লিওনেল মেসির অর্জনের তালিকা


সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ খেলোয়াড়দের একজন হিসাবে বিবেচিত আর্জেন্টিনীয় ফুটবল খেলোয়াড় লিওনেল মেসি, সাতটি ব্যালন ডি’অর পুরস্কার পেয়েছেন, যা অন্য ফুটবল খেলোয়াড়দের চেয়ে সবচেয়ে বেশি, সেইসাথে ২০০৯ ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড়, এবং ২০১৯ ও ২০২২ ফিফা শ্রেষ্ঠ পুরুষ খেলোয়াড় পুরস্কার পেয়েছেন। মেসি লা লিগা (৪৭৪), স্পেনীয় সুপার কাপ (১৪) ও উয়েফা সুপার কাপে (৩) সবচেয়ে বেশি গোল করার রেকর্ড গড়েছেন এবং ফুটবল ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি অফিসিয়াল সহায়তা প্রদানের রেকর্ড করা খেলোয়াড় (৩৫৭)।[১][২] এছাড়াও তিনিই একমাত্র খেলোয়াড় যে ক্লাব কর্মজীবনে ৩০০টি সহায়তা প্রদান করেছেন।[৩] তিনি তার পেশাদার কর্মজীবন জুড়ে ক্লাব এবং দেশের হয়ে ৮২৫ গোল করেছেন এবং ইতিহাসের প্রথম এবং একমাত্র খেলোয়াড় যিনি পাঁচ এবং ছয়টি ইউরোপীয় সোনালী জুতো জিতেছেন।
যৌথ পুরস্কার
[সম্পাদনা]মৌসুম / বছর | প্রতিযোগিতা | ক্লাব / জাতীয় দল | সূত্র |
---|---|---|---|
২০০৪–০৫ | লা লিগা | বার্সেলোনা | [৪] |
২০০৫ | দক্ষিণ আমেরিকা অ-২০ চ্যাম্পিয়নশিপ তৃতীয় স্থান | আর্জেন্টিনা অ-২০ | [৫] |
২০০৫ | ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ | [৬] | |
২০০৫ | স্পেনীয় সুপার কাপ | বার্সেলোনা | [৪] |
২০০৫–০৬ | লা লিগা | ||
২০০৫–০৬ | উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ | ||
২০০৬ | স্পেনীয় সুপার কাপ | ||
২০০৬ | উয়েফা সুপার কাপ রানারআপ | ||
২০০৭ | কোপা আমেরিকা রানারআপ | আর্জেন্টিনা | [৭] |
২০০৮ | গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক | আর্জেন্টিনা অলিম্পিক | [৮] |
২০০৮–০৯ | লা লিগা | বার্সেলোনা | [৪] |
২০০৮–০৯ | কোপা দেল রেই | ||
২০০৮–০৯ | উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ | ||
২০০৯ | স্পেনীয় সুপার কাপ | ||
২০০৯ | উয়েফা সুপার কাপ | ||
২০০৯ | ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ | ||
২০০৯–১০ | লা লিগা | ||
২০১০ | স্পেনীয় সুপার কাপ | ||
২০১০–১১ | লা লিগা | ||
২০১০–১১ | কোপা দেল রেই রানারআপ | ||
২০১০–১১ | উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ | ||
২০১১ | স্পেনীয় সুপার কাপ | ||
২০১১ | উয়েফা সুপার কাপ | ||
২০১১ | ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ | ||
২০১১–১২ | কোপা দেল রেই | ||
২০১২ | স্পেনীয় সুপার কাপ রানারআপ | ||
২০১২–১৩ | লা লিগা | ||
২০১৩ | স্পেনীয় সুপার কাপ | ||
২০১৩–১৪ | কোপা দেল রেই রানারআপ | ||
২০১৪ | ফিফা বিশ্বকাপ রানারআপ | আর্জেন্টিনা | [৯] |
২০১৪–১৫ | লা লিগা | বার্সেলোনা | [৪] |
২০১৪–১৫ | কোপা দেল রেই | ||
২০১৪–১৫ | উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ | ||
২০১৫ | স্পেনীয় সুপার কাপ রানারআপ | ||
২০১৫ | কোপা আমেরিকা রানারআপ | আর্জেন্টিনা | [১০] |
২০১৫ | উয়েফা সুপার কাপ | বার্সেলোনা | [৪] |
২০১৫ | ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ | ||
২০১৫–১৬ | লা লিগা | ||
২০১৫–১৬ | কোপা দেল রেই | ||
২০১৬ | স্পেনীয় সুপার কাপ | ||
২০১৬ | কোপা আমেরিকা রানারআপ | আর্জেন্টিনা | [১১] |
২০১৬–১৭ | কোপা দেল রেই | বার্সেলোনা | [৪] |
২০১৭ | স্পেনীয় সুপার কাপ রানারআপ | ||
২০১৭–১৮ | লা লিগা | ||
২০১৭–১৮ | কোপা দেল রেই | ||
২০১৮ | স্পেনীয় সুপার কাপ | ||
২০১৮–১৯ | লা লিগা | ||
২০১৮–১৯ | কোপা দেল রেই রানারআপ | ||
২০১৯ | কোপা আমেরিকা তৃতীয় স্থান | আর্জেন্টিনা | [১২] |
২০২০–২১ | স্পেনীয় সুপার কাপ রানারআপ | বার্সেলোনা | [৪] |
২০২০–২১ | কোপা দেল রেই | ||
২০২১ | কোপা আমেরিকা | আর্জেন্টিনা | [১৩] |
২০২১–২২ | লিগ ১ | পারি সাঁ-জেরমাঁ | [১৪] |
২০২২ | কনমেবল–উয়েফা কাপ অফ চ্যাম্পিয়ন্স | আর্জেন্টিনা | [১৫] |
২০২২ | ট্রোফে দে চ্যাম্পিয়নস | পারি সাঁ-জেরমাঁ | [১৬] |
২০২২ | ফিফা বিশ্বকাপ | আর্জেন্টিনা | [১৭] |
২০২২–২৩ | লিগ ১ | পারি সাঁ-জেরমাঁ | [১৮] |
২০২৩ | লিগস কাপ | ইন্টার মায়ামি | [১৯] |
প্রীতি শিরোনাম
[সম্পাদনা]- জোয়ান গাম্পের ট্রফি: ২০০৬, ২০০৭, ২০১০, ২০১১, ২০১৩, ২০১৪, ২০১৫, ২০১৬, ২০১৭, ২০১৮, ২০১৯, ২০২০[২০]
- রামন ডি ক্যারাঞ্জা ট্রফি: ২০০৫[২১]
- ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ার কাপ: ২০০৭[২২]
- তুর্নিও দে প্যারিস: ২০১২[২৩]
- সামার অফ চ্যাম্পিয়ন্স কাপ: ২০১২[২৪][২৫]
- আন্তর্জাতিক চ্যাম্পিয়ন্স কাপ: ২০১৭ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র[২৬]
- নেলসন ম্যান্ডেলা ট্রফি: ২০১৮ [২৭]
- রিয়াদ সিজন কাপ: ২০২৩[২৮]
প্রীতি প্রতিযোগিতা
[সম্পাদনা]- কোপা টাইমস অফ ইন্ডিয়া: ২০১১[২৯][৩০]
- সুপেরক্লাসিকো দে লাস আমেরিকাস: ২০১৭,[৩১] ২০১৯[৩২]
- কোপা সান হুয়ান: ২০১৯[৩৩]
ব্যক্তিগত অর্জন
[সম্পাদনা]সেরা খেলোয়াড়ের জন্য নির্বাচন
[সম্পাদনা]বিশ্ব
[সম্পাদনা]১৯৫৫ সাল থেকে যখন উদ্বোধনী ব্যালন ডি’অর পুরস্কার অনুষ্ঠিত হয়েছিল তখন থেকে বিশ্বের সেরা খেলোয়াড়ের মুকুট দেওয়ার জন্য পুরস্কার অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। ব্যালন ডি’অর প্রদান করা হয়েছিল সেই খেলোয়াড়কে যিনি পূর্বের বছরের সেরা কার্যকারিতার জন্য ভোট পেয়েছিলেন এবং এটি ফরাসি সাংবাদিক গ্যাব্রিয়েল হ্যানোট দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। মূলত ১৯৯৫ সালের নিয়ম পরিবর্তনের আগে শুধুমাত্র ইউরোপীয় খেলোয়াড়দের ভোট দেওয়া যেত।
১৯৯১ সালে ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড় প্রতিষ্ঠিত হয়।
ফিফা বালোঁ দর
[সম্পাদনা]বছর | ১ম | ২য় | ৩য় |
---|---|---|---|
২০১০ | লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা (বার্সেলোনা) |
শাবি (বার্সেলোনা) |
শতাংশ | ২২.৬৫% | ১৭.৩৬% | ১৬.৪৮% |
২০১১ | লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো (রিয়াল মাদ্রিদ) |
শাবি (বার্সেলোনা) |
শতাংশ | ৪৭.৮৮% | ২১.৬০% | ৯.২৩% |
২০১২ | লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (রিয়াল মাদ্রিদ) |
আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা (বার্সেলোনা) |
শতাংশ | ৪১.১৭% | ২৩.৬৮% | ১০.৯১% |
২০১৩ | ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (রিয়াল মাদ্রিদ) |
লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
ফ্রাঙ্ক রিবেরি (বায়ার্ন মিউনিখ) |
শতাংশ | ২৭.৯৯% | ২৪.৭২% | ২৩.৩৬% |
২০১৪ | ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (রিয়াল মাদ্রিদ) |
লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
মানুয়েল নয়ার (বায়ার্ন মিউনিখ) |
শতাংশ | ৩৭.৬৬% | ১৫.৭৬% | ১৫.৭৩% |
২০১৫ | লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (রিয়াল মাদ্রিদ) |
নেইমার (বার্সেলোনা) |
শতাংশ | ৪১.৩৩% | ২৭.৭৬% | ৭.৮৬% |
ব্যালন ডি’অর
[সম্পাদনা]বছর | ১ম | ২য় | ৩য় |
---|---|---|---|
২০০৭ | কাকা (মিলান) |
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো (ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড) |
লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
পয়েন্ট | ৪৪৪ | ২৭৭ | ২৫৫ |
২০০৮ | ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড) |
লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
ফের্নান্দো তোরেস (লিভারপুল) |
পয়েন্ট | ৪৪৬ | ২৮১ | ১৭৯ |
২০০৯ | লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড / রিয়াল মাদ্রিদ) |
শাবি (বার্সেলোনা) |
পয়েন্ট | ৪৭৩ | ২৩৩ | ১৭০ |
২০১৬ | ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (রিয়াল মাদ্রিদ) |
লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
অঁতোয়ান গ্রিয়েজমান (আতলেতিকো মাদ্রিদ) |
পয়েন্ট | ৭৪৫ | ৩১৬ | ১৯৮ |
২০১৭ | ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (রিয়াল মাদ্রিদ) |
লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
নেইমার (বার্সেলোনা/পারি সাঁ-জেরমাঁ) |
পয়েন্ট | ৯৪৬ | ৬৭০ | ৩৬১ |
২০১৯ | লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
ফিরজিল ফন ডাইক (লিভারপুল) |
ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (ইয়ুভেন্তুস) |
পয়েন্ট | ৬৮৬ | ৬৭৯ | ৪৭৬ |
২০২১ | লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা/পারি সাঁ-জেরমাঁ) |
রবের্ত লেভানদোভস্কি (বায়ার্ন মিউনিখ) |
জর্জিনিয়ো (চেলসি) |
পয়েন্ট | ৬১৩ | ৫৮০ | ৪৬০ |
২০২৩ | ![]() (পারি সাঁ-জেরমাঁ/ইন্টার মায়ামি) |
![]() (ম্যানচেস্টার সিটি) |
![]() (পারি সাঁ-জেরমাঁ) |
পয়েন্ট | ৪৬২ | ৩৫৭ | ২৭০ |
ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড়
[সম্পাদনা]বছর | ১ম | ২য় | ৩য় |
---|---|---|---|
২০০৭ | কাকা (মিলান) |
লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড) |
পয়েন্ট | ১০৪৭ | ৫০৪ | ৪২৬ |
২০০৮ | ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড) |
লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
ফের্নান্দো তোরেস (লিভারপুল) |
পয়েন্ট | ৯৩৫ | ৬৭৮ | ২০৩ |
২০০৯ | লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড / রিয়াল মাদ্রিদ) |
শাবি (বার্সেলোনা) |
পয়েন্ট | ১০৭৩ | ৩৫২ | ১৯৬ |
ফিফা শ্রেষ্ঠ পুরুষ খেলোয়াড়
[সম্পাদনা]বছর | ১ম | ২য় | ৩য় |
---|---|---|---|
২০১৬ | ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (রিয়াল মাদ্রিদ) |
লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
অঁতোয়ান গ্রিয়েজমান (অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ) |
শতাংশ | ৩৪.৫৪% | ২৬.৪২% | ৭.৫৩% |
২০১৭ | ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (রিয়াল মাদ্রিদ) |
লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
নেইমার (বার্সেলোনা / পারি সাঁ-জেরমাঁ) |
শতাংশ | ৪৩.১৬% | ১৯.২৫% | ৬.৯৭% |
২০১৯ | লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
ফিরজিল ফন ডাইক (লিভারপুল) |
ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (ইয়ুভেন্তুস) |
পয়েন্ট | ৪৬ | ৩৮ | ৩৬ |
২০২০ | রবের্ত লেভানদোভস্কি (বায়ার্ন মিউনিখ) |
ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (ইয়ুভেন্তুস) |
লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
পয়েন্ট | ৫২ | ৩৮ | ৩৫ |
২০২১ | রবের্ত লেভানদোভস্কি (বায়ার্ন মিউনিখ) |
লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা / পারি সাঁ-জেরমাঁ) |
মোহাম্মদ সালাহ (লিভারপুল) |
পয়েন্ট | ৪৮ | ৪৪ | ৩৯ |
২০২২ | লিওনেল মেসি (পারি সাঁ-জেরমাঁ) |
কিলিয়ান এমবাপে (প্যারিস সেন্ট জার্মেই) |
করিম বেনজেমা (রিয়াল মাদ্রিদ) |
পয়েন্ট | ৫২ | ৪৪ | ৩৪ |
ফিফা বিশ্বকাপ গোল্ডেন বল
[সম্পাদনা]বছর | গোল্ডেন বল | সিলভার বল | ব্রোঞ্জ বল | সূত্র |
---|---|---|---|---|
২০১৪ | ![]() |
![]() |
![]() |
[৩৪] |
২০২২ | ![]() |
![]() |
![]() |
[৩৫] |
ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ গোল্ডেন বল
[সম্পাদনা]বছর | গোল্ডেন বল | সিলভার বল | ব্রোঞ্জ বল | সূত্র |
---|---|---|---|---|
২০০৯ | লিওনেল মেসি | হুয়ান সেবাস্তিয়ান ভেরন | শাবি | [৩৬] |
২০১১ | লিওনেল মেসি | শাবি | নেইমার | [৩৭] |
২০১৫ | লুইস সুয়ারেস | লিওনেল মেসি | আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা | [৩৮] |
অন্যান্য
[সম্পাদনা]- কোপা আমেরিকা সেরা খেলোয়াড়: ২০১৫, ২০২১[৩৯]
- কোপা আমেরিকা সেরা তরুণ খেলোয়াড়: ২০০৭[৪০]
- ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ গোল্ডেন বল: ২০০৫[৪১]
- ওনজে ডি’অর: ২০০৯, ২০১০–১১, ২০১১–১২, ২০১৭–১৮
- ওনজে ডি’আর্জেন্ট: ২০০৮, ২০১৬–১৭, ২০১৮–১৯, ২০২০–২১
- ইএসপিএন সেরা আক্রমণভাগের খেলোয়াড়: ২০১৪, ২০১৫, ২০১৬, ২০১৭, ২০১৮, ২০১৯, ২০২০, ২০২১
- ΕΘΝΟΣΠΟΡ বর্ষসেরা ফুটবল খেলোয়াড়: ২০০৯
- ওয়ার্ল্ড সকার বর্ষসেরা খেলোয়াড়: ২০০৯, ২০১১, ২০১২, ২০১৫, ২০১৯, ২০২২
- ফোরফোরটু বর্ষসেরা ফুটবল খেলোয়াড়: ২০০৯, ২০১০, ২০১১, ২০১২, ২০১৫, ২০১৭, ২০১৮, ২০১৯
- দ্য গার্ডিয়ান বিশ্বের সেরা ফুটবল খেলোয়াড়: ২০১২,[৪২] ২০১৩,[৪৩] ২০১৫,[৪৪] ২০১৭,[৪৫] ২০১৯,[৪৬] ২০২২[৪৭]
- গোল ৫০: ২০০৮–০৯,[৪৮] ২০১০–১১,[৪৯] ২০১২–১৩, ২০১৪–১৫,[৫০] ২০২০–২১,[৫১] ২০২১–২২[৫২]
- গ্লোব সকার অ্যাওয়ার্ড বর্ষসেরা খেলোয়াড়: ২০১৫
- ফিফপ্রো বর্ষসেরা তরুণ খেলোয়াড়: ২০০৬, ২০০৭, ২০০৮
- আইএফএফএইচএস বিশ্বের সেরা খেলোয়াড় : ২০২২[৫৩]
- আইএফএফএইচএস দশকের বিশ্বের সেরা পুরুষ খেলোয়াড়: ২০১১–২০২০[৫৪]
- আইএফএফএইচএস সেরা কনমেবল খেলোয়াড়: ২০২০,[৫৫] ২০২১,[৫৬] ২০২২[৫৭]
- আইএফএফএইচএস দশকের সেরা পুরুষ কনমেবল খেলোয়াড়: ২০১১–২০২০[৫৮]
- ওয়ার্ল্ড সকার বর্ষসেরা তরুণ খেলোয়াড়: ২০০৬, ২০০৭, ২০০৮[৫৯]
- ভোটবাল ইন্টারন্যাশনাল সর্বকালের ফুটবল খেলোয়াড়: ২০১৭[৬০][৬১]
- দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট কর্তৃক ২১ শতকের সেরা খেলোয়াড়: ২০১৯[৬২][৬৩]
- ফোরফোরটু কতৃক বিগত ২৫ বছরের সেরা খেলোয়াড়: ২০২০[৬৪][৬৫]
- ৪৩৩ দ্বারা বছরের সেরা খেলোয়াড় (দ্য রিং পুরস্কার): ২০২১[৬৬]
- গোল্ডেন ফুটের জন্য সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত: ২০১৬, ২০১৭,[৬৭] ২০১৮, ২০১৯, ২০২০, ২০২১
ইউরোপ
[সম্পাদনা]উয়েফা বর্ষসেরা পুরুষ খেলোয়াড় পুরস্কার
[সম্পাদনা]উয়েফা-র মতে, পুরস্কারটি "পূর্বের মৌসুমে উয়েফা সদস্য সংস্থা অঞ্চলের মধ্যে একটি ফুটবল ক্লাবের হয়ে খেলা সেরা খেলোয়াড়কে তার জাতীয়তা নির্বিশেষে স্বীকৃতি দেয়।"[৬৮] সমস্ত প্রতিযোগিতা, ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক এবং ক্লাব ও জাতীয় দল পর্যায়ে পুরো মৌসুমে খেলোয়াড়দের কার্যকারিতা দ্বারা বিচার করা হয়।[৬৮]
অতীতে পুরস্কারটি শুধুমাত্র ৫৩ জন শীর্ষস্থানীয় ক্রীড়া সাংবাদিকদের একটি প্যানেল দ্বারা নির্ধারিত হয়েছিল।[৬৯] ২০১৮ সালে উয়েফা সেই বছরের উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ এবং উয়েফা ইউরোপা লিগের গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণকারী ক্লাবগুলো থেকে ৮০ জন কোচকে তার নির্ণায়ক-সভায় যোগ করেছে। ইউরোপীয় ক্রীড়া মিডিয়া সমিতি দ্বারা নির্বাচিত সাংবাদিকদের সংখ্যাও ৫৫-এ উন্নীত করা হয়েছে, যা উয়েফা-এর প্রতিটি সদস্য সমিতির প্রতিনিধিত্ব করে।[৭০]
মৌসুম | ১ম | ২য় | ৩য় |
---|---|---|---|
২০১০–১১[৭১] | লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
শাবি (বার্সেলোনা) |
ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (রিয়াল মাদ্রিদ) |
পয়েন্ট | ৩৯ | ১১ | ৩ |
২০১১–১৩ | আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা (বার্সেলোনা) |
লিওনেল মেসি ও ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (যথাক্রমে বার্সেলোনা ও রিয়াল মাদ্রিদ) | |
পয়েন্ট | ১৯ | ১৭ | |
২০১২–১৩ | ফ্রাঙ্ক রিবেরি (বায়ার্ন মিউনিখ) |
লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (রিয়াল মাদ্রিদ) |
পয়েন্ট | ৩৬ | ১৪ | ৩ |
২০১৪–১৫[৭২] | লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
লুইস সুয়ারেস (বার্সেলোনা) |
ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (রিয়াল মাদ্রিদ) |
পয়েন্ট | ৪৯ | ৩ | ২ |
২০১৬–১৭ | ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (রিয়াল মাদ্রিদ) |
লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
জিয়ানলুইজি বুফন (ইয়ুভেন্তুস) |
পয়েন্ট | ৪৮২ | ১৪১ | ১০৯ |
২০১৮–১৯[৭৩] | ফিরজিল ফন ডাইক (লিভারপুল) |
লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (ইয়ুভেন্তুস) |
পয়েন্ট | ৩০৫ | ২০৭ | ৭৪ |
২০২২–২৩[৭৪] | আরলিং হোলান (ম্যানচেস্টার সিটি) |
লিওনেল মেসি (পারি সাঁ-জেরমাঁ) |
কেভিন ডে ব্রুইন (ম্যানচেস্টার সিটি) |
পয়েন্ট | ৩৫২ | ২২৭ | ২২৫ |
চ্যাম্পিয়নস লিগ মৌসুমসেরা আক্রমণভাগের খেলোয়াড়
[সম্পাদনা]"ইউরোপের প্রিমিয়ার ক্লাব প্রতিযোগিতায় প্রতিটি অবস্থানে মৌসুমের সেরা খেলোয়াড়কে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য" ২০১৭ সালে চ্যাম্পিয়নস লিগের অবস্থানগত পুরস্কার চালু করা হয়।[৭৫]
মৌসুম | ১ম | ২য় | ৩য় |
---|---|---|---|
২০১৬–১৭[৭৬] | ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (রিয়াল মাদ্রিদ) |
লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
পাওলো দিবালা (ইয়ুভেন্তুস) |
পয়েন্ট | ৩৫৯ | ১৪৭ | ৬৪ |
২০১৭–১৮[৭৭] | ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (রিয়াল মাদ্রিদ) |
মোহাম্মদ সালাহ (লিভারপুল) |
লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
পয়েন্ট | ২৮৭ | ২১৮ | ৪৩ |
২০১৮–১৯[৭৮] | লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) |
সাদিও মানে (লিভারপুল) |
ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (ইয়ুভেন্তুস) |
পয়েন্ট | ২৮৫ | ১০৯ | ৯১ |
অন্যান্য
[সম্পাদনা]- উয়েফা বছরের সেরা ক্লাব ফুটবলার: ২০০৮–০৯[৭৯]
- উয়েফা ক্লাব বর্ষসেরা আক্রমণভাগের খেলোয়াড়: ২০০৮–০৯,[৮০] ২০১৮–১৯[৮১]
- চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সপ্তাহের সেরা খেলোয়াড়: ম্যাচডে৫/২০১৫–১৬, ম্যাচডে১/২০১৬–১৭, ম্যাচডে৩/২০১৬–১৭, ম্যাচডে৫/২০১৬–১৭, রা১৬/২০১৭–১৮ (দ্বিতীয় লেগ), ম্যাচডে১/২০১৮–১৯, ম্যাচডে২/২০১৮–১৯, ম্যাচডে৫/২০১৮–১৯, ম্যাচডে১০/২০১৮–১৯, ম্যাচডে১১/২০১৮–১৯[৮২]
- উয়েফা সপ্তাহের সেরা খেলোয়াড়ের জন্য মনোনীত: ৮/২০১৬
- এল পাইস ইউরোপীয় বর্ষসেরা খেলোয়াড়: ২০০৯, ২০১০, ২০১১, ২০১২[৮৩]
- গোল্ডেন বয় পুরস্কার: ২০০৫[৮৪]
- ব্রাভো পুরস্কার: ২০০৭
- জোয়ের চ্যাম্পিয়নস লিগ ম্যান অব দ্য উইক: ৪৫/২০১৪,[৮৫] ৪৮/২০১৪[৮৬] ১৯/২০১৫[৮৭]
স্পেন
[সম্পাদনা]লা লিগা পুরস্কার
[সম্পাদনা]- লা লিগা সেরা খেলোয়াড়: ২০০৮–০৯, ২০০৯–১০, ২০১০–১১, ২০১১–১২, ২০১২–১৩, ২০১৪–১৫[৮৮][৮৯][৯০][৯১]
- লা লিগা সেরা আক্রমণভাগের খেলোয়াড়: ২০০৮–০৯, ২০০৯–১০, ২০১০–১১, ২০১১–১২, ২০১২–১৩, ২০১৪–১৫, ২০১৫–১৬[৮৮][৮৯][৯০][৯২]
- লা লিগা প্লেয়ার অফ দ্য মান্থ: জানুয়ারি ২০১৬, এপ্রিল ২০১৭, এপ্রিল ২০১৮, মে ২০১৮, সেপ্টেম্বর ২০১৮, মার্চ ২০১৯, মে ২০১৯, নভেম্বর ২০১৯, ফেব্রুয়ারি ২০২০, ফেব্রুয়ারি ২০২১[৯৩][৯৪][৯৫][৯৬][৯৭][৯৮]
অন্যান্য
[সম্পাদনা]- ত্রফেও আলফ্রেদো দি স্তেফানো: ২০০৮–০৯,[৯৯] ২০০৯–১০, ২০১০–১১,[১০০] ২০১৪–১৫, ২০১৬–১৭, ২০১৭–১৮, ২০১৮–১৯[১০১]
- দন ব্যালন পুরস্কার: ২০০৬–০৭, ২০০৮–০৯, ২০০৯–১০[১০২]
- ত্রোফেও ইএফই : ২০০৭, ২০০৯, ২০১০, ২০১১, ২০১২[১০৩][১০৪]
- মুন্দো দেপোর্তিভো ত্রোফেও এমভিপি লা লিগা: ২০১৭–১৮, ২০১৮–১৯[১০৫][১০৬][১০৭]
বার্সেলোনা
[সম্পাদনা]- ত্রোফেও আলদো রোভিরা: ২০০৯–১০, ২০১০–১১, ২০১২–১৩, ২০১৪–১৫, ২০১৬–১৭, ২০১৭–১৮[১০৮][১০৯][১১০]
- জোয়ান গাম্পের এমভিপি পুরস্কার: ২০১৩,[১১১] ২০১৪,[১১২] ২০১৬,[১১৩] ২০১৮[১১৪]
- বার্সা খেলোয়াড় পুরস্কার: ২০১৫–১৬[১১৫]
ফ্রান্স
[সম্পাদনা]লিগ ১ পুরস্কার
[সম্পাদনা]- লিগ ১ মৌসুমসেরা বিদেশী খেলোয়াড়: ২০২২–২৩[১১৬][১১৭]
- লিগ ১ বর্ষসেরা দল: ২০২২–২৩[১১৮]
- লিগ ১ মাসের সেরা খেলোয়াড়: সেপ্টেম্বর ২০২২[১১৯]
যুক্তরাষ্ট্র
[সম্পাদনা]লিগস কাপ পুরস্কার
[সম্পাদনা]গোলদাতা
[সম্পাদনা]ইউরোপীয় সোনালী জুতো
[সম্পাদনা]ইউরোপের সর্বোচ্চ গোলদাতাকে ইউরোপীয় সোনালী জুতো পুরস্কার দেওয়া হয়। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট পদ্ধতির উপর ভিত্তি করে পুরস্কৃত করা হয় যা শীর্ষ লিগের খেলোয়াড়দের জিততে দেয়, তারা দুর্বল লিগের একজন খেলোয়াড়ের চেয়ে কম গোল করলেও। উয়েফা গুণাঙ্ক র্যাঙ্কিং অনুযায়ী শীর্ষ পাঁচটি লিগে করা গোল দুটির গুণিতক দ্বারা গুণ করা হয় এবং ছয় থেকে ২১ নম্বরে থাকা লিগে করা গোলগুলিকে ১.৫ দ্বারা গুণ করা হয়।
পয়েন্ট পদ্ধতিটি ১৯৯৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে মেসিই একমাত্র খেলোয়াড় যিনি রেকর্ড ৬ বার এই পুরস্কার জিতেছেন এবং রেকর্ড ১০০ পয়েন্ট (২০১১–১২ মৌসুম) নিয়ে এটি জয়ী একমাত্র খেলোয়াড়। মেসিই প্রথম খেলোয়াড় যিনি পাঁচবার এই পুরস্কার জিতেছেন।[১২১][১২২][১২৩]
মৌসুম | গোল | পয়েন্ট |
---|---|---|
২০০৯–১০ | ৩৪ | ৬৮ |
২০১১–১২ | ৫০ | ১০০ |
২০১২–১৩ | ৪৬ | ৯২ |
২০১৬–১৭ | ৩৭ | ৭৪ |
২০১৭–১৮ | ৩৪ | ৬৮ |
২০১৮–১৯ | ৩৬ | ৭২ |
উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ শীর্ষ গোলদাতা
[সম্পাদনা]মৌসুম | খেলোয়াড় | জাতীয়তা | ক্লাব | গোল |
---|---|---|---|---|
২০০৮–০৯ | লিওনেল মেসি | ![]() |
বার্সেলোনা | ৯ |
২০০৯–১০ | লিওনেল মেসি | ![]() |
বার্সেলোনা | ৮ |
২০১০–১১ | লিওনেল মেসি | ![]() |
বার্সেলোনা | ১২ |
২০১১–১২ | লিওনেল মেসি | ![]() |
বার্সেলোনা | ১৪ |
২০১৪–১৫ | নেইমার | ![]() |
বার্সেলোনা | ১০ |
ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো | ![]() |
রিয়াল মাদ্রিদ | ||
লিওনেল মেসি | ![]() |
বার্সেলোনা | ||
২০১৮–১৯ | লিওনেল মেসি | ![]() |
বার্সেলোনা | ১২ |
উৎস: আরএসএসএসএফ,[১২৪] উয়েফা,[১২৫] ওয়ার্ল্ডফুটবল.নেট[১২৬]
সর্বকালের
[সম্পাদনা]ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো ১৪০ গোল করে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা এবং মেসি ১২৯ গোল করে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন। ২০১৪ সালের নভেম্বরে মেসি পূর্বের রেকর্ডধারী রাউলকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পর এই জুটি ২০১৫ জুড়ে একে অপরের রেকর্ড ভেঙেছিল।[১২৭] রোনালদো ২০১৫–১৬ মৌসুমে একটি ব্যবধান খুলেছিলেন যখন তিনি চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ পর্বে ১১ গোলের রেকর্ড স্থাপন করেন।[১২৮]
- ১৭ মে ২০২৩ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।
অব | খেলোয়াড় | গোল | ম্যাচ | অনুপাত | বছর | ক্লাব |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ![]() |
১৪০[ক] | ১৮৩ | ০.৭৭ | ২০০৩–২০২২ | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড রিয়াল মাদ্রিদ ইয়ুভেন্তুস |
২ | ![]() |
১২৯ | ১৬৩ | ০.৭৯ | ২০০৫–২০২৩ | বার্সেলোনা পারি সাঁ-জেরমাঁ |
৩ | ![]() |
৯১ | ১১১ | ০.৮২ | ২০১১–বর্তমান | বরুসিয়া ডর্টমুন্ড বায়ার্ন মিউনিখ বার্সেলোনা |
৪ | ![]() |
৯০ | ১৫২ | ০.৫৯ | ২০০৫–২০২৩ | লিয়োনে রিয়াল মাদ্রিদ |
৫ | ![]() |
৭১ | ১৪২ | ০.৫ | ১৯৯৫–২০১১ | রিয়াল মাদ্রিদ শালকে ০৪ |
সূত্র: ওয়ার্ল্ডফুটবল.নেট[১৩০]
লা লিগা শীর্ষ গোলদাতা
[সম্পাদনা]মৌসুম | গোল | ম্যাচ | অনুপাত |
---|---|---|---|
২০০৯–১০ | ৩৪ | ৩৫ | ০.৯৭১ |
২০১১–১২ | ৫০ | ৩৭ | ১.৩৫১ |
২০১২–১৩ | ৪৬ | ৩২ | ১.৪৩৮ |
২০১৬–১৭ | ৩৭ | ৩৪ | ১.০৮৮ |
২০১৭–১৮ | ৩৪ | ৩৬ | ০.৯৪৪ |
২০১৮–১৯ | ৩৬ | ৩৪ | ১.০৫৯ |
২০১৯–২০ | ২৫ | ৩৩ | ০.৭৫৮ |
২০২০–২১ | ৩০ | ৩৫ | ০.৮৫৭ |
সর্বকালের
[সম্পাদনা]- ৪ জুন ২০২৩ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।
অব. | খেলোয়াড় | গোল | ম্যাচ | অনুপাত | বছর | ক্লাব |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ![]() |
৪৭৪ | ৫২০ | ০.৯১২ | ২০০৪–২০২১ | বার্সেলোনা |
২ | ![]() |
৩১১ | ২৯২ | ১.০৬৫ | ২০০৯–২০১৮ | রিয়াল মাদ্রিদ |
৩ | ![]() |
২৫১ | ২৭৭ | ০.৯০৬ | ১৯৪০–১৯৫৫ | অ্যাথলেটিক বিলবাও |
৪ | ![]() |
২৩৮ | ৪৩৯ | ০.৫৪২ | ২০০৯–২০২৩ | রিয়াল মাদ্রিদ |
৫ | ![]() |
২৩৪ | ৩৪৭ | ০.৬৭৪ | ১৯৮১–১৯৯৪ | রিয়াল মাদ্রিদ রায়ো ভায়েকানো আতলেতিকো মাদ্রিদ |
উৎস: ওয়ার্ল্ডফুটবল.নেট[১৩১]
হ্যাট্রিক
[সম্পাদনা]
নং. | দল | বিপক্ষে | ফলাফল | প্রতিযোগিতা | তারিখ |
---|---|---|---|---|---|
১ | বার্সেলোনা | রিয়াল মাদ্রিদ | ৩–৩ | ২০০৬–০৭ লা লিগা | ১০ মার্চ ২০০৭ |
২ | আতলেতিকো মাদ্রিদ | ৩–১ | ২০০৮–০৯ কোপা দেল রেই | ৬ জানুয়ারি ২০০৯ | |
৩ | তেনেরিফে | ৫–০ | ২০০৯–১০ লা লিগা | ১০ জানুয়ারি ২০১০ | |
৪ | ভালেনসিয়া | ৩–০ | ২০০৯–১০ লা লিগা | ১৪ মার্চ ২০১০ | |
৫ | সারাগোসা | ৪–২ | ২০০৯–১০ লা লিগা | ২১ মার্চ ২০১০ | |
৬ | আর্সেনাল৪ | ৪–১ | ২০০৯–১০ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ | ৬ এপ্রিল ২০১০ | |
৭ | সেভিয়া | ৪–০ | ২০১০ স্পেনীয় সুপার কাপ | ২১ আগস্ট ২০১০ | |
৮ | আলমেরিয়া | ৮–০ | ২০১০–১১ লা লিগা | ২০ নভেম্বর ২০১০ | |
৯ | রিয়াল বেতিস | ৫–০ | ২০১০–১১ কোপা দেল রেই | ১২ জানুয়ারি ২০১১ | |
১০ | আতলেতিকো মাদ্রিদ | ৩–০ | ২০১০–১১ লা লিগা | ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১১ | |
১১ | ওসাসুনা | ৮–০ | ২০১১–১২ লা লিগা | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ | |
১২ | আতলেতিকো মাদ্রিদ | ৫–০ | ২০১১–১২ লা লিগা | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১১ | |
১৩ | মায়োর্কা | ৫–০ | ২০১১–১২ লা লিগা | ২৯ অক্টোবর ২০১১ | |
১৪ | ভিক্তোরিয়া প্লেজেন | ৪–০ | ২০১১–১২ লা লিগা | ১ নভেম্বর ২০১১ | |
১৫ | মালাহা | ৪–১ | ২০১১–১২ লা লিগা | ২২ জানুয়ারি ২০১২ | |
১৬ | ভালেনসিয়া৪ | ৫–১ | ২০১১–১২ লা লিগা | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২ | |
১৭ | আর্জেন্টিনা | সুইজারল্যান্ড | ৩–১ | প্রীতি | ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২ |
১৮ | বার্সেলোনা | বায়ার লেভারকুজেন৫ | ৭–১ | ২০১১–১২ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ | ৭ মার্চ ২০১২ |
১৯ | এস্পানিওল৪ | ৪–০ | ২০১১–১২ লা লিগা | ২০ মার্চ ২০১২ | |
২০ | গ্রানাদা | ৫–৩ | ২০১১–১২ লা লিগা | ২ মে ২০১২ | |
২১ | মালাহা | ৪–১ | ২০১১–১২ লা লিগা | ৫ মে ২০১২ | |
২২ | আর্জেন্টিনা | ব্রাজিল | ৪–৩ | প্রীতি | ৯ জুন ২০১২ |
২৩ | বার্সেলোনা | দেপোর্তিভো লা কোরুনিয়া | ৫–৪ | ২০১২–১৩ লা লিগা | ২০ অক্টোবর ২০১২ |
২৪ | ওসাসুনা4 | ৫–১ | ২০১২–১৩ লা লিগা | ২৭ জানুয়ারি ২০১৩ | |
২৫ | আর্জেন্টিনা | গুয়াতেমালা | ৪–০ | প্রীতি | ১৪ জুন ২০১৩ |
২৬ | বার্সেলোনা | ভালেনসিয়া | ৩–২ | ২০১৩–১৪ লা লিগা | ১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ |
২৭ | Ajax | ৪–০ | ২০১৩–১৪ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ | |
২৮ | ওসাসুনা | ৭–০ | ২০১৩–১৪ লা লিগা | ১৬ মার্চ ২০১৪ | |
২৯ | রিয়াল মাদ্রিদ | ৪–৩ | ২০১৩–১৪ লা লিগা | ২৩ মার্চ ২০১৪ | |
৩০ | সেভিয়া | ৫–১ | ২০১৪–১৫ লা লিগা | ২২ নভেম্বর ২০১৪ | |
৩১ | APOEL | ৪–০ | ২০১৪–১৫ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ | ২৫ নভেম্বর ২০১৪ | |
৩২ | এস্পানিওল | ৫–১ | ২০১৪–১৫ লা লিগা | ৭ ডিসেম্বর ২০১৪ | |
৩৩ | দেপোর্তিভো লা কোরুনিয়া | ৪–০ | ২০১৪–১৫ লা লিগা | ১৮ জানুয়ারি ২০১৫ | |
৩৪ | লেভান্তে | ৫–০ | ২০১৪–১৫ লা লিগা | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ | |
৩৫ | রায়ো ভায়েকানো | ৬–১ | ২০১৪–১৫ লা লিগা | ১৫ মার্চ ২০১৫ | |
৩৬ | গ্রানাদা | ৪–০ | ২০১৫–১৬ লা লিগা | ৯ জানুয়ারি ২০১৬ | |
৩৭ | ভালেনসিয়া | ৭–০ | ২০১৫–১৬ কোপা দেল রেই | ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ | |
৩৮ | রায়ো ভায়েকানো | ৫–১ | ২০১৫–১৬ লা লিগা | ৩ মার্চ ২০১৬ | |
৩৯ | আর্জেন্টিনা | পানামা | ৫–০ | ২০১৬ কোপা আমেরিকা | ১০ জুন ২০১৬ |
৪০ | বার্সেলোনা | সেল্টিক | ৭–০ | ২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ |
৪১ | ম্যানচেস্টার সিটি | ৪–০ | ২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ | ১৯ অক্টোবর ২০১৬ | |
৪২ | এস্পানিওল | ৫–০ | ২০১৭–১৮ লা লিগা | ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭ | |
৪৩ | এইবার4 | ৬–১ | ২০১৭–১৮ লা লিগা | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭ | |
৪৪ | আর্জেন্টিনা | ইকুয়েডর | ৩–১ | ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব | ১০ অক্টোবর ২০১৭ |
৪৫ | বার্সেলোনা | লেগানেস | ৩–১ | ২০১৭–১৮ লা লিগা | ৭ এপ্রিল ২০১৮ |
৪৬ | দেপোর্তিভো লা কোরুনিয়া | ৪–২ | ২০১৭–১৮ লা লিগা | ২৯ এপ্রিল ২০১৮ | |
৪৭ | আর্জেন্টিনা | হাইতি | ৪–০ | প্রীতি | ২৯ মে ২০১৮ |
৪৮ | বার্সেলোনা | পিএসভি এইন্থোভেন | ৪–০ | ২০১৮–১৯ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ |
৪৯ | লেভান্তে | ৫–০ | ২০১৮–১৯ লা লিগা | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৮ | |
৫০ | সেভিয়া | ৪–২ | ২০১৮–১৯ লা লিগা | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ | |
৫১ | রিয়াল বেতিস | ৪–১ | ২০১৮–১৯ লা লিগা | ১৭ মার্চ ২০১৯ | |
৫২ | সেলতা ভিগো | ৪–১ | ২০১৯–২০ লা লিগা | ৯ নভেম্বর ২০১৯ | |
৫৩ | মায়োর্কা | ৫–২ | ২০১৯–২০ লা লিগা | ৭ ডিসেম্বর ২০১৯ | |
৫৪ | এইবার4 | ৫–০ | ২০১৯–২০ লা লিগা | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ | |
৫৫ | আর্জেন্টিনা | বলিভিয়া | ৩–০ | ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব | ৯ সেপ্টেম্বর ২০২১ |
৫৬ | এস্তোনিয়া৫ | ৫–০ | প্রীতি | ৫ জুন ২০২২ | |
৫৭ | কুরাসাও | ৭–০ | প্রীতি | ২৮ মার্চ ২০২৩ |
৪ গোল করেছে ৪টি
৫ গোল করেছে ৫টি
অন্যান্য
[সম্পাদনা]এই পুরস্কারের মধ্যে কিছু অন্যান্য খেলোয়াড়দের সাথে ভাগ করা হয়েছে।
- শীর্ষ গোলদাতা
- আইএফএফএইচএস বিশ্বের সেরা বৈশ্বিক গোলদাতা : ২০১২, ২০১৬
- আইএফএফএইচএস বিশ্বের সেরা শীর্ষ বিভাগ গোলদাতা : ২০১২,[১৩২][১৩৩] ২০১৩,[১৩৩] ২০১৭,[১৩৩] ২০১৮[খ][১৩৩]
- আইএফএফএইচএস বিশ্বের সেরা আন্তর্জাতিক গোলদাতা: ২০১১,[১৩৩] ২০১২,[১৩৩] ২০২২[১৩৪]
- কোপা দেল রেই শীর্ষ গোলদাতা: ২০১০–১১,[গ][১৩৫] ২০১৩–১৪,[১৩৬] ২০১৫–১৬,[ঘ][১৩৭] ২০১৬–১৭[ঙ][১৩৮]
- ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের শীর্ষ গোলদাতা: ২০১১[চ]
- ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ গোল্ডেন শু: ২০০৫
- কোপা আমেরিকা শীর্ষ গোলদাতা: ২০২১[ছ]
- লিগস কাপ শীর্ষ গোলদাতা: ২০২৩
- কোপা আমেরিকা সিলভার বুট: ২০১৬
- ফিফা বিশ্বকাপ সিলভার বুট: ২০২২[১৩৯]
- দশকের বিশ্বসেরা শীর্ষ বিভাগ গোলদাতা: ২০১১–২০২০[১৪০]
- আইএফএফএইচএস সর্বকালের সেরা এক ক্লাব গোলদাতা: বার্সেলোনার হয়ে ৬৭২ গোল[১৪১]
- ইউরোপের আইএফএফএইচএস সর্বকালের সেরা গোলদাতা: ৭০৩ গোল ( বার্সেলোনার হয়ে ৬৭২ গোল, পারি সাঁ-জেরমাঁর হয়ে ৩১ গোল)[১৪২]
- প্রতিযোগিতার সেরা গোল
- ভক্তদের মতে চ্যাম্পিয়নস লিগের সেরা গোল: ২০১৮–১৯[১৪৩]
- চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ পর্বে সেরা গোল: ২০২২–২৩[১৪৪]
- চ্যাম্পিয়নস লিগের কোয়ার্টার-ফাইনাল পর্বে সেরা গোল: ২০১৮–১৯[১৪৩]
- চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনাল পর্বে সেরা গোল: ২০১৮–১৯ [১৪৩]
- কোপা আমেরিকা সেরা গোল: ২০০৭
- চ্যাম্পিয়নস লিগ মৌসুমের সেরা গোল: ২০১৯–২০
- উয়েফা মৌসুম সেরা গোল: ২০১৪–১৫,[১৪৫][১৪৬] ২০১৫–১৬,[১৪৭][১৪৮] ২০১৮–১৯[১৪৯]
- ফিফা পুশকাস অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত: ২০১০,[১৫০] ২০১১,[১৫০] ২০১২, ২০১৫,[১৫০] ২০১৬,[১৫০] ২০১৮, ২০১৯[১৫১]
- শীর্ষ সহায়তা প্রদানকারী
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ : ২০১১–১২,[জ] ২০১৪–১৫
- লা লিগা: ২০১০–১১, ২০১৪–১৫, ২০১৫–১৬,[ঝ][১৫২] ২০১৭–১৮,[ঞ] ২০১৮–১৯, ২০১৯–২০[১৫৩]
- কোপা দেল রেই : ২০১১–১২,[ট] ২০১৩–১৪,[ঠ] ২০১৪–১৫,[ড] ২০১৫–১৬, ২০১৬–১৭, ২০১৭–১৮
- ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ: ২০১১
- কনমেবল–উয়েফা কাপ অফ চ্যাম্পিয়ন্স: ২০২২
- কোপা আমেরিকা: ২০১১, ২০১৫,[ঢ] ২০১৬, ২০২১
- ফিফা বিশ্বকাপ: ২০১৮,[ণ] ২০২২[ত]
- লিগ ১: ২০২২–২৩[১৫৪][১৫৫]
মৌসুম বা প্রতিযোগিতার সেরা দলের জন্য অন্তর্ভুক্তি
[সম্পাদনা]আন্তর্জাতিক
[সম্পাদনা]- আন্তর্জাতিক ফুটবল ফেডারেশন কর্তৃক পুরস্কৃত
- ফিফা ফিফপ্রো বিশ্ব একাদশ: ২০০৭, ২০০৮, ২০০৯, ২০১০, ২০১১, ২০১২, ২০১৩, ২০১৪, ২০১৫, ২০১৬, ২০১৭, ২০১৮, ২০১৯, ২০২০, ২০২১, ২০২২
- উয়েফা বর্ষসেরা দল: ২০০৮, ২০০৯, ২০১০, ২০১১, ২০১২, ২০১৪, ২০১৫, ২০১৬, ২০১৭, ২০১৮, ২০১৯, ২০২০[১৫৬][১৫৭][১৫৮][১৫৯][১৬০]
- উয়েফা বর্ষসেরা আলটিমেট দল[১৬১]
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ মৌসুমসেরা দল: ২০১৪–১৫, ২০১৫–১৬, ২০১৬–১৭, ২০১৭–১৮, ২০১৮–১৯, ২০১৯–২০, ২০২০–২১
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ মৌসুমসেরা খেলোয়াড় রেটার দল: ২০০৯–১০,[১৬২] ২০১০–১১,[১৬৩] ২০১১–১২[১৬৪]
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ সপ্তাহের সেরা খেলোয়াড় রেটার দল: ম্যাচডে১/২০১০–১১,[১৬৫] ম্যাচডে৮এ/২০১০–১১,[১৬৬] ম্যাচডে১০/২০১০–১১,[১৬৭] ম্যাচডে১১/২০১০–১১,[১৬৮] ম্যাচডে১২/২০১০–১১[১৬৯]
- ফিফা বিশ্বকাপ সপ্নের দল: ২০১৪, ২০২২
- কোপা আমেরিকা প্রতিযোগিতার সেরা দল: ২০০৭, ২০১৫, ২০১৬, ২০২১
- আর্জেন্টিনীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন সর্বকালের সেরা দল[১৭০]
- আইএফএফএইচএস বিশ্ব পুরুষ দল: ২০১৭,[১৭১] ২০১৮,[১৭২] ২০১৯,[১৭৩] ২০২০,[১৭৪] ২০২১,[১৭৫] ২০২২[১৭৬]
- আইএফএফএইচএস পুরুষ কনমেবল দল: ২০২০,[১৭৭] ২০২১,[১৭৮] ২০২২[১৭৯]
- আইএফএফএইচএস কনমেবল কোপা আমেরিকা সেরা দল: ২০২১[১৮০]
- অন্যান্য
- ব্যালন ডি’অর সপ্নের দল: ২০২০[১৮১]
- ১১ লেয়েন্দাস জার্নাল এএস: ২০২১[১৮২]
- আইএফএফএইচএস সর্বকালের বিশ্ব পুরুষদের সপ্নের দল[১৮৩]
- আইএফএফএইচএস সর্বকালের দক্ষিণ আমেরিকা পুরুষদের সপ্নের দল[১৮৪]
- আইএফএফএইচএস আর্জেন্টিনা পুরুষদের সপ্নের দল[১৮৫]
- দশকের সেরা আইএফএফএইচএস পুরুষদের কনমেবল দল: ২০১১–২০২০[১৮৬]
- সিজনের ইএসএম দল: ২০০৫–০৬, ২০০৭–০৮, ২০০৮–০৯, ২০০৯–১০, ২০১০–১১, ২০১১–১২, ২০১২–১৩, ২০১৪–১৫, ২০১৫–১৬, ২০১৬–১৭, ২০১৭–১৮, ২০১৮–১৯, ২০১৯–২০, ২০২০–২১[১৮৭][১৮৮][১৮৯][১৯০][১৯১]
- লেকিপ বর্ষসেরা দল: ২০০৮, ২০০৯, ২০১০, ২০১১,[১৯২] ২০১২,[১৯৩][১৯৪] ২০১৩,[১৯৫] ২০১৪,[১৯৬] ২০১৬,[১৯৭] ২০১৭, ২০১৮,[১৯৮][১৯৯] ২০২২[২০০]
- বিশ্ব ফুটবলের সর্বকালের সেরা একাদশ[২০১]
- দশকের সেরন স্পোর্টস ইলাস্ট্রেটেড দল: ২০০০[২০২]
- ফ্রান্স ফুটবল দশকের সেরা দল: ২০১০
স্পেন
[সম্পাদনা]- লা লিগা পুরস্কার
মৌসুম | বিভাগ | |||
---|---|---|---|---|
গোলরক্ষক | রক্ষণভাগ | মধ্যভাগ | আক্রমণভাগ | |
২০১৪–১৫[২০৩] | ক্লাউদিও ব্রাভো(বার্সেলোনা) | দানি আলভেস (বার্সেলোনা) নিকোলাস ওতামেন্দি (ভালেনসিয়া) হেরার্দ পিকে (বার্সেলোনা) জর্দি আলবা (বার্সেলোনা) |
জেগশ ক্রিখোভিয়াক (সেভিয়া) ইভান রাকিতিচ (বার্সেলোনা) হামেস রদ্রিগেজ (রিয়াল মাদ্রিদ) |
ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (রিয়াল মাদ্রিদ) লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) অঁতোয়ান গ্রিয়েজমান (আতলেতিকো মাদ্রিদ) |
২০১৫–১৬[২০৪] | ইয়ান অবলাক (আতলেতিকো মাদ্রিদ) | সের্হিও রামোস (রিয়াল মাদ্রিদ) দিয়েগো গোদিন (আতলেতিকো মাদ্রিদ) হেরার্দ পিকে (বার্সেলোনা) মার্সেলো (রিয়াল মাদ্রিদ) |
আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা (বার্সেলোনা) সের্হিও বুস্কেৎস্ (বার্সেলোনা) লুকা মদরিচ (রিয়াল মাদ্রিদ) |
ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (রিয়াল মাদ্রিদ) লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা) লুইস সুয়ারেস (বার্সেলোনা) |
বর্ষসেরা আন্তর্জাতিক ক্রীড়া ব্যক্তিত্বের জন্য নির্বাচন
[সম্পাদনা]- বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ হিসেবে লরিয়াস বিশ্ব ক্রীড়া পুরস্কার
লরিয়াস বিশ্ব ক্রীড়া পুরস্কার হল একটি বার্ষিক পুরস্কার অনুষ্ঠান যা ক্রীড়া জগতের উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিদের সারা বছরের সেরা ক্রীড়া সাফল্যের জন্য সম্মানিত করে।[২০৫] যথাক্রমে সাত এবং পাঁচটি মনোনয়ন সহ মেসি এবং রোনালদোই একমাত্র ফুটবলার যারা একাধিক অনুষ্ঠানে মনোনীত হয়েছেন। ২০২০ সালে মেসি প্রথম ফুটবল খেলোয়াড় হিসেবে এই পুরস্কার জিতেছেন।[২০৬]
বছর | বিজয়ী | মনোনীতরা | ||||
---|---|---|---|---|---|---|
২০১০ | উসাইন বোল্ট (মল্লক্রীড়া) |
কেনেনিসা বেকেলে (মল্লক্রীড়া) |
আলবার্তো কন্টাডোর (সাইকেল চালানো) |
রজার ফেদেরার (টেনিস) |
লিওনেল মেসি (ফুটবল) |
ভ্যালেন্টিনো রসি (মোটরসাইকেল চালানো) |
২০১১ | রাফায়েল নাদাল (টেনিস) |
কোবি ব্রায়ান্ট (বাস্কেটবল) |
আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা (ফুটবল) |
লিওনেল মেসি (ফুটবল) |
ম্যানি প্যাকিয়াও (মুষ্টিযুদ্ধ) |
সেবাস্তিয়ান ভেটেল (ফর্মুলা ওয়ান) |
২০১২ | নোভাক জোকোভিচ (টেনিস) |
উসেইন বোল্ট (মল্লক্রীড়া) |
ক্যাডেল ইভান্স (সাইকেল চালানো) |
লিওনেল মেসি (ফুটবল) |
ডার্ক নাউইটজকি (বাস্কেটবল) |
সেবাস্তিয়ান ভেটেল (ফর্মুলা ওয়ান) |
২০১৩ | উসেইন বোল্ট (মল্লক্রীড়া) |
মো ফারাহ (মল্লক্রীড়া) |
লিওনেল মেসি (ফুটবল) |
মাইকেল ফেলপস (সাঁতার) |
সেবাস্তিয়ান ভেটেল (ফর্মুলা ওয়ান) |
ব্র্যাডলি উইগিন্স (সাইকেল চালানো) |
২০১৬ | নোভাক জোকোভিচ (টেনিস) |
উসেইন বোল্ট (অ্যাথলেটিক্স) |
স্টিফেন কারি (বাস্কেটবল) |
লুইস হ্যামিল্টন (ফর্মুলা ওয়ান) |
লিওনেল মেসি (ফুটবল) |
জর্ডান স্পাইয়েথ (গল্ফ) |
২০২০ | লুইস হ্যামিল্টন (ফর্মুলা ওয়ান) লিওনেল মেসি (ফুটবল) |
এলিউড কিপচোগে (মল্লক্রীড়া) |
মার্ক মার্কেজ (মোটরসাইকেল চালানো) |
রাফায়েল নাদাল (টেনিস) |
টাইগার উডস (গল্ফ) |
|
২০২৩ | লিওনেল মেসি (ফুটবল) |
স্টিফেন কারি (বাস্কেটবল) |
আরমান্ড ডুপ্ল্যান্টিস (মল্লক্রীড়া) |
কিলিয়ান এমবাপে (ফুটবল) |
রাফায়েল নাদাল (টেনিস) |
ম্যাক্স ভার্স্টাপেন (ফর্মুলা ওয়ান) |
- অন্যান্য
- লেকিপ আন্তর্জাতিক বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ: ২০১১,[২০৭] ২০২২[২০৮]
- সেরা আন্তর্জাতিক ক্রীড়াবিদ ইএসপিওয়াই পুরস্কার: ২০১২, ২০১৫, ২০১৯[২০৯]
- ইএসপিওয়াই সেরা সকার খেলোয়াড় পুরস্কার: ২০২৩[২১০]
- ইএসপিওয়াই আন্তর্জাতিক বর্ষসেরা ফুটবলার পুরস্কার: ২০১৯[২১১]
- ইএসপিওয়াই সেরা চ্যাম্পিয়নশিপ পারফরম্যান্স পুরস্কার: ২০২৩[২১০]
- মার্কা লেয়েন্ডা : ২০০৯[২১২]
- লাতিন আমেরিকা এবং ক্যারিবিয়ান সেরা ক্রীড়াবিদ: ২০১৪[২১৩]
- শান্তি ও খেলাধুলার জন্য বিজয়ী: ২০২০[২১৪]
- বিবিসি ওয়ার্ল্ড স্পোর্ট স্টার অফ দ্য ইয়ার : ২০২২[২১৫]
- দ্য স্পোর্টিং নিউজ - বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ: ২০২২
- ইন্টারন্যাশনাল স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন (এআইপিএস) - বছরের সেরা পুরুষ ক্রীড়াবিদ: ২০১৯,[২১৬] ২০২২[২১৭]
বর্ষসেরা জাতীয় ক্রীড়া ব্যক্তিত্বের জন্য নির্বাচন
[সম্পাদনা]- দশকের সেরা আর্জেন্টিনীয় ক্রীড়াবিদ (২০১১–২০২০)
- ডায়মন্ড কনেক্স অ্যাওয়ার্ড: ২০২০
- বর্ষসেরা আর্জেন্টিনীয় ক্রীড়াবিদ
- অলিম্পিয়া দে ওরো : ২০১১, ২০২১, ২০২২
- বর্ষসেরা আর্জেন্টিনীয় ফুটবল খেলোয়াড়
- অলিম্পিয়া দি প্লাতা: ২০০৫, ২০০৭, ২০০৮, ২০০৯, ২০১০, ২০১১, ২০১২, ২০১৩, ২০১৫, ২০১৬, ২০১৭, ২০১৯, ২০২০, ২০২১, ২০২২
ম্যান অব দ্য ম্যাচ পুরস্কার
[সম্পাদনা]- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনাল
সংস্করণ | খেলোয়াড় | দল | সূত্র |
---|---|---|---|
২০০৯ রোম[থ] | লিওনেল মেসি | বার্সেলোনা | [২১৮] |
শাবি | বার্সেলোনা | [২১৯] | |
২০১১ লন্ডন[দ] | লিওনেল মেসি | বার্সেলোনা | [২২০] |
লিওনেল মেসি | বার্সেলোনা | [২২১] |
- উয়েফা সুপার কাপ
সংস্করণ | খেলোয়াড় | দল | সূত্র |
---|---|---|---|
২০০৯ মানাকো | লিওনেল মেসি | বার্সেলোনা | [২২২][২২৩] |
২০১৫ তিবিলিসি | লিওনেল মেসি | বার্সেলোনা | [২২৪] |
- ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনাল
সংস্করণ | নাম | দল | সূত্র |
---|---|---|---|
২০০৯ ইউএই | লিওনেল মেসি | বার্সেলোনা | |
২০১১ জাপান | লিওনেল মেসি | বার্সেলোনা |
- ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ
অবস্থান | খেলোয়াড় | ম্যাচ | পুরস্কার |
---|---|---|---|
১৪ | লিওনেল মেসি | গ্রীস (গ্রুপ) | ১ |
- ২০১১ কোপা আমেরিকা
অবস্থান | খেলোয়াড় | ম্যাচ | পুরস্কার |
---|---|---|---|
১ | লিওনেল মেসি | বলিভিয়া (গ্রুপ), কোস্টারিকা (গ্রুপ) | ২ |
- ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ
অবস্থান | খেলোয়াড় | ম্যাচ | পুরস্কার |
---|---|---|---|
১ | লিওনেল মেসি | বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা (গ্রুপ), ইরান (গ্রুপ), নাইজেরিয়া (গ্রুপ), সুইজারল্যান্ড (রা১৬) | ৪ |
২ | কেইলর নাভাস | ইংল্যান্ড (গ্রুপ), গ্রীস (রা১৬), নেদারল্যান্ডস (কোফা) | ৩ |
আরিয়েন রোবেন | অস্ট্রেলিয়া (গ্রুপ), চিলি (গ্রুপ), ব্রাজিল (তৃস) | ||
হামেস রদ্রিগেজ | গ্রীস (গ্রুপ), আইভরি কোস্ট (গ্রুপ), উরুগুয়ে (রা১৬) |
- ২০১৫ কোপা আমেরিকা
অবস্থান | খেলোয়াড় | ম্যাচ | পুরস্কার |
---|---|---|---|
১ | লিওনেল মেসি | প্যারাগুয়ে (গ্রুপ), উরুগুয়ে (গ্রুপ), কলম্বিয়া (কোফা), প্যারাগুয়ে (সেমি) | ৪ |
- কোপা আমেরিকা শতবর্ষ
অবস্থান | খেলোয়াড় | ম্যাচ | |
---|---|---|---|
১ | লিওনেল মেসি | পানামা (গ্রুপ), ভেনিজুয়েলা (কোফা), মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (সেমি) | ৩ |
২ | দাভিদ ওসপিনা | পেরু (কোফা), মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (তৃস) | ২ |
এডুয়ার্ডো ভার্গাস | পানামা (গ্রুপ), মেক্সিকো (কোফা) | ||
এনের ভালেনসিয়া | পেরু (গ্রুপ), হাইতি (গ্রুপ) |
- ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ
অবস্থান | খেলোয়াড় | ম্যাচ | পুরস্কার |
---|---|---|---|
৯ | লিওনেল মেসি | নাইজেরিয়া (গ্রুপ) | ১ |
- ২০১৯ কোপা আমেরিকা
অবস্থান | খেলোয়াড় | ম্যাচ | পুরস্কার |
---|---|---|---|
৮ | লিওনেল মেসি | কাতার (গ্রুপ) | ১ |
- ২০২১ কোপা আমেরিকা
অবস্থান | খেলোয়াড় | ম্যাচ | পুরস্কার |
---|---|---|---|
১ | লিওনেল মেসি | চিলি (গ্রুপ), উরুগুয়ে (গ্রুপ), বলিভিয়া (গ্রুপ), ইকুয়েডর (গ্রুপ) | ৪ |
- ২০২২ ফাইনালিসিমা
অবস্থান | খেলোয়াড় | ম্যাচ | পুরস্কার |
---|---|---|---|
১ | লিওনেল মেসি | ইতালি (ফা) | ১ |
- ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ
অবস্থান | খেলোয়াড় | ম্যাচ | পুরস্কার |
---|---|---|---|
১ | লিওনেল মেসি | মেক্সিকো (গ্রুপ), অস্ট্রেলিয়া (রা১৬), নেদারল্যান্ডস (কোফা), ক্রোয়েশিয়া (সেমি), ফ্রান্স (ফা) | ৫ |
অন্যান্য
[সম্পাদনা]- আইএফএফএইচএস বিশ্বের সেরা প্লেমেকার: ২০১৫,[২২৬] 2016,[২২৭] ২০১৭,[২২৮] ২০১৯,[২২৯] ২০২২[২৩০]
- আইএফএফএইচএস দশকের বিশ্বসেরা প্লেমেকার: ২০১২–২০২০[২৩১]
- আইএফএফএইচএস বিশ্বের সেরা প্লেমেকার ২০০৬–২০২০[২৩২]
- কনমেবল ফুটবলের ব্যাটন: ২০২৩[২৩৩][২৩৪]
- ব্রেকথ্রু অফ দ্য ইয়ারের জন্য লরিয়াস বিশ্ব ক্রীড়া পুরস্কারের জন্য মনোনীত: ২০০৬[২৩৫]
- ইউরোস্পোর্ট বর্ষসেরা আবেগঘন মুহূর্তের জন্য মনোনীত: ২০১৬[ধ]
রেকর্ড
[সম্পাদনা]- ২০২৩ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।[২৩৭]
বিশ্ব রেকর্ডসমূহ
[সম্পাদনা]- সর্বাধিক ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড়/ফিফা বালোঁ দর/ফিফা শ্রেষ্ঠ পুরুষ খেলোয়াড় পুরস্কার: ৭ (২০০৯–২০১২, ২০১৫, ২০১৯, ২০২২)
- সর্বাধিক ব্যালন ডি’অর: ৮ (২০০৯–২০১২, ২০১৫, ২০১৯, ২০২১, ২০২৩)[২৩৮]
- সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ অলঙ্কৃত ফুটবল খেলোয়াড়/সর্বকালের সবচেয়ে বেশি শিরোপা জয়ী ফুটবল খেলোয়াড়: ৪৪ শিরোপা[২৩৯]
- সর্বাধিক টানা ব্যালন ডি’অর: ৪ (২০০৯–২০১২)[২৪০]
- সর্বকনিষ্ঠ দুইবার, তিনবার, চারবার, পাঁচবার, ছয়বার এবং সাতবারের ব্যালন ডি’অর বিজয়ী: ২৩, ২৪, ২৫, ২৮, ৩২ ও ৩৪ বছর বয়সে[২৪০]
- প্রথম এবং শেষ ব্যালন ডি’অর পুরস্কারের মধ্যে সবচেয়ে বড় ব্যবধান: ১২ বছর (২০০৯–২০২১)[২৪১]
- তিন ভিন্ন দশকে ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড়/ফিফা বালোঁ দর/ফিফা শ্রেষ্ঠ পুরুষ খেলোয়াড় পুরস্কার জয়ী প্রথম খেলোয়াড়: ২০০০, ২০১০, ২০২০
- তিন ভিন্ন দশকে ব্যালন ডি’অর জয়ী প্রথম খেলোয়াড়: ২০০০, ২০১০, ২০২০
- এক ক্যালেন্ডার বছরে ক্লাব এবং দেশের হয়ে সর্বাধিক গোল দিয়ে গিনেস বিশ্ব রেকর্ড (অফিসিয়াল গোল): ২০১২ সালে ৯১[২৪২]
- এক ক্লাবের হয়ে সবচেয়ে বেশি অফিসিয়াল গোল: ৬৭২, বার্সেলোনার হয়ে[২৪৩]
- এক ক্লাবের হয়ে সর্বাধিক রেকর্ড করা সহায়তা প্রদান: ২৬৮, বার্সেলোনার হয়ে
- একক ক্লাবের সাথে সর্বাধিক শিরোপা জয়: ৩৫, বার্সেলোনার সাথে
- এক ক্যালেন্ডার বছরে সর্বাধিক গোল (ক্লাব প্রীতি সহ): ২০১২ সালে ৯৬
- এক ক্যালেন্ডার বছরে সব ক্লাব প্রতিযোগিতায় সর্বাধিক গোল: ২০১২ সালে ৭৯[২৪৪]
- এক ক্লাব মৌসুমে সর্বাধিক গোল: ২০১১–১২ মৌসুমে ৭৩[২৪৫]
- এক ঘরোয়া লিগে সর্বাধিক গোল: ৪৭৪, লা লিগায়
- এক ঘরোয়া লিগে সর্বাধিক সহায়তা প্রদান: ১৯২, লা লিগায়
- এক ঘরোয়া লিগে এক মৌসুমে সর্বাধিক গোল: ২০১১–১২ মৌসুমে ৫০
- এক ঘরোয়া লিগে এক মৌসুমে সর্বাধিক সহায়তা প্রদান: ২০১৯–২০ মৌসুমে ২১[ন]
- ফাইনালে সর্বাধিক গোলের অবদান: ৪৯ (৩৪ গোল ও ১৫ সহায়তা)
- এক ঘরোয়া লিগে দীর্ঘতম গোল করার রেকর্ড: ২০১২–১৩ মৌসুমে ২১ ম্যাচে ৩৩ গোল[২৪৬]
- একাধিক ফিফা বিশ্বকাপ সোনালী বল জয়ী একমাত্র খেলোয়াড়: ২০১৪ ও ২০২২[২৪৭]
- ফিফা বিশ্বকাপ সোনালী বল জয়ী সবচেয়ে বয়স্ক/জ্যেষ্ঠ খেলোয়াড়: ২০২২-এ ৩৫ বছর ১৭৮ দিন বয়সে[২৪৮]
- একাধিক ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ সোনালী বল জয়ী একমাত্র খেলোয়াড়: ২০০৯ ও ২০১১[২৪৯]
- একাধিক ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে সবচেয়ে মূল্যবান খেলোয়াড় (এমভিপি) পুরস্কার জয়ী প্রথম খেলোয়াড়: ২০০৯ ও ২০১১[২৪৯]
- টানা ১২ মৌসুমে ৪০+ গোল করা একমাত্র খেলোয়াড়[২৫০]
- টানা ১৩ মৌসুমে ৩০+ গোল করা একমাত্র খেলোয়াড়[২৫১]
- এক ক্যালেন্ডার বছরে সাতটি ভিন্ন অফিসিয়াল প্রতিযোগিতায় গোল করা একমাত্র খেলোয়াড়: ২০১৫, লা লিগা, কোপা দেল রেই, উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ, কোপা আমেরিকা, উয়েফা সুপার কাপ, স্পেনীয় সুপার কাপ এবং ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে (২০ ডিসেম্বর ২০১৫-তে সম্পন্ন)
- একমাত্র খেলোয়াড় যিনি এক ক্যালেন্ডার বছরে দুবার ছয়টি ভিন্ন ক্লাব প্রতিযোগিতায় গোল করেছেন: ২০১১ ও ২০১৫
- এক ক্যালেন্ডার বছরে ছয়টি ভিন্ন ক্লাব প্রতিযোগিতায় গোল এবং সহায়তা প্রদানকারী একমাত্র খেলোয়াড়: ২০১১
- টানা ২ মৌসুমে সব প্রতিযোগিতায় ৬০+ গোল করা একমাত্র খেলোয়াড়: ২০১১–১২ ও ২০১২–১৩[২৫২]
- পেশাদার লিগে সব দলের বিরুদ্ধে একটানা গোল করা প্রথম খেলোয়াড়: ২০১২–১৩[২৫৩]
- ফিফপ্রো বিশ্ব একাদশে সর্বাধিক উপস্থিতি: ১৬ (২০০৭–২০২২)[২৫৪]
- ফুটবল ইতিহাসে সর্বাধিক (অফিসিয়াল) সহায়তা প্রদানকারী: ৩৫৮[২৫৫]
- ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনালে সবচেয়ে বেশি উপস্থিতি: ২৬ (২০০৬ সালে ৩, ২০১০ সালে ৫, ২০১৪ সালে ৭, ২০১৮ সালে ৪, ২০২২ সালে ৭)[২৫৬]
- অধিনায়ক হিসেবে ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনালে সবচেয়ে বেশি উপস্থিতি: ১৯ (২০১০ সালে ১, ২০১৪ সালে ৭, ২০১৮ সালে ৪, ২০২২ সালে ৭)[২৫৬]
- ফিফা বিশ্বকাপ ফাইনালে সর্বাধিক মিনিট খেলা: ২,৩১৪[২৪৮]
- ফিফা বিশ্বকাপ সর্বাধিক ম্যাচে গোল: ১১[প][২৪৮]
- ফিফা বিশ্বকাপের পাঁচটি পর্বেই গোল করা প্রথম খেলোয়াড় (গ্রুপ পর্ব, রাউন্ড অব ১৬, কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল, ফাইনাল): ২০২২[২৪৮]
- একক ফিফা বিশ্বকাপে সর্বাধিক ম্যান অব দ্য ম্যাচ পুরস্কার জয়: ৫, ২০২২-এ
- বিশ্বকাপের ইতিহাসে একমাত্র খেলোয়াড় যিনি তার কিশোর, বিশ ও ত্রিশ দশকের বয়সে গোল করেন[২৫৭]
- ফিফা বিশ্বকাপে সর্বাধিক সহায়তা প্রদানকারী: ৮ (২০০৬-এ ১, ২০১০-এ ১, ২০১৪–এ ১, ২০১৮-এ ২, ২০২২-এ ৩)[২৫৮][ফ]
- ফিফা বিশ্বকাপের নকআউট পর্বে সবচেয়ে বেশি সহায়তা প্রদানকারী: ৬ (২০১০-এ ১, ২০১৪-এ ১, ২০১৮-এ ২, ২০২২-এ ২)
- চার এবং পাঁচটি ভিন্ন বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায় কমপক্ষে একটি সহায়তা প্রদানকারী এবং সবচেয়ে পরপর বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায় কমপক্ষে একটি সহায়তা প্রদানকারী একমাত্র খেলোয়াড়: ২০০৬, ২০১০, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২২[২৫৯]
- বিশ্বকাপের ফাইনালে সর্বাধিক ম্যান অব দ্য ম্যাচ পুরস্কার জয়: ১১ (২০১০-এ ১, ২০১৪-এ ৪, ২০১৮-এ ১, ২০২২-এ ৫)
- বিশ্বকাপ ফাইনালে সর্বাধিক ড্রিবেল: ১২৫[২৬০]
- বিশ্বকাপে সর্বাধিক গোল: ২১[২৬১]
- বড় আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় সর্বাধিক গোল: ২৬ (ফিফা বিশ্বকাপে ১৩ গোল, কোপা আমেরিকায় ১৩ গোল)[২৬২]
- আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার নকআউট ম্যাচে সর্বাধিক গোলের অবদান: ২৭[২৬৩]
- বড় আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় সর্বাধিক গোলের অবদান: ৫১ (ফিফা বিশ্বকাপে ১৩ গোল ও ৮ সহায়তা, কোপা আমেরিকায় ১৩ গোল ও ১৭ সহায়তা)[২৬৪]
- অংশগ্রহণকারী সমস্ত অফিসিয়াল প্রতিযোগিতায় (ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ, ফিফা বিশ্বকাপ এবং কোপা আমেরিকা) 'সেরা খেলোয়াড়/সোনালী বল' পুরস্কার জয়ী একমাত্র খেলোয়াড়[২৬৫][২৬৬]
মহাদেশীয় রেকর্ড
[সম্পাদনা]ইউরোপ
[সম্পাদনা]- সর্বাধিক ইউরোপীয় সোনালী জুতো পুরস্কার: ৬ (২০১০, ২০১২–২০১৩, ২০১৭–২০১৯)
- সর্বাধিক ধারাবাহিক ইউরোপীয় সোনালী জুতো পুরস্কার: ৩ (২০১৭–২০১৯)
- ইউরোপে সর্বাধিক গোল: ৭০৪, স্পেনে (৬৭২) এবং ফ্রান্সে (৩২)
- ইউরোপের শীর্ষ ৫ লিগে সর্বাধিক গোল: ৪৯৬, লা লিগা (৪৭৪) এবং লিগ ১ (২২)
- ইউরোপের শীর্ষ ৫ লিগে ৩০ গোলে পৌঁছানো সবচেয়ে দ্রুততম খেলোয়াড়: ৩৩৪ ম্যাচে
- ইউরোপের শীর্ষ ৫ লিগে ৪০০ গোলে পৌঁছানো সবচেয়ে দ্রুততম খেলোয়াড়: ৪৩৫ ম্যাচে
- উয়েফক চ্যাম্পিয়নস লিগে এক ক্লাবের হয়ে সর্বাধিক গোল: বার্সেলোনার হয়ে ১২০
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে ১০০ গোলে পৌঁছোনো দ্রুততম খেলোয়াড়: ১২৩ ম্যাচে
- একটি ইউরোপীয় কাপ/উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের ম্যাচে সর্বাধিক গোল: ৫, বায়ার লেভারকুজেনের বিপক্ষে ৭ মার্চ ২০১২ সালে[২৬৭][২৬৮][ব]
- একটি ইউরোপীয় কাপ/উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের কোয়ার্টার-ফাইনাল ম্যাচে সবচেয়ে বেশি গোলদাতা: ৪, আর্সেনালের বিপক্ষে ৬ এপ্রিল ২০১০ সালে[২৬৯][ভ]
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে সর্বাধিক হ্যাট্রিক: ৮[২৭০] [ম]
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ পর্বে সবচেয়ে বেশি গোল: ৮০টি
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের রাউন্ড অব ১৬-তে সর্বাধিক গোল: ২৯[২৭১]
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের রাউন্ড অফ ১৬ টাইতে সর্বাধিক গোল: ৬, ২০১১–১২ মৌসুমে বায়ার লেভারকুজেনের বিপক্ষে[২৭১]
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের ইতিহাসে সর্বাধিক ভিন্ন প্রতিপক্ষের বিপক্ষে গোল: ৪০[২৭২]
- উয়েফা সুপার কাপে সর্বাধিক গোল: ৩[২৭৩][য]
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ স্কোয়াড অফ দ্য সিজনে সর্বাধিক উপস্থিতি: ৭ (২০১৫–২০২১)
- ইএসএম টিম অফ দ্য সিজনে সর্বাধিক উপস্থিতি: ১৪ (২০০৬, ২০০৮–২০১৩, ২০১৫–২০২১)
- সর্বাধিক উয়েফা গোল অফ দ্য সিজন পুরস্কার: ৩ (২০১৪–১৫, ২০১৫–১৬, ২০১৮–১৯)
- প্রথম খেলোয়াড় যিনি পরপর দুই মৌসুমে উয়েফা গোল অফ দ্য সিজন পুরস্কার জিতেছেন: ২০১৪–১৫ এবং ২০১৫–১৬[১৪৭]
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের টানা ১৫ ও ১৬ মৌসুমে গোল করা প্রথম খেলোয়াড়[২৭৪]
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে ১০০ খেলায় উপস্থিত সবচেয়ে কম বয়সী খেলোয়াড়: বয়স ২৮ বছর, ৮৪ দিন[২৭৫]
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে ৫০ গোল করা সবচেয়ে কম বয়সী খেলোয়াড়: বয়স ২৪ বছর, ২৮৫ দিন[২৭৬]
- একক ইউরোপীয় ক্লাবের হয়ে ৪০০+ গোল করা সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড়: বার্সেলোনার হয়ে ২৭ বছর এবং ৩০০ দিন বয়সী
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের এক ম্যাচে সর্বাধিক ড্রিবল সম্পন্নকারী: ১৬, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিপক্ষে ২৯ এপ্রিল ২০০৮[২৭৭][র]
আমেরিকা
[সম্পাদনা]- পুরুষ কনমেবল খেলোয়াড় হিসেবে সর্বাধিক আন্তর্জাতিক গোল: ১০৩[২৭৮]
- কোপা আমেরিকায় সর্বাধিক উপস্থিতি : ৩৪[ল]
- কোপা আমেরিকায় সর্বাধিক সহায়তা: ১৭ (২০০৭ সালে ১, ২০১১ সালে ৩, ২০১৫ সালে ৩, ২০১৬ সালে ৪, ২০১৯ সালে ১, ২০২১ সালে ৫)[২৭৯]
- একটি কোপা আমেরিকা প্রতিযোগিতায় সর্বাধিক সহায়তা: ৫, ২০২১ সালে[২৮০]
- পাঁচ এবং ছয়টি ভিন্ন কোপা আমেরিকা প্রতিযোগিতায় কমপক্ষে একটি সহায়তা প্রদানকারী একমাত্র খেলোয়াড়: ২০০৭, ২০১১, ২০১৫, ২০১৬, ২০১৯ এবং ২০২১
- বিশ্বকাপের জন্য কনমেবল যোগ্যতার ম্যাচে সর্বাধিক সহায়তা: ১০[শ]
- একটি কোপা আমেরিকা ম্যাচে প্রতিস্থাপিত খেলোয়াড় দ্বারা করা সর্বাধিক গোল: ৩টি, ১০ জুন ২০১৬ সালে পানামার বিপক্ষে
- কোপা আমেরিকা ম্যাচে সর্বাধিক ম্যান অফ দ্য ম্যাচ পুরস্কার: ১৪ (২০১১ সালে ২, ২০১৫ সালে ৪, ২০১৬ সালে ৩, ২০১৯ সালে ১, ২০২১ সালে ৪)
- সর্বাধিক কোপা আমেরিকা সেরা খেলোয়াড় পুরস্কার: ২ (২০১৫ এবং ২০২১)
স্পেনীয় রেকর্ড
[সম্পাদনা]- লা লিগায় সর্বাধিক সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার: ৬ (২০০৯–২০১৩, ২০১৫)[২৮১]
- সর্বাধিক লা লিগা সেরা আক্রমণভাগ পুরস্কার: ৭ (২০০৯–২০১৩, ২০১৫–২০১৬)[২৮১]
- সর্বাধিক লা লিগা প্লেয়ার অফ দ্য মান্থ পুরস্কার: ১০ (জানুয়ারি ২০১৬, এপ্রিল ২০১৭, এপ্রিল ২০১৮, মে ২০১৮, সেপ্টেম্বর ২০১৮, মার্চ ২০১৯, মে ২০১৯, নভেম্বর ২০১৯, ফেব্রুয়ারি ২০২০, ফেব্রুয়ারি ২০২১)
- সর্বাধিক পিচিচি ট্রফি: ৮ (২০১০, ২০১২–২০১৩, ২০১৭–২০২১)[২৮২]
- লা লিগায় শীর্ষ গোলদাতা: ৪৭৪ গোল[২৮৩]
- লা লিগায় শীর্ষ সহায়তা প্রদানকারী: ১৯২ সহায়তা[২৮৪][২৮৫][২৮৭]
- স্পেনীয় সুপার কাপে শীর্ষ গোলদাতা: ১৪ গোল[২৮৮][২৮৯][২৯০]
- স্পেনীয় সুপার কাপ ফাইনালে শীর্ষ স্কোর: ৭[২৯১]
- লা লিগা এক মৌসুমে সর্বাধিক গোল: ২০১১–১২ মৌসুমে ৫০টি[২৯২]
- লা লিগা এক মৌসুমে সর্বাধিক সহায়তা: ২০১৯–২০ মৌসুমে ২১টি[২৯৩]
- লা লিগায় সর্বাধিক ব্রেস স্কোর: ১১৬[২৯৪]
- লা লিগায় সর্বাধিক হ্যাট্রিক: ৩৬[২৯৫]
- লা লিগা এক মৌসুমে সর্বাধিক হ্যাট্রিক: ২০১১–১২[২৮৯][ষ]
- এক মৌসুমে সর্বাধিক দলের বিপক্ষে গোল: ২০১২–১৩ মৌসুমে ১৯[২৯৬][স]
- লা লিগায় একজন বিদেশী খেলোয়াড়ের সবচেয়ে বেশি উপস্থিতি: ৫২০ ম্যাচ
- লা লিগায় সব প্রতিপক্ষ দলের বিরুদ্ধে টানা গোল করা একমাত্র খেলোয়াড়: ২০১২–১৩ মৌসুমে ১৯ ম্যাচ, ৩০ গোল[২৯৭]
- এক মৌসুমে সবচেয়ে বেশি লিগ ঘরোয়া গোল (৩৮ ম্যাচ, ১৯ ঘরোয়া ম্যাচ): ২০১১–১২ মৌসুমে ৩৫টি[২৯৮]
- এক মৌসুমে সর্বাধিক লিগ অ্যাওয়ে গোল (৩৮ ম্যাচ, ১৯টি অ্যাওয়ে ম্যাচ): ২০১২–১৩ মৌসুমে ২৪টি[২৯৯]
- এক মৌসুমে সর্বাধিক লিগ ম্যাচে গোল (৩৮টি খেলা): ২০১২–১৩ মৌসুমে ২৭টি[৩০০]
- এক মৌসুমে সর্বাধিক লিগের হোম ম্যাচে গোল (৩৮টি খেলা): ২০১১–১২ মৌসুমে ১৬টি[২৯৮]
- এক মৌসুমে সর্বাধিক লিগ অ্যাওয়ে ম্যাচে গোল (৩৮টি খেলা): ২০১২–১৩ মৌসুমে ১৫টি[৩০১]
- লা লিগার ইতিহাসে সর্বাধিক ভিন্ন প্রতিপক্ষের বিপক্ষে গোল: ৩৮[৩০২]
- টানা সবচেয়ে বেশি অ্যাওয়ে লিগ ম্যাচে স্কোর: ১৩ (২০১২–১৩ মৌসুমে ম্যাচডে ৮ থেকে ম্যাচডে ৩৩ পর্যন্ত ২০ গোল)[৩০১]
- একই মৌসুমে একমাত্র খেলোয়াড় যিনি সর্বোচ্চ গোলদাতা এবং শীর্ষ সহায়তা প্রদানকারী: ২০১৮–১৯ এবং ২০১৯–২০[হ]
- সর্বাধিক স্টেডিয়ামে স্কোর: ৩৮[৩০৩]
- প্রথম খেলোয়াড় যিনি ১৫, ১৬ এবং ১৭টি টানা মৌসুমে গোল করেন[৩০৪][৩০৫]
- ১০, ১১, ১২ এবং ১৩ টানা মৌসুমে ২০+ গোল করা একমাত্র খেলোয়াড়[৩০৬][৩০৭][৩০৮]
- ৭টি ভিন্ন মৌসুমে ৩০+ গোল করা একমাত্র খেলোয়াড়[৩০৯][৩১০]
- একমাত্র খেলোয়াড় যিনি ১৩, ১৪ এবং ১৫ টানা মৌসুমে ১০+ গোল করেছেন (২০০৬–০৭ থেকে ২০২০–২১)[৩১১][৩১২]
- প্রথম খেলোয়াড় যিনি লা লিগায় ৩০০ গোল করেছেন[৩১৩]
- প্রথম খেলোয়াড় যিনি লা লিগায় ৩৫০ গোল করেছেন[৩১৪]
- প্রথম খেলোয়াড় যিনি লা লিগায় ৪০০ গোল করেছেন[৩১৫]
- প্রথম খেলোয়াড় যিনি লা লিগায় ৪৫০ গোল করেছেন[৩১৬]
- লা লিগায় ১৫০ সহায়তা ছুঁয়ে যাওয়া প্রথম খেলোয়াড়[২৮৪]
- লা লিগায় ২০০ গোল করা সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড়: বয়স ২৫ বছর ৭ মাস[৩১৭]
- একজন অ-স্পেনীয় ব্যক্তি দ্বারা জয়ী সর্বাধিক লা লিগা শিরোপা: ১০ (সবগুলো বার্সেলোনার সাথে)
- সর্বাধিক লা লিগা জয়: ৩৮৩[২৮৫][৩১৮][৩১৯]
- কোপা দেল রেই ফাইনালে সর্বাধিক উপস্থিতি: ১০ (২০০৯, ২০১১, ২০১২, ২০১৪, ২০১৫, ২০১৬, ২০১৭, ২০১৮, ২০১৯, ২০২১)
- কোপা দেল রেই ফাইনালে সর্বাধিক গোল: ৭ (২০০৯, ২০১২, ২০১৫, ২০১৭, ২০১৮, ২০১৯, ২০২১)[৩২০]
- কোপা দেল রেই ফাইনালে সর্বাধিক সহায়তা: ৬ (২০০৯ সালে ১, ২০১৬ সালে ২, ২০১৭ সালে ১, ২০১৮ সালে ২)
- লা লিগা ম্যাচে সর্বাধিক ড্রিবল সম্পন্নকারী: ১৫, ৪ নভেম্বর ২০০৭ সালে রিয়াল বেতিসের বিপক্ষে[৩২১]
- একটি কোপা দেল রেই ম্যাচে সর্বাধিক ড্রিবল সম্পন্নকারী: ২৩, ৩১ জানুয়ারি ২০০৮ সালে ভিয়ারিয়ালের বিরুদ্ধে[৩২২]
- লা লিগায় সরাসরি ফ্রি কিক থেকে করা সর্বাধিক গোল: ৩৯[৩২৩]
- এক ক্যালেন্ডার বছরে লা লিগায় সবচেয়ে বেশি গোল: ২০১২ সালে ৫৯ গোল[২৪১]
আর্জেন্টিনীয় রেকর্ড
[সম্পাদনা]- আর্জেন্টিনার পক্ষে সর্বাধিক ক্যাপ : ১৭৫
- আর্জেন্টিনা সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা: ১০৩ গোল[৩২৪][৩২৫][৩২৬]
- এক ক্যালেন্ডার বছরে আর্জেন্টিনার হয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতা: ২০২২ সালে ১৮ গোল[৩২৭]
- একমাত্র আর্জেন্টিনা খেলোয়াড় যে প্রতিটি কনমেবল দলের বিরুদ্ধে গোল করে[৩২৮]
- ফিফা বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার হয়ে খেলা সবচেয়ে কম বয়সী খেলোয়াড়: ২০০৬ সালে ১৮ বছর ৩৫৭ দিন বয়সে[৩২৯]
- ফিফা বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার হয়ে গোল করা সবচেয়ে কম বয়সী খেলোয়াড়: ২০০৬ সালে সার্বিয়া এবং মন্টিনিগ্রোর বিপক্ষে ১৮ বছর ৩৫৭ দিন বয়সে[৩২৯]
- ফিফা বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার অধিনায়কত্ব করা সবচেয়ে কম বয়সী খেলোয়াড়: ২০১০ সালে ২২ বছর এবং ৩৬৩ দিন বয়স[৩৩০]
- আর্জেন্টিনার হয়ে ১০০ ক্যাপ ছুঁয়ে যাওয়া সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড়: ২০১৫ সালে ২৭ বছর এবং ৩৬১ দিন বয়সে[৩৩১]
- ফিফা বিশ্বকাপ ফাইনালে সর্বাধিক উপস্থিতি: ২৬ (২০০৬ সালে ৩, ২০১০ সালে ৫, ২০১৪ সালে ৭, ২০১৮ সালে ৪, ২০২২ সালে ৭)
- ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনালে সামগ্রিকভাবে সর্বাধিক গোলদাতা: ১৩টি (২০০৬ সালে ১টি, ২০১৪ সালে ৪টি, ২০১৮ সালে ১টি, ২০২২ সালে ৭টি)
- একক ফিফা বিশ্বকাপ বাছাই অভিযানে সর্বাধিক গোলদাতা: ২০১৪ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে ১০টি
- ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে সামগ্রিকভাবে সবচেয়ে বেশি গোলদাতা: ২৮টি[৩৩২]
- প্রতিযোগিতামূলক খেলায় সর্বাধিক গোলদাতা: ৫৪
- আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচে সর্বাধিক গোল: ৪৯টি
- প্রীতিসহ সকল আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় সর্বাধিক সরাসরি ফ্রি কিক গোল: ১০টি
- প্রীতিসহ সকল আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় সর্বাধিক হ্যাট্রিক: ৯
- প্রীতিসহ সকল আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় সর্বাধিক সহায়তা প্রদান: ৫৪
- একক ফিফা বিশ্বকাপে সর্বাধিক ম্যান অফ দ্য ম্যাচ পুরস্কার জয়: ৫টি, ২০২২ সালে
- ফিফা বিশ্বকাপের ম্যাচে সর্বাধিক ম্যান অফ দ্য ম্যাচ পুরস্কার: ১১টি (২০১০ সালে ১টি, ২০১৪ সালে ৪টি, ২০১৮ সালে ১টি, ২০২২ সালে ৫টি)
- সর্বাধিক কোপা আমেরিকা প্রতিযোগিতা খেলা: ৬ (২০০৭, ২০১১, ২০১৫, ২০১৬, ২০১৯, ২০২১)[২৮০]
- সবচেয়ে বেশি ফিফা বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতা খেলা: ৫ (২০০৬, ২০১০, ২০১৪, ২০১৮, ২০২২)
- ফিফা বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায় সর্বাধিক স্কোর: ৪ (২০০৬, ২০১৪, ২০১৮, ২০২২)[৩৩৩]
- একটি সহায়তা সহ সর্বাধিক ফিফা বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতা: ৫ (২০০৬, ২০১০, ২০১৪, ২০১৮, ২০২২)
ক্লাব রেকর্ড
[সম্পাদনা]বার্সেলোনা
[সম্পাদনা]- এল ক্লাসিকোতে সর্বোচ্চ গোলদাতা: ২৭ গোল[৩৩৪][ড়]
- এল ক্লাসিকোতে সবচেয়ে বেশি সহায়তা প্রদানকারী: ১৪ সহায়তা[৩৩৫]
- দেরবি বার্সেলোনিতে সর্বোচ্চ গোলদাতা: ২৫ গোল[৩৩৬][৩৩৭]
- অ্যাথলেটিক–বার্সেলোনা ক্লাসিকোতে সর্বোচ্চ গোলদাতা: ২৯ গোল[৩৩৮]
- অফিসিয়াল প্রতিযোগিতায় সর্বোচ্চ গোলদাতা: ৬৭২ গোল[৩৩৯][৩৪০][৩৪১]
- প্রীতি ম্যাচ সহ সর্বোচ্চ গোলদাতা: ৭০৯ গোল [৩৩৯][৩৪০]
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে সর্বোচ্চ গোলদাতা: ১২০ গোল[৩৩৯][৩৪০]
- ইউরোপীয় প্রতিযোগিতায় সর্বোচ্চ গোলদাতা: ১২৩ গোল[৩৩৯][৩৪০]
- আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় সর্বোচ্চ গোলদাতা: ১২৮ গোল[৩৩৯][৩৪০]
- সব প্রতিযোগিতায় সর্বাধিক হ্যাট্রিক: ৪৮[৩৩৯]
- প্রথম খেলোয়াড় যিনি চার, পাঁচ, ছয়, সাত এবং আট লা লিগা মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলদাতা হন (২০০৯–১০, ২০১১–১৩, ২০১৬–২১)[৩৩৯]
- দলের সাথে সর্বাধিক ম্যাচ জয়ী: ৫৪২[৩৪২]
- বার্সেলোনার খেলোয়াড়ের হিসেবে লা লিগায় সর্বাধিক ম্যাচ জয়ী: ৩৮৩[২৮৫][৩৪৩][৩৪৪]
- সব প্রতিযোগিতায় এক মৌসুমে সর্বাধিক ঘরোয়া গোল: ২০১১–১২ সালে ৪৬টি[২৯০]
- অফিসিয়াল প্রতিযোগিতায় ফ্রি কিক থেকে করা সর্বাধিক গোল: ৫০[৩৪৫][৩৪৬]
- অফিসিয়াল প্রতিযোগিতায় সর্বাধিক উপস্থিতি: ৭৭৮[৩৪৭]
- লা লিগায় সর্বাধিক উপস্থিতি: ৫২০[৩৪৮]
- কোপা দেল রেই-তে সর্বাধিক উপস্থিতি: ৮০[৩৪৯]
- বার্সেলোনার খেলোয়াড় হিসেবে সর্বাধিক শিরোপা জয়: ৩৫[৩৫০]
- সব প্রতিযোগিতায় বার্সেলোনার খেলোয়াড় হিসেবে সবচেয়ে বেশি সহায়তা: ২৬৮
অন্যান্য রেকর্ড
[সম্পাদনা]- সবচেয়ে বেশি ওয়ার্ল্ড সকার বর্ষসেরা খেলোয়াড় পুরস্কার: ৬ (২০০৯, ২০১১, ২০১২, ২০১৫, ২০১৯, ২০২২)
- সবচেয়ে বেশি ওয়ার্ল্ড সকার বর্ষসেরা তরুণ খেলোয়াড় পুরস্কার: ৩ (২০০৬–২০০৮)
- সর্বাধিক দ্য গার্ডিয়ান বিশ্বের সেরা ফুটবল খেলোয়াড় জয়ী: ৬ (২০১২, ২০১৩, ২০১৫, ২০১৭, ২০১৯, ২০২২)
- সর্বাধিক ফোরফোরটু বর্ষসেরা ফুটবল খেলোয়াড় পুরস্কার: ৮ (২০০৯–২০১২, ২০১৫, ২০১৭–২০১৯)
- সর্বাধিক ত্রোফেও আলফ্রেদো দি স্তেফানো জয়ী: ৭ (২০০৮–০৯, ২০০৯–১০, ২০১০–১১, ২০১৪–১৫, ২০১৬–১৭, ২০১৭–১৮, ২০১৮–১৯)
- সর্বাধিক ত্রোফেও আলদে রোভিরা জয়ী: ৬ (২০০৯–১০, ২০১০–১১, ২০১২–১৩, ২০১৪–১৫, ২০১৬–১৭, ২০১৭–১৮)
- সর্বাধিক ত্রোফেও ইএফই পুরস্কার: ৫ (২০০৭, ২০০৯–২০১২)
- সর্বাধিক ওনজে ডি'অর পুরস্কার: ৪ (২০০৯, ২০১০–১১, ২০১১–১২, ২০১৭–১৮)
- জোয়ান গাম্পের ট্রফিতে সর্বাধিক গোল: ৯ (২০১১ সালে ২, ২০১৩ সালে ১, ২০১৪ সালে ১, ২০১৫ সালে ১, ২০১৬ সালে ২, ২০১৭ সালে ১, ২০১৮ সালে ১)[৩৫১]
- জোয়ান গাম্পের ট্রফিতে সর্বাধিক ম্যান অফ দ্য ম্যাচ পুরস্কার: ৪ (২০১৩, ২০১৪, ২০১৬, ২০১৮)
- সর্বাধিক আইএফএফএইচএস বিশ্বের সেরা প্লেমেকার পুরস্কার: ৫ (২০১৫–২০১৭, ২০১৯, ২০২০)
- সর্বাধিক আইএফএফএইচএস বিশ্বের সেরা শীর্ষ বিভাগ গোলদাতা পুরস্কার: ৪ (২০১২, ২০১৩, ২০১৭, ২০১৮)
- আইএফএফএইচএস পুরুষদের বিশ্ব দলে সর্বাধিক উপস্থিতি: ৬ (২০১৭–২০২২)
- কোপা আমেরিকা সপ্নের দলে সর্বাধিক উপস্থিতি: ৫ (২০০৭, ২০১১, ২০১৫, ২০১৬, ২০২১)
- সর্বাধিক ইএসপিএন সেরা আক্রমণভাগের খেলোয়াড় পুরস্কার: ৮ (২০১৪–২০২১)
- লরিয়াস বিশ্ব ক্রীড়া পুরস্কারে জয়ী একমাত্র ফুটবল খেলোয়াড়: ২০২০, ২০২৩
- প্রথম ক্রীড়াবিদ যিনি একই বছরে লরিয়াস স্পোর্টসম্যান অফ দ্য ইয়ার এবং লরিয়াস টিম অফ দ্য ইয়ার জিতেছেন: ২০২৩
- ফিফা পুশকাস পুরস্কারের জন্য সর্বাধিক মনোনয়ন: ৭ (২০১০–২০১২, ২০১৫, ২০১৬, ২০১৮, ২০১৯)
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]পাদটীকা
[সম্পাদনা]- ↑ চারটি বাছাইপর্বের ম্যাচে একটি গোলও করেছেন রোনালদো।[১২৯]
- ↑ জোনাসের সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোর সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ আরও চারজন খেলোয়াড়ের সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ উইসাম বেন ইয়েদেরের সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ আদ্রিয়ানো করেইয়ার সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ লুইস দিয়াজের সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ আরও চারজন খেলোয়াড়ের সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ লুইস সুয়ারেসের সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ পাবলো ফরনাল্স ও লুইস সুয়ারেসের সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ পাবলো হের্নান্দেসের সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ করি কাস্ত্রোর সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ লুইস সুয়ারেসের সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ জর্জ ভালদিভিয়ার সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ আরও পনেরোজন খেলোয়াড়ের সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ আরও চারজন খেলোয়াড়ের সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ ২০০৯ সালে উয়েফা দুইটি ম্যান অব দ্য ম্যাচ পুরস্কার প্রদান করে। শাবি উয়েফার ম্যান অব দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হন, যেখানে মেসি ভক্তের ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার পান।
- ↑ ২০১১ সালে উয়েফা দুটি ম্যান অফ দ্য ম্যাচ পুরস্কার প্রদান করে। মেসি উয়েফা এবং ভক্তের ম্যান অফ দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হন।
- ↑ "কোপা আমেরিকার ফাইনালে পরাজয়ে লিও মেসি পেনাল্টি মিস করেন", যেখানে মোট ভোটের ১৩ শতাংশ (%) পেয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে৷[২৩৬]
- ↑ থমাস মুলারের সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ মিরোস্লাভ ক্লোসার সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ দিয়েগো মারাদোনা এবং পেলের সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে; বিভিন্ন সূত্র পেলেকে ৮ থেকে ১০ সহায়তা দেয়।
- ↑ আরও চৌদ্দজন খেলোয়াড়ের সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ শানদর কচইশ ও আলফ্রেদো দি স্তেফানোর সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোর সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ আরও সাতজন খেলোয়াড়ের সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ নেইমার এবং হাভিয়ের জানেত্তির সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ সের্জিও লিভিংস্টোনের সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ নেইমারের সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে
- ↑ রোনালদো নাজারিও ও ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোর সাথে ভাগাভাগি করা হয়েছে।
- ↑ লুইস সুয়ারেসের সাথে।
- ↑ ২০১৭ আন্তর্জাতিক চ্যাম্পিয়ন্স কাপে করা একটি গোল অন্তর্ভুক্ত।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Lionel Messi factfile"। Times of India। ১৯ ডিসেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ "Messi vs Cristiano Ronaldo: Assists"। MichelAcosta.com। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ ""That Messi left foot is worth $100B"- Fans hail Lionel Messi as he completes 300th club assist in PSG's 2-1 win over Brest"। Sportskeeda। ১২ মার্চ ২০২৩।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ "Lionel Messi"। FC Barcelona।
- ↑ "XXII Sudamericano Juvenil 2005 (Colombia)"। RSSSF। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ FIFA World Youth Championship Netherlands 2005 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৯-০৮-২১ তারিখে, FIFA.com
- ↑ "Brazil victorious in Copa America"। BBC Sport। ১৬ জুলাই ২০০৭। ১৩ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০০৯।
- ↑ "Beijing 2008 Football Results"। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০২১।
- ↑ "Messi's World Cup ends on a bitter note"। CBS। ১৩ জুলাই ২০১৪। ১৮ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "Chile's long wait for Copa América glory over as Argentina pay the penalty"। Copa America Chile 2015। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ "Lionel Messi: Argentina forward retires from international football"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০১৬।
- ↑ "Argentina venció 2-1 a Chile y se quedó con el tercer puesto" (স্পেনীয় ভাষায়)। CONMEBOL। ৬ জুলাই ২০১৯। ৮ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৯।
- ↑ Das, Andrew (১১ জুলাই ২০২১)। "Messi and Argentina Beat Brazil to Win the Copa América"। The New York Times (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0362-4331। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১।
- ↑ Whitehead, Luke Bosher and Jacob (২৩ এপ্রিল ২০২২)। "PSG crowned Ligue 1 champions after draw against Lens"। The Athletic (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ Bate, Adam (১ জুন ২০২২)। "Italy 0–3 Argentina: Lionel Messi's side win the Finalissima at Wembley after goals from Lautaro Martinez, Angel Di Maria and Paulo Dybala"। Sky Sports। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২২।
- ↑ "A final, lots of goals and a trophy: a great start to the season!"। Paris Saint-Germain F.C.। ৩১ জুলাই ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০২২।
- ↑ "Argentina vs France Final Highlights: Argentina beat France 4-2 on penalties to win their third World Cup title"। The Times of India। ১৯ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ "PSG secure record 11th title"। Ligue 1। ২৮ মে ২০২৩।
- ↑ "Inter Miami CF win Leagues Cup 2023 after dramatic penalty shoot-out"। Leagues Cup। ২০ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ Ferrer, Carles; Torre, Raúl। "Trofeo Joan Gamper"। RSSSF। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ Torre, Raúl। "Trofeo Ramón de Carranza"। RSSSF। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Bayern gegen Barcelona: Scholl feiert, Messi trifft" (জার্মান ভাষায়)। Spiegel.de। ১৫ আগস্ট ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুন ২০১৫।
- ↑ "PSG-Barcelone 2-2 : une soirée pleine de promesses"। Le Parisien। ৪ আগস্ট ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Barca ease past Dinamo Bucharest"। ESPN। ১১ আগস্ট ২০১২। ২৮ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Dinamo Bucharest 0-2 Barcelona: Messi and Afellay strikes secure victory for the Blaugrana"। Yahoo!। ১১ আগস্ট ২০১২। ২৭ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "FC Barcelona win their first International Champions Cup with Neymar Jr as top scorer"। www.fcbarcelona.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৭-১৩।
- ↑ AfricaNews (২০১৮-০৫-১৭)। "Barcelona wins Mandela Cup showdown thanks to careless Sundowns defending"। Africanews (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৭-১৩।
- ↑ "Riyadh Season XI 4–5 PSG summary: Messi and Ronaldo score, goals, highlights"। As। ২০ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Lionel Messi at Kolkata India"। NDTV India।
- ↑ "Argentina vs Venezuela at Kolkata India"। India Today।
- ↑ "Lionel Messi, Neymar to star as Brazil and Argentina scheduled to play at the MCG on June 9"। ABC Australia। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৭।
- ↑ "Brazil 0-1 Argentina: Lionel Messi scores on winning return after international ban"। Sky Sports। ১৫ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ Tong, Kobé (৮ জুন ২০১৯)। "Lionel Messi won the Copa San Juan for Argentina after win over Nicaragua"। GiveMeSport। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ Goldberg, Rob (১৪ জুলাই ২০১৪)। "FIFA World Cup 2014 Awards: Results, Winners, Recap and Twitter Reaction"। Bleacher Report। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "Messi makes Golden Ball history"। FIFA। ১৮ ডিসেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ "2009 FIFA Club World Cup awards"। FIFA। জানুয়ারি ২২, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "2011 FIFA Club World Cup awards"। FIFA। সেপ্টেম্বর ১০, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "2015 FIFA Club World Cup awards"। FIFA। আগস্ট ৫, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Copa America Winners"। Sportskeeda।
- ↑ Kshirsagar, Vinay (২৪ এপ্রিল ২০১৮)। "Messi's Copa America Performances"। Soccer Politics। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Golden-boy Messi does the double"। FIFA। ২ জুলাই ২০০৫। আগস্ট ৬, ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ Oliver, Christine; Williams, Richard (২০ ডিসেম্বর ২০১২)। "The 100 best footballers in the world - interactive"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ Taylor, Daniel; Ronay, Barney (২০ ডিসেম্বর ২০১৩)। "The 100 best footballers in the world 2013 – interactive"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "The 100 best footballers in the world 2015 – interactive"। The Guardian। ২১ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "The 100 best footballers in the world 2017"। The Guardian। ১৯ ডিসেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Lionel Messi's enduring brilliance enthrals Guardian voting panel again"। The Guardian। ২০ ডিসেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ Christenson, Marcus (২৭ জানুয়ারি ২০২৩)। "The 100 best male footballers in the world 2022"। The Guardian। আইএসএসএন 0261-3077। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Goal.com 50: Lionel Messi (1)"। Goal.com। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Goal.com 50: Lionel Messi (1)"। Goal.com। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Messi, Ronaldo and all the winners of The Goal 50"। Goal.com। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "GOAL50 2021: Messi and Putellas crowned winners after historic fan vote"। Goal.com। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ "GOAL50 2022: Messi, Putellas and Maradona crowned winners after global fan vote"। Goal.com। ২০ ডিসেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ "IFFHS AWARDS 2022 - MEN'S WORLD BEST PLAYER"। IFFHS। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "IFFHS WORLD'S BEST MAN PLAYER OF THE DECADE 2011-2020"। IFFHS। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ "THE BEST MAN PLAYER IN CONMEBOL 2020 : LIONEL MESSI (ARGENTINA/FC BARCELONA)"। IFFHS। ১ জানুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ "IFFHS MEN'S CONTINENTAL AWARDS 2021 - CONMEBOL"। IFFHS। ১৪ ডিসেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ "IFFHS MEN'S CONTINENTAL BEST PLAYERS 2022 - CONMEBOL"। IFFHS। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "IFFHS BEST MAN PLAYER - CONMEBOL - OF THE DECADE 2011-2020"। IFFHS। ২ ফেব্রুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ Pierrend, José। ""World Soccer" Awards"। RSSSF। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Lionel Messi, voted the best player in the history of football"। SPORT.es। ১০ জুন ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০২৩।
- ↑ "Waarom Messi de beste voetballer aller tijden is"। Voetball International। ৭ জুন ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০২৩।
- ↑ "Messi escogido mejor futbolista del siglo por 'The Independent'"। Mundo Deportivo (স্পেনীয় ভাষায়)। ২২ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ "We reveal the greatest player of our 21st century countdown"। The Independent। ১৮ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ May 2021, Greg Lea 07 (৭ মে ২০২১)। "Ranked! The 25 greatest football players of the last 25 years"। FourFourTwo। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০২১।
- ↑ "Four Four Two have Messi as best player of last 25 years"। FC Barcelona। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০২১।
- ↑ "433 on Twitter"। Twitter। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "Ronaldo and Ramos nominated for 2017 Golden Foot award"। Real Madrid CF। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
Taking their [referring to Sergio Ramos and Cristiano Ronaldo] places in the 10-man shortlist alongside the Real Madrid duo are [Manuel] Neuer, [Iker] Casillas, [Lionel] Messi, [Arjen] Robben, Thiago Silva, Luis Suárez, Yaya Touré and Andrea Pirlo.
- ↑ ক খ "UEFA Best Player in Europe Award launched"। UEFA। ১৮ জুলাই ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ Landolina, Salvatore (১৮ জুলাই ২০১১)। "Uefa Launches Best Player In Europe Award"। Goal.com। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৭।
European football's governing body has renewed its partnership with European Sports Media where a panel of 53 top sports journalists representing Uefa will decide who wins the award.
- ↑ "Modrić, Ronaldo and Salah up for Player of the Year"। UEFA। ২০ আগস্ট ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ "Messi vows to share Ballon d'Or with Xavi"। UEFA। ৯ জানুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Messi named Best Player in Europe for second time"। UEFA। ২৭ আগস্ট ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ "Virgil van Dijk wins UEFA Men's Player of the Year award"। UEFA। ২৯ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Erling Haaland wins UEFA Men's Player of the Year award"। উয়েফা। ৩১ আগস্ট ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "Champions League positional awards: nominees announced"। UEFA। ৯ আগস্ট ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ "Cristiano Ronaldo named #UCL forward of the season"। UEFA। ২৪ আগস্ট ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ "Cristiano Ronaldo: Champions League Forward of the Season"। UEFA। ৩০ আগস্ট ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Lionel Messi: Champions League Forward of the Season"। UEFA। ২৯ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "UEFA Club Football Awards"। মে ২০১১।
- ↑ "UEFA Club Forward of the Year"। UEFA। ২৭ আগস্ট ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Lionel Messi: Champions League Forward of the Season"। UEFA। ২৯ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Every UEFA Champions League Player of the Week"। UEFA। ৬ মে ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Messi, 'King of Europe' for the fourth time"। Marca। ৩০ ডিসেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Golden Boy: l'Albo d'Oro"। Tuttosport। ৬ ডিসেম্বর ২০০৮। ১ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১২।
- ↑ Moore, Paul (২০১৪)। "JOE's Champions League Man of the Week: Lionel Messi"। JOE.ie। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ Joe (২০১৪)। "JOE's Champions League man of the week : Lionel Messi"। JOE.ie। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ Joe (২০১৫)। "Champions League Man of the Week: Lionel Messi"। JOE.ie। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭।
That's why Lionel Messi, you are our Champions League Man of the Week.
- ↑ ক খ Otero, Pablo M. (১২ নভেম্বর ২০১৩)। "El coleccionista de trofeos" (স্পেনীয় ভাষায়)। Marca। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ ক খ "Messi, Mejor Delantero y Mejor Jugador" (স্পেনীয় ভাষায়)। Liga de Fútbol Profesional। ২ ডিসেম্বর ২০১৩। ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫।
- ↑ ক খ "Lionel Messi, 2014–15 Liga BBVA Best Player"। La Liga। ৩০ নভেম্বর ২০১৫। ২২ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "La entrega del premio Pichichi a Messi, en directo"। Mundo Deportivo (স্পেনীয় ভাষায়)। ১২ নভেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Lionel Messi named Best Striker in La Liga Santander 2015–16"। La Liga। ২৪ অক্টোবর ২০১৬। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Lionel Messi named Liga BBVA Player of the Month for January"। La Liga। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। ১ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Lionel Messi named LaLiga Santander Player of the Month for April"। La Liga। ১২ মে ২০১৭। ৬ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Lionel Messi named LaLiga Santander Player of the Month for March"। La Liga। ৪ এপ্রিল ২০১৯। ৭ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "Lionel Messi named LaLiga Santander Player of the Month for November"। La Liga। ৬ ডিসেম্বর ২০১৯। ৮ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Leo Messi named LaLiga Santander Player of the Month for February"। La Liga। ৬ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০২০।
- ↑ "Leo Messi named LaLiga Santander Player of the Month for February"। La Liga। ৫ মার্চ ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Messi recibe "nervioso" el trofeo Di Stéfano" (Spanish ভাষায়)। rtve। ১১ নভেম্বর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Messi consigue su tercer Trofeo Di Stéfano" (স্পেনীয় ভাষায়)। Marca। ১ জুন ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "The MARCA 2019 football awards: Messi collects sixth Pichichi"। Marca। ১৬ ডিসেম্বর ২০১৯। ১৭ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "Spain - Footballer of the Year"। RSSSF। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Messi recibe el Trofeo EFE como mejor futbolista latinoamericano de la Liga BBVA"। Mundo Deportivo (স্পেনীয় ভাষায়)। ১৫ মে ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Messi recibe orgulloso su segundo Trofeo EFE" (স্পেনীয় ভাষায়)। Ultima Hora। ১২ মার্চ ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Messi collects Liga MVP award"। FC Barcelona। ২৮ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Estos son los 13 premios por designación de la 71 Gran Gala de MD"। Mundo Deportivo (Spanish ভাষায়)। ২৯ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Los 13 premios por designación de la Gran Gala de Mundo Deportivo, uno a uno"। Mundo Deportivo (স্পেনীয় ভাষায়)। ২৭ জানুয়ারি ২০২০। ২৮ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "Leo Messi presented with the sixth memorial Aldo Rovira Trophy"। Sport। ২৮ নভেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১৭।
- ↑ "Messi gana el Trofeu Aldo Rovira"। Mundo Deportivo (স্পেনীয় ভাষায়)। ২২ জুন ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ "Messi gana el trofeo Aldo Rovira por quinta vez"। CatalunyaPress (স্পেনীয় ভাষায়)। ৬ জুলাই ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ "Messi, MVP del Joan Gamper" (স্পেনীয় ভাষায়)। Marca। ৩ আগস্ট ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Messi sí quiere"। SPORT.es (স্পেনীয় ভাষায়)। Grupo Zeta। ১৮ আগস্ট ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Leo Messi, MVP and top scorer in the Gamper"। FC Barcelona। ১০ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ "Messi wins the Estrella Damm award"। Sport। ১৬ আগস্ট ২০১৮। ১৭ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ "Barça Players Award - ABJ"। FC Barcelona। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Lionel Messi wins last ever award in European soccer before Inter Miami move"। Diario AS (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ জুন ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০২৩।
- ↑ "Lionel Messi fue condecorado como el mejor jugador foráneo de la Ligue 1 2022/2023"। Bolavip (স্পেনীয় ভাষায়)। ২৬ জুন ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০২৩।
- ↑ "Messi, Rongier, Danso... L'équipe type de la saison de Ligue 1"। L'Équipe (ফরাসি ভাষায়)। ২৮ মে ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০২৩।
- ↑ "Lionel Messi, joueur du mois de septembre de la Ligue 1 Uber Eats!"। UNFP (ফরাসি ভাষায়)। ২০ অক্টোবর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ ক খ "Lionel Messi earns Leagues Cup 2023 Top Scorer And Best Player Award"। Leagues Cup (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ আগস্ট ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "Lionel Messi Awarded Golden Shoe for Third Time after 46 La Liga Goals for Barcelona"। The Independent। ২০ নভেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ "Lionel Messi: Barcelona forward wins record fifth Golden Shoe award"। BBC Sport। ১৮ ডিসেম্বর ২০১৮। ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ Marsden, Sam (১৬ অক্টোবর ২০১৯)। "Messi presented with record sixth Golden Shoe"। ESPN। ২৩ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ Di Maggio, Roberto; Mamrud, Roberto; Rota, Davide; Owsianski, Jarek (৮ জুন ২০১৭)। "Champions Cup/Champions League Topscorers"। RSSSF। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৭।
- ↑ "UEFA Champions League Statistics Handbook 2017/18: Facts and figures" (পিডিএফ)। UEFA। পৃষ্ঠা 11। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Champions League » Top Scorer"। WorldFootball.net। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Apoel Nic 0–4 Barcelona"। BBC Sport। ২৫ নভেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১০ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ "Ronaldo sets goals record for Champions League group stage"। Reuters। ৮ ডিসেম্বর ২০১৫। ১০ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "Lionel Messi and Cristiano Ronaldo goal for goal"। UEFA। ১৮ এপ্রিল ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৯ এপ্রিল ২০১৭।
Ronaldo: Debrecen 3-0 (h) 09/08/05, UEFA Champions League third qualifying round
- ↑ "Champions League + European Cup » All-time Topscorers » rank 1 – 50"। WorldFootball.net। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "Spain » Primera División » All-time Topscorers » rank 1 – 50"। WorldFootball.net। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "Messi named top striker of the year by IFFHS"। FC Barcelona। ২৮ ডিসেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
The International Federation of Football History & Statistics (IFFHS) has named Leo Messi the top goalscorer of 2012 in the 60 top leagues in the world
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ "Former Results"। IFFHS। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "IFFHS AWARDS 2022 - MEN'S WORLD BEST INTERNATIONAL GOAL SCORER 2022"। IFFHS। ১ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Spain » Copa del Rey 2010/2011 » Top Scorer"। WorldFootball.net। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "Spain » Copa del Rey 2013/2014 » Top Scorer"। WorldFootball.net। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "Spain » Copa del Rey 2015/2016 » Top Scorer"। WorldFootball.net। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "Spain » Copa del Rey 2016/2017 » Top Scorer"। WorldFootball.net। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "Mbappe pips Messi to Golden Boot"। FIFA। ১৮ ডিসেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ "IFFHS WORLD'S BEST NATIONAL GOAL SCORER OF THE DECADE 2011-2020 : LIONEL MESSI"। IFFHS। ৬ জানুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "ALL TIME WORLD'S BEST ONE CLUB GOAL SCORER LIONEL MESSI HONORED"। IFFHS। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৩।
- ↑ "LIONEL MESSI ALL TIME BEST GOAL SCORER IN EUROPE"। IFFHS। ১১ এপ্রিল ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৩।
- ↑ ক খ গ "UEFA Goal of the Week"। UEFA। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Lionel Messi wins Champions League Goal of the Group Stage"। UEFA। ১১ নভেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১১ নভেম্বর ২০২২।
- ↑ Sports Illustrated। ২৭ আগস্ট ২০১৫ https://www.si.com/planet-futbol/2015/08/27/lionel-messi-goal-barcelona-bayern-munich-champions-league-jerome-boateng। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৮।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - ↑ "Goal of the Season: see the 2014/15 winners"। UEFA। ২৩ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৮।
And – the winner with 39% of the vote – Lionel Messi's exceptional individual effort against Bayern München
- ↑ ক খ Sriram, Arvind (২৫ আগস্ট ২০১৬)। "UEFA Champions League 2015/16: Lionel Messi awarded goal of the season for superb strike against Roma"। Sportskeeda। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৮।
রোমার বিপক্ষে দুর্দান্ত দলীয় গোলের জন্য লিওনেল মেসি উয়েফা গোল অফ দ্য সিজন পুরস্কার জিতেছেন। টানা দুই বছর এই পুরস্কার জিতে একমাত্র খেলোয়াড় হয়ে ইতিহাসও গড়েছেন তিনি।
- ↑ "Cristiano Ronaldo wins UEFA.com Goal of the Season vote"। UEFA। ২৮ আগস্ট ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ "Lionel Messi free-kick voted UEFA.com Goal of the Season"। UEFA। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ ক খ গ ঘ "FC Barcelona's Neymar Jr and Leo Messi, up for the 2016 Puskas Award"। FC Barcelona। ২১ নভেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
Neymar Jr and Leo Messi have been nominated for the Puskas Award 2016, which is given by FIFA to the player who scored the best goal between 30 September 2015 and 30 September 2016. [...] On the other hand, Leo Messi is yet to win the award. Barça's number 10 came third in 2011, second in 2015 and also made the top ten in 2010.
- ↑ "Messi's stunner at the Benito Villamarín on shortlist for Puskás Award"। FC Barcelona। ১৯ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "La Liga Top Scorers 2015-16 - Who won the Pichichi?"। মে ২০২০।
- ↑ "2017–18 La Liga | Statistics | Top Assists"। ESPN FC। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুন ২০১৮।
- ↑ "Top assists - Ligue 1 Uber Eats"। Ligue1 (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-০২।
- ↑ "Ligue 1 2023 top assists table"। www.besoccer.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৬-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-০২।
- ↑ "Team of the Year 2015: Lionel Messi"। UEFA। ৮ জানুয়ারি ২০১৬। ২০ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Facts and figures: UEFA.com Team of the Year 2017"। UEFA। ১১ জানুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "UEFA.com fans' Team of the Year 2018 revealed"। UEFA। ১১ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "UEFA.com fans' Team of the Year 2019 revealed"। UEFA। ১৫ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ "UEFA.com Fans' Teams of the Year 2020 announced"। UEFA। ২০ জানুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২০ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ "Ultimate Team of the Year: the all-time XI"। UEFA। ২৫ নভেম্বর ২০১৯। ২৬ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Player Rater Team of the Season" (স্পেনীয় ভাষায়)। UEFA। ২১ মে ২০১০। ১ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Player Rater Team of the Season"। UEFA। ৩০ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Player Rater Team of the Season"। UEFA। ২৭ জুলাই ২০১২। ২৭ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Team of the week - Matchday 1"। UEFA। ২ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Team of the week - Matchday 8A"। UEFA। ২১ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Team of the week - Matchday 10"। UEFA। ৩০ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Team of the week - Matchday 11"। UEFA। ৫ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Team of the week - Matchday 12"। UEFA। ৫ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "The Argentine FA chooses its greatest XI of all time"। AS। ২৬ জানুয়ারি ২০১৯। ৫ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "THE IFFHS MEN WORLD TEAM 2017"। IFFHS। ১২ ডিসেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "THE MEN WORLD TEAM 2018"। IFFHS। ১ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "THE IFFHS MEN WORLD TEAM OF THE YEAR 2019"। IFFHS। ২৯ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "IFFHS WORLD AWARDS 2020 - THE WINNERS"। IFFHS। ৪ ডিসেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ "IFFHS MEN'S WORLD TEAM OF THE YEAR 2021"। IFFHS। ৭ ডিসেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "IFFHS MEN'S WORLD TEAM 2022"। IFFHS। ১১ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "CONMEBOL MEN TEAM 2020 by IFFHS"। IFFHS। ১৭ ডিসেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "IFFHS MEN'S CONTINENTAL TEAMS OF THE YEAR 2021 - CONMEBOL"। IFFHS। ২৭ ডিসেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "IFFHS MEN'S CONTINENTAL TEAMS 2022 - CONMEBOL"। IFFHS। ১৭ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "IFFHS TEAM OF THE CONMEBOL COPA AMERICA 2021"। IFFHS। ১১ জুলাই ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ Crépin, Timothé (১৪ ডিসেম্বর ২০২০)। "Ballon d'Or Dream Team : Découvrez les révélations de ce onze de légende !" (ফরাসি ভাষায়)। France Football। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ "11 LeyendAS: el mejor Once de la historia del fútbol" (স্পেনীয় ভাষায়)। as। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ "IFFHS All-time World Men's Dream Team"। IFFHS। ২২ মে ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "IFFHS All-Time South America Men's Dream Team"। IFFHS। ২৬ মে ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "IFFHS All-Time Argentina Men's Dream Team"। IFFHS। ৫ আগস্ট ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "IFFHS MAN TEAM - CONMEBOL - OF THE DECADE 2011-2020"। IFFHS। ২৬ জানুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "ESM Team of the Season – 2014–15"। World Soccer। ১১ জুন ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ ESM Top-Elf: Ein Bayern-Star in Europas Elite। Abendzeitung (Korean ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৮।
- ↑ Dovgopolaya, Anna। "Kimmich gehört zum ESM-Team der Saison 2018/19"। Tribuna (জার্মান ভাষায়)। ১ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "ESM reveal Team of the Year for 2019/20"। Marca। ৩১ আগস্ট ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০২০।
- ↑ "ESM Team of the Season – 2020-21"। WorldSoccer। ৭ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ "Barcelona players dominate the L'Equipe Team of Year 2011"। Sportskeeda। ২৬ ডিসেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
Lionel Messi made it to the team for the fourth successive year.
- ↑ "Alba, Xavi, Iniesta and Messi in L'Equipe team of the year"। FC Barcelona। ২৭ ডিসেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ Lakshya Singh Kashyap (২৭ ডিসেম্বর ২০১২)। "L'equipe announces its Team of the Year"। Sportskeeda। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
FORWARD: Andres Iniesta (Barcelona), Lionel Messi (Barcelona), Cristiano Ronaldo (Real Madrid)
- ↑ "Jordi Alba named in L'Équipe's team of the year"। Selección Española de Fútbol। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৩। ১৪ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
The successes of Bayern Munich during 2013 have led the team to have five players in the ideal line-up. The full 11 is as follows: Manuel Neuer and Philipp Lahm (Germany), Vincent Kompany (Belgium), Thiago Silva (Brazil) and Spanish Jordi Alba. In the center of the field of this perfect team would be Yaya Toure (Ivory Coast), Bastian Schweinsteiger and Thomas Müller (Germany) and Franck Ribéry (France). As strikers, [Lionel] Messi (Argentina) and Cristiano Ronaldo (Portugal).
- ↑ "Three Real Madrid players in L'Equipe's team of the year"। Real Madrid CF। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
Cristiano Ronaldo, Sergio Ramos and Toni Kroos make up part of the team [L'Equipe's team of the year] that also includes [Manuel] Neuer, [Philipp] Lahm, [Mats] Hummels, [David] Alaba, [Ángel] Di María, Xabi Alonso, [Lionel] Messi and Neymar.
- ↑ McTear, Euan (২ জানুয়ারি ২০১৭)। "Four Real Madrid players in L'Equipe's team of 2016"। Marca। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
L'Equipe also have two Barcelona players - Lionel Messi and Luis Suarez - in the side, along with ex-Barcelona and current Juventus man Dani Alves.
- ↑ "Four madridistas in L'Equipe's best XI of the year"। Real Madrid CF। ২ জানুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০১৮।
Cristiano Ronaldo, Sergio Ramos, Marcelo and Luka Modric all feature in the team, alongside [Gianluigi] Buffon (Juventus), [Mats] Hummels (Bayern Munich), Dani Alves (Juventus and PSG), [N'Golo] Kanté (Chelsea), Neymar (Barcelona and PSG), [Edinson] Cavani (PSG) and [Lionel] Messi (Barcelona).
- ↑ De la Riva, Mario (৩ জানুয়ারি ২০১৯)। "Real Madrid, France dominate L'Équipe's 2018 team of the year"। AS। ১ মার্চ ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুন ২০১৯।
Jan Oblak does make the team, whose LaLiga presence is completed by Barcelona's Lionel Messi.
- ↑ Kennedy, Fred (২৫ ডিসেম্বর ২০২২)। "Messi In, Ronaldo Out: L'Equipe Name Its Team of the Year 2022"। SportsBrief। ২৫ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ Rainbow, Jamie (২ জুলাই ২০১৩)। "The Greatest: - how the panel voted"। World Soccer।
- ↑ Wahl, Grant (ডিসেম্বর ২১, ২০০৯)। Sports Illustrated https://web.archive.org/web/20121113202936/http://sportsillustrated.cnn.com/2009/magazine/specials/2000s/12/15/soccer.decade.team/index.html। ১৩ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - ↑ "The 2014–15 Liga BBVA Ideal XI"। La Liga। ১৫ জুন ২০১৫। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "The Liga BBVA 2015–16 Team of the Season"। La Liga। ১ জুন ২০১৬। ১৮ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুন ২০১৬।
- ↑ "About the Laureus World Sports Awards"। Laureus। ২৯ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Messi wins the Laureus award for 'Best Sportsman of the Year'"। FC Barcelona। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "Lionel Messi élu "Champion des champions 2011" par le journal L'Equipe"। 20minutes.fr। ২৪ ডিসেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Lionel Messi et Kylian Mbappé sacrés champions des champions monde et France par L'Équipe"। L'Équipe। ৬ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Messi named Best International Men's Player at ESPY Awards"। Marca। ১২ জুলাই ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ ক খ "2023 ESPYS: Full list of award winners"। ESPN। ১২ জুলাই ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২৩।
- ↑ "2019 ESPYS award winners"। ESPN। ১০ জুলাই ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "Leo Messi recibe el MARCA Leyenda" (স্পেনীয় ভাষায়)। Marca। ২৯ এপ্রিল ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Ibargüen and Messi: Best Latin American Athletes in 2014"। Radio Artemisa। ২২ ডিসেম্বর ২০১৪। ৬ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Lionel Messi, Champion for Peace of the Year I Peace and Sport Awards 2020"। ৭ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ "Lionel Messi named BBC Sports Personality's World Sport Star of the Year"। BBC Sport। ১৯ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ "Simone Biles and Lionel Messi the best athletes of 2019"। AIPS Media। ৩০ ডিসেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Alexia Putellas and Lionel Messi elected as 2022 AIPS Athletes of the Year: As voted by 113 countries"। AIPS Media। ৩০ ডিসেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ "Gerrard and Messi share fans' vote"। UEFA। ২৭ মে ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০০৯।
- ↑ Haslam, Andrew (২৮ মে ২০০৯)। "Imperious Xavi runs the show in Rome"। UEFA। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০০৯।
- ↑ Hart, Simon; Macho, Álvaro (২৯ মে ২০১১)। "Stellar Messi hails 'incredible' Barcelona"। UEFA। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১১।
- ↑ "Player Rater – Top Player – Lionel Messi"। UEFA। ৩০ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১১।
- ↑ "UEFA Super Cup 2009"। linguasport.com। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Barcelona 1–0 Shakhtar Donetsk"। RTE.ie। ২৮ আগস্ট ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ Bogunya, Roger (১১ আগস্ট ২০১৫)। "Lionel Messi man of the match in 2015 UEFA Super Cup"। FC Barcelona। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "2014 FIFA World Cup – Man of the Match"। FIFA। জুন ২২, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "The World's Best Playmaker 2015"। ৪ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "THE WORLD'S BEST PLAYMAKER 2016 : Lionel Messi"। IFFHS। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "THE WORLD'S BEST PLAYMAKER 2017 : ONE MORE FOR LIONEL MESSI"। IFFHS। ৭ ডিসেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "THE WORLD'S BEST PLAYMAKER : LIONEL MESSI (ARGENTINA/FC BARCELONA)"। IFFHS। ২৭ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "IFFHS AWARDS 2022 - MEN'S WORLD BEST PLAYMAKER"। IFFHS। ৭ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "IFFHS WORLD'S BEST MAN PLAYMAKER OF THE DECADE 2011-2020 : LIONEL MESSI"। IFFHS। ১১ জানুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "IFFHS ALL TIME RANKING OF THE WORLD'S BEST PLAYMAKER - (SINCE 2006)"। IFFHS। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "La CONMEBOL emociona a Messi: figura de cera, bastón de mando... y La Sole cantándole de la mano"। Marca। ২৮ মার্চ ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুন ২০২৩।
- ↑ "Messi recibe el bastón de mando del fútbol mundial"। AS। ২৮ মার্চ ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুন ২০২৩।
- ↑ "Laureus World Breakthrough of the Year 2006 nominees"। Laureus। ২১ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ "Andy Murray named Eurosport's UK Star of the Year, Cristiano Ronaldo takes global prize"। Eurosport। ৩০ ডিসেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Leo Messi, FC Barcelona's historic record breaker"। FC Barcelona। ২০ মার্চ ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "Ballon d'Or: Lionel Messi wins award as best player in world football for seventh time"। BBC Sport। ২৯ নভেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ "Lionel Messi's Leagues Cup 2023 Glory: Becoming Winningest Player in History"। Leagues Cup। ২০ আগস্ট ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ ক খ "14 Facts about the FIFA Ballon d'Or"। FIFA। ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ ক খ "Records"। MessivsRonaldo.net। ১৩ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০২০।/
- ↑ "Barcelona star Lionel Messi sets new goal-scoring record"। Guinness World Records। ১০ ডিসেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৮।
- ↑ "Lionel Messi breaks Pelé's record for goals at a single club"। The Guardian। ২৩ ডিসেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ "Barcelona's Lionel Messi becomes most decorated player in history after winning unprecedented fourth straight Ballon d'Or"। The Independent। ৭ জানুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৮।
- ↑ "Lionel Messi: The Goal That Started the Barcelona Legend"। BBC Sport। ১ মে ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ "Messi 'breaks record' by scoring in 17th consecutive La Liga game"। BBC Sport। ১০ মার্চ ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৮।
- ↑ "Messi makes history with second Golden Ball after Argentina win remarkable World Cup final"। beIN Sports। ১৮ ডিসেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ ক খ গ ঘ "Lionel Messi: The ridiculous records and silly statistics of obviously the greatest player ever"। Football365। ১৯ ডিসেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ ক খ "Toyota Cup - Most Valuable Player of the Match Award"। RSSSF। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৮।
- ↑ "Leo Messi breaks 40 goal mark for the 10th consecutive season"। FC Barcelona। ৩০ মার্চ ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "Lionel Messi hits 30 goals for 13th consecutive season"। Football Critic। ১৯ আগস্ট ২০২১।[অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Only Player To Score 60+ Goals In Two Consecutive Seasons"। Read Everything। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "Messi scores against every team in La Liga consecutively"। Reuters। ৩০ মার্চ ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "The 2022 FIFA FIFPRO World 11 in Stats"। fifpro.org। ২৭ ফেব্রু ২০২৩। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রু ২০২৩।
- ↑ McMahon, Bobby (২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০)। "Lionel Messi And Ronaldo Locked In Battle To Become World's All-Time Leading Scorer"। Forbes। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ ক খ "Messi breaks record after winning World Cup with Argentina"। Guinness World Records। ১৮ ডিসেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ "Messi First Player To Score World Cup Goal As Teenager, In His 20s And In His 30s"। LADbible। ২৬ জুন ২০১৮। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Most assists in FIFA World Cup - Pele leads the charts"। SportsAdda। ১৪ ডিসেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ "Messi, Ronaldo bow out in dramatic knockout openers -"। FIFA। ৭ এপ্রিল ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০১৮।
- ↑ "Messi overtook Maradona's World Cup dribbling record"। BeSoccer। ২৭ জুন ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "5 players with most goal contributions in FIFA World Cup history"। sportskeeda। ২০ ডিসেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ "Messi will play on for Argentina after WC glory"। beIN Sports। ১৮ ডিসেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ "Messi shines against Ecuador - Leads chart for most goal contributions in knockout stages of major international tournaments"। Goal.com। ১৯ আগস্ট ২০২১।
- ↑ "International Goals and Stats"। MessivsRonaldo.net। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০২২।/
- ↑ "Lionel Messi vs Cristiano Ronaldo: International careers compared by fan's viral tweet"। GiveMeSport। ২০ আগস্ট ২০২১।
- ↑ "How many trophies has Lionel Messi won with Argentina?"। Goal.com। ২০ আগস্ট ২০২১।
- ↑ "Top scorers in a single European game"। UEFA। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুলাই ২০১৭।
- ↑ "Barcelona-Leverkusen 2012 History | UEFA Champions League"। UEFA। ২৬ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Champions League quarter-final records and statistics"। UEFA। ১৭ এপ্রিল ২০১৯। ১৫ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "All you ever wanted to know: Champions League hat-tricks"। UEFA। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ ক খ "Champions League round of 16 records and statistics"। UEFA। ১৩ মার্চ ২০১৯। ১৪ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Messi scores against 39th team in Champions League to pull clear of Ronaldo"। Yahoo Sports। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২।
- ↑ "Messi, Alves among Super Cup record-breakers"। UEFA। ১১ আগস্ট ২০১৫। ১৭ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Lionel Messi makes more Champions League history, Valencia held by Lille"। The Guardian। ২৩ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ Chavez, Christopher (১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫)। Sports Illustrated https://www.si.com/planet-futbol/2015/09/16/lionel-messi-champions-league-appearances-100-games-fc-barcelona-ac-roma। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - ↑ "6 Guinness World Records held by Lionel Messi that you didn't know about"। Sportskeeda। ২৭ অক্টোবর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ "Neymar matches Messi with Champions League feat against Atalanta"। Goal.com। ১২ আগস্ট ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ "Argentina's Lionel Messi breaks Brazil legend Pele's South American men's goals record"। ESPN। ৯ সেপ্টেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Lionel Messi Sets Copa América Assists Record, Thrills Gillette Stadium"। NESN। ১৮ জুন ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৬।
- ↑ ক খ "5 records Lionel Messi can achieve/has achieved at Copa America 2021"। Sportskeeda। ১০ জুলাই ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১।
- ↑ ক খ "Messi Tiene Presente a Suárez"। El País (স্পেনীয় ভাষায়)। ১ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "La Liga top scorer Messi wins record-equalling sixth Pichichi Trophy"। Goal.com। ১৯ মে ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মে ২০১৯।
- ↑ Hannah, Ralph (২৫ নভেম্বর ২০১৪)। "Double for Lionel Messi as Barcelona Star Takes Both La Liga and Champions League All-Time Goals Records in a Week"। Guinness World Records। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ ক খ "Lionel Messi breaks 150 Liga assists"। FC Barcelona। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ ক খ গ "Messi, 500 games in LaLiga"। FC Barcelona। ৩ জানুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ FC Barcelona [@FCBarcelona] (৫ জুলাই ২০২০)। "Messi, assists/season, La Liga" (টুইট) – টুইটার-এর মাধ্যমে।
- ↑ 192 = (2005–2021: 2 + 2 + 12 + 11 + 10 + 18 + 16 + 12 + 11 + 18 + 16 + 9 + 12 + 13 + 21 + 9)[২৮৬]
- ↑ "Messi, top scorer in the Spanish Super Cup"। FC Barcelona। ১০ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০২০।
- ↑ ক খ Adamson, Mike (১১ ডিসেম্বর ২০১২)। "Lionel Messi's incredible record-breaking year in numbers"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ ক খ "FC Barcelona individual records"। FC Barcelona। ২০ আগস্ট ২০১৬। ২ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Rankings Supercup"। BDFutbol। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Most Goals Scored in a Season in the Top Division of Spanish Football"। Guinness World Records। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ "Messi passes Xavi to claim La Liga assist record"। Goal.com। ১৯ জুলাই ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০২০।
- ↑ "Football news in brief: Another record for Messi."। The Guardian। ২৫ জানুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মে ২০১৭।
- ↑ "Leo Messi overtakes Cristiano Ronaldo's LaLiga hat-trick record"। AS। ৭ ডিসেম্বর ২০১৯। ৬ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Leo Messi's record-breaking run"। FC Barcelona। ৩০ মার্চ ২০১৩। ২২ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৫।
- ↑ Rogers, Iain (১১ মে ২০১৩)। "Captain Messi inspires another Barca league triumph"। Reuters। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ ক খ "Messi: Lionel Andrés Messi Cuccittini, matches 2011–12 (Filters: Home, First Division, Scored)"। BDFutbol। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "Messi bate récord de goles marcados como visitante" (স্পেনীয় ভাষায়)। El Comercio। ২৭ এপ্রিল ২০১৩। ১০ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Messi: Lionel Andrés Messi Cuccittini, matches 2012–13 (Filters: First Division, Scored)"। BDFutbol। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ ক খ "Messi: Lionel Andrés Messi Cuccittini, matches 2012–13 (Filters: Visitor, First Division, Scored)"। BDFutbol। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "Cádiz, Messi's 38th victim in LaLiga"। FC Barcelona। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ "Messi has scored in 37 La Liga grounds"। FC Barcelona। ২৮ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "LaLiga Santander - Barcelona: Leo Messi: The legend continues"। Marca। ১৯ আগস্ট ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ "Messi celebrates century milestone in Barcelona rout of Sevilla"। The World Game। SBS। ৭ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Leo Messi reaches 20 goals in the league for the 10th season in a row"। FC Barcelona। ২৯ জানুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Messi claims new La Liga record in Barcelona win"। Goal.com। ১৩ জুন ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২০।
- ↑ "Barça 4-1 Huesca: Closer to the top"। FC Barcelona। ১৫ মার্চ ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Mesmerising Messi sets yet another La Liga record - FOX Sports Asia"। FOX Sports Asia। ৩০ এপ্রিল ২০১৮। ১ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "Barcelona 'dominant in Spain but change needed for European challenge'"। BBC Sport। ২৯ এপ্রিল ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "Messi makes more LaLiga history with goals record"। AS। ৮ ডিসেম্বর ২০১৮। ৯ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Messi In Double-Figures For Record 14th Consecutive Season"। beIN SPORTS। ৮ ডিসেম্বর ২০১৯। ৮ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Lionel Messi is the first player to score 300 goals in La Liga"। ESPN FC। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মে ২০১৭।
- ↑ "Lionel Messi becomes the first player to score 350 La Liga goals"। SBNation। ২৬ আগস্ট ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Lionel Messi scores 400th Barcelona goal in 3–0 win over Eibar"। BBC Sport। ১৩ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Lionel Messi equals Pele's Santos record in Barcelona draw - European round-up"। Sky Sports। ২০ ডিসেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ "Roundup: Messi Youngest to Score 200 Goals in La Liga"। USA Today। ২৭ জানুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ "Ranking Won Matches"। BDFutbol। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ Clark, Gill (৭ এপ্রিল ২০১৯)। "Lionel Messi sets record for most La Liga wins with Atletico Madrid victory"। SB Nation। ৮ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "FC Barcelona 1–2 Valencia: The Cup slips away"। FC Barcelona। ২৫ মে ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুন ২০১৯।
- ↑ "Sensational stats: Leo Messi holds two dribble records in two different competitions"। Tribuna। ২ এপ্রিল ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Lionel Messi Completes 23 Take-Ons In One Match"। The18। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ Díaz, Juan (৪ এপ্রিল ২০১৯)। "Lionel Messi, La Liga's most lethal free-kick sniper"। Sport। ৬ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Lionel Messi breaks Argentina's all-time goal-scoring record"। ESPN FC। ২২ জুন ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৬।
- ↑ "Messi, máximo artillero histórico de la selección argentina" (স্পেনীয় ভাষায়)। FIFA। ২২ জুন ২০১৬। ২৭ জুন ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৬।
- ↑ "Messi, único dueño del gol" (স্পেনীয় ভাষায়)। Argentine Football Association। ২২ জুন ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৬।
- ↑ Hernandez, Cesar (২৬ নভেম্বর ২০২২)। "Heroic Lionel Messi saves Argentina's World Cup as Mexico's tactical tweaking falls short"। ESPN। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০২২।
- ↑ "Messi's now scored vs. EVERY South American country... except Argentina"। Sport। ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫। ২ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ ক খ Edwards, Daniel (২ জুলাই ২০১৮)। "Lionel Messi's history at the World Cup: 2006 debut, 2010 Maradona pairing & 2014 final heartbreak"। Goal.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ Gowar, Rex (২২ জুন ২০১০)। "Messi captains Argentina for first time"। Reuters। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "It's Lionel Messi's 28th Birthday, Here Are 10 of His Stunning Career Stats..."। Eurosport। ২৪ জুন ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ "Messi, Suarez share record for goals in CONMEBOL World Cup qualifiers"। ESPN। ১১ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ "Lionel Messi Becomes First Argentine To Score at 4 Different World Cup Tournaments"। Sports Brief। ২২ নভেম্বর ২০২২। ২২ নভেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০২২।
- ↑ Cañada, Gonzalo (২৩ ডিসেম্বর ২০১৭)। "Lionel Messi's record-breaking el clásico in numbers"। The Independent। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Barcelona: Messi finishes 2017 ahead of Cristiano Ronaldo with 54 goals"। MARCA in English। ২৩ ডিসেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Messi se apunta al 'hat-trick': tres en los últimos cuatro partidos" (স্পেনীয় ভাষায়)। Marca। ৭ ডিসেম্বর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "FC Barcelona v RCD Espanyol: Messi delivers first-leg victory (4–1)"। FC Barcelona। ৬ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Matches of Messi: Lionel Andrés Messi Cuccittini vs Athletic Club"। BDFutbol। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৮।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ "FC Barcelona Individual Records"। FC Barcelona। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০১৭।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "L. Messi"। Soccerway। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ "Messi reaches 600 goals for Barça"। FC Barcelona। ১ মে ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০১৯।
- ↑ "Messi reaches 500 wins as an FC Barcelona player"। FC Barcelona। ৩০ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ "Messi equals Xavi as a player with most Barça wins"। FC Barcelona। ১৩ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০১৯।
- ↑ "Nadie gana más en la Liga que Messi: suma 350 triunfos y 200 en el Camp Nou" (স্পেনীয় ভাষায়)। AS। ২ ফেব্রুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "Extraterrestrial Messi"। FC Barcelona। ৯ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Messi: 650 goals for Barça"। FC Barcelona। ৩১ জানুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ "Leo Messi surpasses Xavi Hernández record"। FC Barcelona। ২১ মার্চ ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০২১।
- ↑ "League record for Messi as he equals Xavi"। FC Barcelona। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ "Messi surpasses Samitier as the Barça player with the most Copa del Rey matches played"। FC Barcelona। ২৭ জানুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ "Ousmane Dembélé's wondergoal seals Spanish Super Cup for Barcelona"। The Guardian। ১২ আগস্ট ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Leo Messi, MVP and top scorer in the Gamper"। FC Barcelona। ১০ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০১৬।