তর ৯০.৩৪২২৮৫° পূর্ব / 22.353735; 90.342285
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
পটুয়াখালী সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ
ধরনসরকারি
স্থাপিত১৯৫৭ সাল[]
ইআইআইএন১০২৫৯৬ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
অধ্যক্ষপ্রফেসর মো: নুরুল আমীন
উপাধ্যক্ষপ্রফেসর ড. মোঃ মতিউর রহমান
শিক্ষার্থীপ্রায় ১০,০০০+ জন
ঠিকানা
বনানী, পটুয়াখালী - ৮৬০০
, ,
২২°২১′১৩″ উত্তর ৯০°২০′৩২″ পূর্ব / ২২.৩৫৩৭৩৫° উত্তর ৯০.৩৪২২৮৫° পূর্ব / 22.353735; 90.342285
শিক্ষাঙ্গনশহুরে
ভাষাবাংলা, ইংরেজি, আরবি
পোশাকের রঙ  সাদা (শার্ট)
  কালো (প্যান্ট)
সংক্ষিপ্ত নামPGC (পিজিসি)
অধিভুক্তিজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
ক্রীড়াক্রিকেট, ফুটবল, বাস্কেটবল, ব্যাডমিন্টন
ওয়েবসাইটhttps://www.patuakhaligovtcollege.edu.bd/
মানচিত্র

পটুয়াখালী সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলার একটি শীর্ষস্থানীয় এবং বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী ও প্রাচীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে একটি।[][] এটি বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের সবচেয়ে প্রাচীন কলেজ। কলেজটি উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক (পাস), স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর বিষয়ে পাঠদান করে থাকে। এর উচ্চ মাধ্যমিক ও ডিগ্রী শ্রেণীতে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা - তিনটি শাখায় পাঠদান করা হয় ও শিক্ষা কার্যক্রম বরিশাল মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় এবং স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষা কার্যক্রম জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত।

প্রতিষ্ঠার পটভূমি

[সম্পাদনা]

শেরে বাংলা একে ফজলুল হক ১৯৩৭ সালে পটুয়াখালী হতে বঙ্গীয় আইন পরিষদে মুসলিম লীগ নেতা ও পটুয়াখালীর জমিদার খাজা নাজিমউদ্দিনের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়লাভ করেন। কথিত আছে যে, নির্বাচনকালে তিনি পটুয়াখালীবাসীকে অঙ্গীকার করেছিলেন যে, তিনি পটুয়াখালী শহরে কলেজ প্রতিষ্ঠা করবেন। কিন্তু চাখারবাসীর চাপে তিনি অঙ্গীকার রাখতে পারেননি

১৯৫৬ সালে ভোলায় একটি ও পিরোজপুরে দুটি আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরায়ার্দী বরিশাল, পিরোজপুর ও ভোলায় জনসভা করেন। স্থানীয় এমএলএ ও নেতৃবৃন্দের দাবির প্রেক্ষিতে তিনি পিরোজপুর, পটুয়াখালী ও ভোলায় একটি করে কলেজ এবং বরিশালে একটি মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার করেন। এই অঙ্গীকার পূরণের প্রয়াসে ১৯৫৬ সালে পটুয়াখালী মহকুমা প্রশাসককে আহ্বায়ক করে পটুয়াখালী কলেজের সাংগঠনিক কমিটি গঠন করা হয়। এমএলএ ও স্থানীয় বিদ্যেৎসাহী ব্যক্তিগণ কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৫৭ সালের ৫ জুন পটুয়াখালী কলেজের যাত্রা শুরু হয়। সৈয়দ আহমেদ আলীকে পটুয়াখালী কলেজে প্রথম অধ্যক্ষ নিয়োগ করা হয়। পটুয়াখালী কলেজের প্রথম কার্যক্রম শুরু হয়

প্রতিষ্ঠাকালে দাতাদের অর্থের পরিমাণ

[সম্পাদনা]

১. ফরমান আলী মল্লিক,টেপুরা, আমতলী - ১০ হাজার টাকা;২.নিবারণ চন্দ্র কবিরাজ, লক্ষীপুর, দশমিনা - ৬ হাজার টাকা; হাশেম আলী মল্লিক, টেপুরা, আমতলী - ২ হাজার টাকা; ৪. নুরুল হক রাজমিয়া, পটুয়াখালী - ১ হাজার ২ শত টাকা; ৫. মোতাহার সিকদার, আমতলী - ১ হাজার টাকা; ৬. আবুল হোসেন তালুকদার - ১ হাজার টাকা।

অবকাঠামো

[সম্পাদনা]

ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি,ইংরেজি সহ আরো অনেক বিভাগ বিদ্যমান আছে। এর ইআইআইএন নাম্বার ১০২৫৯৬।

অন্যান্য অবকাঠামোগত সুযোগ সুবিধাসমূহ

[সম্পাদনা]

আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চার জন্য রয়েছে সমকালীন গ্রন্থসমৃদ্ধ গ্রন্থাগার, কম্পিউটার ল্যাব ও বিজ্ঞান গবেষণাগার। শিক্ষার্থীর শারীরিক, মানসিক ও সাংস্কৃতিক বিকাশের জন্য রয়েছে ক্রীড়া সামগ্রী, সাংস্কৃতিক আয়োজন।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "পটুয়াখালী সরকারি কলেজে বন্ধ ছাত্র সংসদ নির্বাচন"jaijaidinbd.com। ৩০ নভেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২০ 
  2. "দৈনিক জনকন্ঠ || পটুয়াখালী সরকারি কলেজে হীরক জয়ন্তী উৎসব"দৈনিক জনকন্ঠ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২০ 
  3. আমাদের বরিশাল
  4. "নানা সমস্যায় জর্জরিত পটুয়াখালী সরকারি কলেজ"www.somoynews.tv। ৪ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২০ 

বহি:সংযোগ

[সম্পাদনা]