বাংলাদেশে কোভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারির সময়রেখা
বাংলাদেশে কোভিড ১৯ বৈশ্বিক অতিমারীর প্রথম সংক্রমণ ঘটে ৮ই মার্চ এবং প্রথম মৃত্যু ঘটে ১৮ই মার্চ, ২০২০ সালে[১]
চীন থেকে প্রথম উৎপত্তি হওয়ার পর; বাংলাদেশে কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির কথা প্রথম জানা যায় ৮ই মার্চ, ২০২০ সালে এবং প্রথম মৃত্যুটি ঘটে ১৮ই মার্চ, ২০২০ সালে। সংক্রমণ শুরুর পর ৩০, ৩৮, ৫৮ ও ৮৭ তম দিনে আক্রান্তের সংখ্যা অতিক্রম করেছিল যথাক্রমে ১০০; ১,০০০; ১০,০০০; ও ৫০,০০০ জন। ১৮ই জুন ২০২০ সালে আক্রান্তের সংখ্যা সর্বোমোট ১ লাখ অতিক্রম করেছিল।[২]

মার্চ
[সম্পাদনা]৮ মার্চ, আইইডিসিআর এর পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বাংলাদেশে প্রথম করোনভাইরাস শনাক্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিন জন ব্যক্তির শরীরে করোনাভাইরাসের উপস্থিতির কথা ঘোষণা করেন তিনি। তিনি জানান, তাদের বয়স ২০ থেকে ৩৫ এর মধ্যে।[৪] তাদের অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানানো হয়। রোগীদের মধ্যে দুজন পুরুষ প্রবাসী বাংলাদেশী ছিলেন যারা সবে ইতালি থেকে ফিরে এসেছিলেন এবং একজন মহিলা আত্মীয় ছিলেন, যিনি তাদের একজনের সংস্পর্শে এসে সংক্রামিত হন। এর আগে আইইডিসিআর এই বলে সতর্ক করে দিয়েছিল যে, দেশের জনসংখ্যার ঘনত্বের কারণে, করোনভাইরাস দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশ, এবং একই সাথে প্রতিষ্ঠানটি ভাইরাসের সংক্রমণের বিরুদ্ধে জরুরি প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেয়ার কথা ঘোষণা করে। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রণ করার প্রচেষ্টার অংশ হিসাবে, বাংলাদেশ সরকার এর আগে বাংলাদেশে প্রবেশের সমস্ত বন্দরগুলিতে তাপীয় পর্দা (থার্মাল স্ক্রিনার) স্থাপন করে এবং সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ দেশগুলিতে স্থল ও বিমান ভ্রমণ স্থগিত করে। বিভিন্ন জেলা থেকে প্রাপ্ত প্রতিবেদনে দেখা যায় যে অন্যান্য দেশ থেকে আসা প্রায় একশত প্রবাসীকে নিজগৃহে সঙ্গনিরোধ (হোম কোয়ারান্টিন) অবস্থায় রাখা হয়েছে।
১০ মার্চ, আইইডিসিআর-এর পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, করোনাভাইরাস আক্রান্ত তিনজন ছাড়া বাংলাদেশে নতুন কোন আক্রান্ত ব্যক্তি নেই।[৫]
১১ মার্চ, আইইডিসিআর-এর পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, ১০ মার্চের পরীক্ষায় আক্রান্ত তিনজনের মধ্যে দুই জন সুস্থ হয়েছেন এবং তাদের ছাড়পত্র প্রদান করা হবে।[৬]
১২ মার্চ, দুইজন করোনভাইরাস রোগী পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠে, পরীক্ষা করে তাঁদের শরীরে কোভিড-১৯ পাওয়া যায়নি। ডাব্লুএইচও প্রোটোকল ব্যবহার করে তাদের পরীক্ষা করা হয়েছিল এবং পরপর দুটি পরীক্ষায় প্রমাণিত হয় যে তারা আর সংক্রামিত নন। ফলস্বরূপ, আইইডিসিআর ছাড়পত্র দিয়ে তাদের বাড়িতে যেতে অনুমতি দেয়া।
১৪ মার্চ, আইইডিসিআর এর পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, পুনরায় আরো ২ জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করা হয়েছে।[৭]
১৬ মার্চ, ৩১ মার্চ ২০২০ পর্যন্ত দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং ১৮ মার্চ হতে ২৮ মার্চ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষিত হয়। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের পাকিস্তান সফর স্থগিত করা হয়।[৮][৯][১০] আইইডিসিআর এর পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, পুনরায় আরো ৩ জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করা হয়েছে।[১১]
১৭ মার্চ, আইইডিসিআর এর পরিচালক সেব্রিনা ফ্লোরা জানান নতুন করে আরও ২ জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করা হয়েছে।[১২]
১৮ মার্চ, ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয় আরও ৪ জন, এ নিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা ১৪ তে পৌছায়।[১৩][১৪] আইইডিসিআর কর্তৃক বলা হয় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর প্রথম মৃত্যু হয়েছে। মৃত ব্যক্তির বয়স ছিল ৭০ বছর। মারা যাওয়া ব্যক্তি বিদেশ থেকে আসা ও সংক্রমিত এক ব্যক্তির মাধ্যমে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন।[১৫]
১৯ মার্চ, বাংলাদেশে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয় আরও ৩ জন। এ নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সংখ্যা মোট ১৭ জনে পৌঁছায়। নতুন করে যে তিনজন আক্রান্ত হয়েছেন, তারা ইতালিফেরত এক ব্যক্তির সংস্পর্শে এসেছিলেন বলে জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদ।[১৬] ঐদিন বিকালে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলা লক ডাউন তথা ওষুধ, কাঁচামাল, মুদি দোকান বাদে সব দোকানপাট ও গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়।[১৭][১৮] ঢাকা থেকে রাজশাহী এবং রাজশাহী থেকে ঢাকার সকল বাস চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।[১৯] সচিবালয়ে করোনাভাইরাস প্রতিরোধের প্রস্তুতি বিষয় জানাতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানান করোনাভাইরাসের কারণে সঙ্গনিরোধ (কোয়ারেন্টিন) ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসাকাজে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমার মাঠ ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিতে তুরাগতীরের মাঠ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।[২০] বিকেলে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে মাঠ পর্যায়ের প্রশাসনকে সকল প্রকার ধর্মীয়, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়।[২১]
২০ মার্চ, বাংলাদেশে নতুন করে তিনজন আক্রান্ত হয়। বাংলাদেশের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ডা. নাসিমা সুলতানা সংবাদ সম্মেলনে জানান এদের সবাই কোনো না কোনোভাবে প্রবাসীর সংস্পর্শে ছিলেন।[২২]
২১ মার্চ, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক শনিবার সংবাদ সম্মেলনে বলেন, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ২য় রোগীর মৃত্যু হয়েছে এবং আরো ৪ জন আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২৪।[২৩] এদিন মধ্যরাত থেকে ৩১শে মার্চ পর্যন্ত ১০ রুটের সব ধরনের বিমান চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়ে।[২৪]
২২ মার্চ, নতুন করে আরো ৩ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়। আগের তিনজনসহ মোট পাঁচজন সুস্থতা লাভ করে।[২৫] পহেলা এপ্রিল থেকে শুরু হতে যাওয়া উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করা হয়।[২৬][২৭] বিকালে এক ঘোষণায় দোকান মালিক সমিতি ২৫শে মার্চ থেকে ৩১শে মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশের সব বিপণিবিতান বন্ধ ঘোষণা করে।[২৮]
২৩ মার্চ, নতুন করে আরও ৬ জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত এবং ১ জনের মৃত্যু হয়। বাংলাদেশে করোনা আক্রান্ত রোগীর মোট সংখ্যা দাঁড়ালো ৩৩ এ।[২৯] মন্ত্রিপরিষদের ঘোষণায় ২৯শে মার্চ থেকে ২রা এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষিত হয়। সাপ্তাহিক ছুটি সহ ৪ এপ্রিল পর্যন্ত কাঁচাবাজার, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও হাসপাতালসহ জরুরি সেবা বিভাগ বাদে সকল সরকারি অফিস বন্ধ হয়। একই সাথে সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন করা হয়।[৩০]
২৪ মার্চ, নতুন ৬ জন নভেল করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন। তার মধ্যে একজন ছিলেন বিদেশী প্রত্যাবাসী। ৭০ বছর বয়সী একজন কোভিড-১৯-এ মারা যান।[৩১]
২৫ মার্চ, নতুন কোনো আক্রান্তের ঘটনা ঘটেনি, নতুন একজন মৃত্যুবরণ করেন।[৩২]
২৬ মার্চ, নতুন ৫ জন আক্রান্ত হন। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা ৪৪-এ পৌঁছায়। এর মধ্যে ১১ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।[৩৩]
২৭ মার্চ, নতুন আরো ৪ জন আক্রান্ত হন। করোনাভাইরাসে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৪৮-এ পৌঁছালো। এর মধ্যে ২ জন চিকিৎসক।[৩৪]
২৮ মার্চ, নতুন করে ০ জন আক্রান্ত হন। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা এখনো ৪৮ জন। এর মধ্যে ১৫ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।[৩৫]
২৯ মার্চ, নতুন কোনো আক্রান্তের ঘটনা ঘটেনি, এমনকি কোনো রোগী সুস্থ বা মৃত্যুর খবরও পাওয়া যায়নি।[৩৬]
৩০ মার্চ, নতুন ১ জন আক্রান্ত হন। করোনাভাইরাসে এখন পর্যন্ত মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৪৯ জন, যার মধ্যে ১৯ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন এবং এর মধ্যে ৩ জন ষাটোর্ধ ব্যক্তিও আছেন।[৩৭]
৩১ মার্চ, নতুন করে আরও ২ জনের দেহে নভেল করোনাভাইরাস বা কভিড-১৯ রোগের সংক্রমণ শনাক্ত করা হয়েছে। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ৫১ জনে। সুস্থ হয়েছেন আরও ৬ জন, মোট সুস্থের সংখ্যা এখন ২৫ জন।[৩৮]
এপ্রিল
[সম্পাদনা]১ এপ্রিল, নতুন করে আরও ৩ জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত এবং ১ জনের মৃত্যু হয়েছে। বাংলাদেশে করোনা আক্রান্ত রোগীর মোট সংখ্যা দাঁড়ালো ৫৪-এ। এছাড়াও আইসোলেশনে রয়েছেন ৭৩ জন।[৩৯]
২ এপ্রিল, আরোও ২ জনের দেহে নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়ায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫৬ জন। নতুন করে কারও মৃত্যুর তথ্য না আসায় বাংলাদেশে কোভিড-১৯ এ মৃতের মোট সংখ্যা আগের মতোই ৬ জনে রয়েছে। আক্রান্তদের মধ্যে ২৬ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।[৪০]
৩ এপ্রিল, আরোও ৫ জনের দেহে নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়ায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৬১ জন। নতুন করে কারও মৃত্যু হয়নি। বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ২৯ জন, যার মধ্যে ৭ জন নিজ বাসায় এবং ২২ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।[৪১]
৪ এপ্রিল, দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ভাইরাসে আরো ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৯ জন। এ নিয়ে দেশে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৭০। মোট মৃত্যু হয়েছে ৮ জনের। এ পর্যন্ত চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩০ জন।[৪২]
৫ এপ্রিল, একদিনেই নতুন ১৮ জনের মধ্যে সংক্রমণ ধরা পড়ায় বাংলাদেশে নভেল করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা এক লাফে বেড়ে হয়েছে ৮৮ জন। আক্রান্তদের মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১ জনের মৃত্যু হয়েছে, দেশে কোভিড-১৯ এ মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৯ জন। দেশে গত ৮ মার্চ প্রথমবারের মত নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়ার পর এটাই ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত হওয়া নতুন রোগীর সর্বোচ্চ সংখ্যা।[৪৩]
৬ এপ্রিল, করোনায় আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন ১২ জন। আর নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৫ জন। ৮ মার্চ প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। এরপর এটাই প্রথম সর্বোচ্চ রোগী শনাক্ত করা হলো। সব মিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা ১২৩ জন। [৪৪] আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার ৬৪,নারায়ণগঞ্জ এর ২০, মাদারীপুরের ১১ এবং গাইবান্ধা জেলার ৫ জন ব্যক্তি ছিলেন। IEDCR কর্তৃক ৫টি জেলাকে ক্লাস্টার বা গুচ্ছ সংক্রমণের কেন্দ্র বলা হয়েছে এবং এখন পর্যন্ত মূল সংক্রমণ এই পাঁচ জেলাতেই হয়েছে বলে দাবী করা হয়েছে। এছাড়াও, কয়েকটি জেলায় গুচ্ছ সংক্রমণের আশঙ্কা করা হচ্ছে যেগুলোতে এরই মধ্যে একাধিক আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে চট্টগ্রামে ২, জামালপুরে ৩, কুমিল্লায় ২,চুয়াডাঙ্গায় ১ ও সিলেটে ১ জন সহ সারা বাংলাদেশের ১৫ জেলায় সংক্রমণ ছড়িয়ে গেছে বলা গেছে।[৪৫]
৭ এপ্রিল, গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে আরো ৫ জন। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৭ জনে। এই সময়ের মধ্যে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে আরো ৪১ জন, যা এখনো পর্যন্ত সর্বোচ্চ। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা হলো ১৬৪ জন।[৪৬]
৮ এপ্রিল, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ৩ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ২০। এ ছাড়া, নতুন আক্রান্ত হয়েছেন ৫৪ জন। মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ২১৮ জনে দাঁড়িয়েছে।[৪৭]
৯ এপ্রিল, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১ জন মারা গেছেন। এ সময়ে এই ভাইরাসে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ১১২ জন। আজ ১ জনের মৃত্যু দিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ২১ জন। দেশে এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ৩৩০ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে।[৪৮]
১০ এপ্রিল, দেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরো ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ২৭ জনে পৌঁছালো। এছাড়াও নতুন করে আরো ৯৪ জনের দেহে করোনার উপস্থিতি শনাক্ত করা গেছে। এ নিয়ে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ৪২৪।[৪৯]
১১ এপ্রিল, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন আরও ৩ জন। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৩০ জন। এ সময়ে এই ভাইরাসে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন আরও ৫৮ জন। সব মিলে দেশে এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ৪৮২ জন রোগী শনাক্ত হয়েছেন। নতুন করে সুস্থ হয়েছেন ৩ জন।[৫০]
১২ এপ্রিল, দেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরো ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ৩৪ জনে পৌঁছালো। এছাড়াও নতুন করে আরো ১৩৯ জনের দেহে করোনার উপস্থিতি শনাক্ত করা গেছে। এ নিয়ে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ৬২১। নতুন করে ৩ জন সুস্থ হওয়ায় মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়ালো ৩৯।[৫১]
১৩ এপ্রিল, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের। দেশে মোট মৃত্যু হয়েছে ৩৯ জনের। এসময়ের মধ্যে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১৮২। এ নিয়ে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৮০৩। গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৯৭০টি। মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১০,৬২৩টি।[৫২]
১৪ এপ্রিল, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ৭ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ৪৬। এ ছাড়া, নতুন আক্রান্ত হয়েছেন ২০৯ জন। মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১,০১২ জনে দাঁড়িয়েছে।[৫৩]
১৫ এপ্রিল, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের মধ্যে রয়েছে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. মঈন উদ্দিন, যিনি দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করা একমাত্র ডাক্তার।[৫৪] এছাড়া এই সময়ে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ২১৯ জন। এ নিয়ে করোনায় মোট মারা গেলেন ৫০ জন। আর আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ১,২৩১ জনে। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৭ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থ হলেন ৪৯ জন।[৫৫]
১৬ এপ্রিল, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১০ জন মারা গেছেন। এ সময়ে নতুন করে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ৩৪১ জন। দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৬০ জন। দেশে এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ১,৫৭২ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে।[৫৬]
১৭ এপ্রিল, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ১৫ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ৭৫। এ ছাড়া, নতুন আক্রান্ত হয়েছেন ২৬৬ জন। মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১,৮৩৮ জনে দাঁড়িয়েছে।[৫৭]
১৮ এপ্রিল, বাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ৩০৬ জন কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়েছেন। এই সময়ের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৯ জনের। এ নিয়ে দেশটিতে মোট আক্রান্ত হলেন ২,১৪৪ জন এবং করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে সর্বমোট ৮৪ জনের। এছাড়াও নতুন করে ৮ জন সুস্থ হওয়ায় মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়ালো ৬৬।[৫৮]
১৯ এপ্রিল, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ৭ জন মারা গেছেন। এ সময়ে নতুন করে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ৩১২ জন। দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৯১ জন। দেশে এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ২,৪৫৬ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে। নতুন করে ৯ জন সুস্থ হওয়ায় মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়ালো ৭৫ জন।[৫৯]
২০ এপ্রিল, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ১০ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ১০১। নতুন আক্রান্ত হয়েছেন ৪৯২ জন। মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ২,৯৪৮ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া নতুন করে সুস্থ হয়েছেন আরও ১০ জন। এ নিয়ে মোট ৮৫ জন করোনা রোগী সুস্থ হলেন।[৬০]
২১ এপ্রিল, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৯ জনের। এ নিয়ে দেশে মোট মৃত্যু হয়েছে ১১০ জনের। এসময়ের মধ্যে নতুন শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৪৩৪ জন। এ নিয়ে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৩,৩৮২ জন। এছাড়া নতুন করে সুস্থ হয়েছেন আরও ২ জন। এ নিয়ে মোট ৮৭ জন করোনা রোগী সুস্থ হলেন। গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২,৯৭৪টি। মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২৯,৫৭৮টি।[৬১]
২২ এপ্রিল, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ১০ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ১২০। নতুন আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ৩৯০ জন। মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৩,৭৭২ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া নতুন করে সুস্থ হয়েছেন আরও ৫ জন। এ নিয়ে মোট ৯২ জন করোনা আক্রান্ত রোগী সুস্থ হলেন। গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৩,০৯৬টি। মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৩২,৬৭৪টি ।[৬২]
২৩ এপ্রিল, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ৭ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ১২৭। নতুন আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ৪১৪ জন। মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৪,১৮৬ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া নতুন করে সুস্থ হয়েছেন আরও ১৬ জন। এ নিয়ে মোট ১০৮ জন করোনা আক্রান্ত রোগী সুস্থ হলেন।[৬৩]
২৪ এপ্রিল,করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ৪ জন মারা গেছেন। দেশে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে বর্তমানে ১৩১ । গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন ৪ জন। এখন পর্যন্ত দেশে মোট সুস্থ হয়েছেন ১১২ জন।[৬৪]
২৫ এপ্রিল, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ৯ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৪০ জন। এ সময়ে নতুন করে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ৩০৯ জন। এ নিয়ে দেশে এখন পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ৪,৯৯৮ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে। মোট সুস্থের সংখ্যা ১১২ জন।[৬৫]
২৬ এপ্রিল, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের। এ নিয়ে দেশে মোট মৃত্যু হয়েছে ১৪৫ জনের। এসময়ের মধ্যে নতুন শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৪১৮ জন। এ নিয়ে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৫,৪১৬ জন। এছাড়া নতুন করে সুস্থ হয়েছেন আরও ৯ জন। এ নিয়ে মোট ১২২ জন করোনা রোগী সুস্থ হলেন। গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৩,৪৭৬টি। মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৪৬,৫৮৯টি।[৬৬][৬৭]
২৭ এপ্রিল, দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যু হয়েছে আরও ৭ জনের। এ নিয়ে দেশে মোট মৃত্যু হয়েছে ১৫২ জনের। এসময়ের মধ্যে নতুন শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৪৯৭ জন। এ নিয়ে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৫,৯১৩ জন। এছাড়া নতুন করে সুস্থ হয়েছেন আরও ৯ জন। এ নিয়ে মোট ১৩১ জন করোনা রোগী সুস্থ হলেন। গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৩,৮১২টি। মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৫০,৪০১টি।[৬৮]
২৮ এপ্রিল, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ৩ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ১৫৫। নতুন আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ৫৪৯ জন। মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৬,৪৬২ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া নতুন করে সুস্থ হয়েছেন আরও ৮ জন। এ নিয়ে মোট ১৩৯ জন করোনা আক্রান্ত রোগী সুস্থ হলেন।গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৪,৩৩২টি। মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৫৪,৭৩৩টি।[৬৯]
২৯ এপ্রিল, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ৮ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ১৬৩। নতুন আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ৬৪১ জন। মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৭,১০৩ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া নতুন করে সুস্থ হয়েছেন আরও ১১ জন। এ নিয়ে মোট ১৫০ জন করোনা আক্রান্ত রোগী সুস্থ হলেন।গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৪,৯৬৮টি। মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৫৯,৭০১টি।[৭০]
৩০ এপ্রিল, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ৫ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ১৬৮। নতুন আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ৫৬৪ জন। মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৭,৬৬৭ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া নতুন করে সুস্থ হয়েছেন আরও ১০ জন। এ নিয়ে মোট ১৬০ জন করোনা আক্রান্ত রোগী সুস্থ হলেন।গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৪,৯৬৫টি। মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৬৪,৬৬৬টি।[৭১]
মে
[সম্পাদনা]১ মে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ২ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৭০ জন। এ সময়ে নতুন করে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ৫৭১ জন। আজ দেশে প্রথম কোনো সংসদ সদস্য করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। যার নাম মো. শহীদুজ্জামান সরকার এবং তিনি নওগাঁ–২ আসনের সংসদ সদস্য। এছাড়া নতুন করে সুস্থ হয়েছেন আরও ১৪ জন। এ নিয়ে মোট ১৭৪ জন করোনা আক্রান্ত রোগী সুস্থ হলেন।[৭২][৭৩]
২ মে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ৫ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ১৭৫। নতুন আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ৫৫২ জন। মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৮,৭৯০ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া নতুন করে সুস্থ হয়েছেন আরও ৩ জন। এ নিয়ে মোট ১৭৭ জন করোনা আক্রান্ত রোগী সুস্থ হলেন। গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৫,৮২৭টি। মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৭৬,০৬৬টি।[৭৪]
৩ মে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ২ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৭৭ জন। এ সময়ে নতুন করে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ৬৬৫ জন। মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৯,৪৫৫ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া নতুন করে সুস্থ হয়েছেন আরও ৮৮৬ জন। এ নিয়ে মোট ১,০৬৩ জন করোনা আক্রান্ত রোগী সুস্থ হলেন। যদিও বিবিসি বাংলার এক প্রতিবেদনে একদিনে এত সংখ্যক রোগী সুস্থ হবার বিষয়ে কিছুটা বিস্ময় প্রকাশ করেছেন, যেখানে গত দিনেগুলতে খুব অল্পসংখ্যক রোগী সুস্থ হয়েছেন।উল্লেখ্য, গতকাল পর্যন্ত মোট সুস্থ হবার ঘটনা ছিল মাত্র ১৭৭টি।[৭৫]
৪ মে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ৫ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ১৮২। নতুন আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ৬৮৮ জন। মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১০,১৪৩ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া নতুন করে সুস্থ হয়েছেন আরও ১৪৭ জন। এ নিয়ে মোট ১,২০৯ জন করোনা আক্রান্ত রোগী সুস্থ হলেন। গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৬,২০৭টি। মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৮৭,৬৪১টি।[৭৬]
৫ মে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৮৩ জন। এ সময়ে নতুন করে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ৭৮৬ জন। মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১০,৯২৯ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া নতুন করে সুস্থ হয়েছেন আরও ১৯৩ জন। এ নিয়ে মোট ১৪০৩ জন করোনা আক্রান্ত রোগী সুস্থ হলেন।[৭৭]
৬ মে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৮৬ জন। এ সময়ে নতুন করে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ৭৯০ জন। মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১১,৭১৯ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া নতুন করে হয়েছেন আরও ৩৭৭ জন। ফলে মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৭৮০ জন।[৭৮]
৭-৯ মে, গত ৭ মে থেকে ৯ মে পর্যন্ত দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী মারা গেছে যথাক্রমে ১৩ জন, ৭ জন এবং ৮ জন। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ২১৪ জন। এ সময়ে নতুন করে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন যথাক্রমে ৭০৬ জন, ৭০৯ জন এবং ৬৩৬ জন। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১৩,৭৭০ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া নতুন করে হয়েছেন যথাক্রমে ১৩০ জন, ১৯১ জন এবং ৩১৩ জন। ফলে মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়ালো ২,৪১৪ জন। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১১৬,৯১৯টি।[৭৯]
১০-১৫ মে, গত ১০ মে থেকে ১৫ মে পর্যন্ত দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী মারা গেছে যথাক্রমে ১৪ জন, ১১ জন, ১১ জন, ১৯ জন, ১৪ জন এবং ১৫ জন। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ২৯৮ জন। এ সময়ে নতুন করে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন যথাক্রমে ৮৮৭ জন, ১০৩৪ জন, ৯৬৯ জন, ১১৬২ জন, ১০৪১ জন এবং ১২০২ জন। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ২০,০৬৫ জনে দাঁড়িয়েছে। ১৫ মে দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২০,০০০ ছাড়িয়েছে। এছাড়া নতুন করে সুস্থ হয়েছেন যথাক্রমে ২৩৬ জন, ২৫২ জন, ২৪৫ জন, ২১৪ জন, ২৪২ জন এবং ২৭৯ জন। ফলে মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়ালো ৩,৮৮২ জন। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১,৬০,৫১২টি। [৮০]
১৬-১৭ মে, ১৬-১৭ মে দেশে নিশ্চিত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন যথাক্রমে ১৬ এবং ১৪ জন। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৩২৮ জন। ১৬ মে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা ৩০০ ছাড়িয়েছে। এ সময়ে নতুন করে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন যথাক্রমে ৯৩০ জন এবং ১২৭৩ জন। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ২২,২৬৮ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া নতুন করে সুস্থ হয়েছেন যথাক্রমে ২৩৫ জন এবং ২৫৬ জন। ফলে মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪,৩৭৩ জন। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১,৭৫,২২৮ টি। [৮০]
১৮-২৬ মে, গত ১৮ মে থেকে ২৬ মে পর্যন্ত দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী মারা গেছে যথাক্রমে ২১ জন, ২১ জন, ১৬ জন, ২২ জন, ২৪ জন, ২০ জন, ২৮ জন, ২১ জন এবং ২১ জন। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৫২২ জন। এ সময়ে নতুন করে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন যথাক্রমে ১,৬০২ জন, ১,২৫১ জন, ১,৬১৭ জন, ১,৭৭৩ জন, ১,৬৯৪ জন, ১,৮৭৩ জন, ১,৫৩২ জন, ১,৯৭৫ জন এবং ১,১৬৬ জন। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৩৬,৭৫১ জনে দাঁড়িয়েছে। ২৫ মে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা ৫০০ ছাড়িয়েছে। এছাড়া এই সময়ে নতুন করে সুস্থ হয়েছেন যথাক্রমে ২১২ জন, ৪০৮ জন, ২১৪ জন, ৩৯৫ জন, ৪১৫ জন, ৪৩৩ জন এবং ২৪৫ জন। ফলে মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়ালো ৭,৫৭৯ জন। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২,৫৮,৪৫১টি।[৮০]
২৭-৩১ মে, গত ২৭ মে থেকে ৩১ মে পর্যন্ত দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী মারা গেছে যথাক্রমে ২২ জন, ১৫ জন, ২৩ জন, ২৮ জন এবং ৪০ জন। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৬৫০ জন। এ সময়ে নতুন করে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন যথাক্রমে ১,৫৪১ জন, ২,০২৯ জন, ২,৫২৩ জন, ১,৭৬৪ জন এবং ২,৫৪৫ জন। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৪৭,১৫৩ জনে দাঁড়িয়েছে। ৩১ মে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা ৬৫০ ছাড়িয়েছে। এছাড়া এই সময়ে নতুন করে সুস্থ হয়েছেন যথাক্রমে ৩৬৪ জন, ৫০০ জন, ৫৯০ জন, ৩৬০ জন এবং ৪০৬ জন। ফলে মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়ালো ৯,৭৮১ জন। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৩,০৮,৯৩০টি।[৮০]
জুন
[সম্পাদনা]১-৭ জুন, গত ১ জুন থেকে ৭ জুন পর্যন্ত দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী মারা গেছে যথাক্রমে ২২ জন, ৩৭ জন, ৩৭ জন, ৩৫ জন, ৩০ জন, ৩৫ জন এবং ৪২ জন। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৮৮৮ জন। এ সময়ে নতুন করে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন যথাক্রমে ২,৩৮১ জন, ২,৯১১ জন, ২,৬৯৫ জন, ২,৪২৩ জন, ২,৮২৮ জন, ২,৬৩৫ জন এবং ২,৭৪৩ জন। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৬৫,৭৬৯ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া এই সময়ে নতুন করে সুস্থ হয়েছেন যথাক্রমে ৮১৬ জন, ৫২৩ জন, ৪৭০ জন, ৫৭১ জন, ৬৪৩ জন, ৫২১ জন এবং ৫৭৮ জন। ফলে মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৩,৯০৩ জন। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৩,৯৭,৯৮৭টি।
৮-১৪ জুন, গত ৮ জুন থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী মারা গেছে যথাক্রমে ৪২ জন, ৪৫ জন, ৩৭ জন, ৩৭ জন, ৪৬ জন, ৪৪ জন এবং ৩২ জন। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ১,১৭১ জন। এ সময়ে নতুন করে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন যথাক্রমে ২,৭৩৫ জন, ৩,১৭১ জন, ৩,১৯০ জন, ৩,১৮৭ জন, ৩,৪৭১ জন, ২,৮৫৬ জন এবং ৩,১৪১ জন। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৮৭,৫২০ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া এই সময়ে নতুন করে সুস্থ হয়েছেন যথাক্রমে ৬৫৭ জন, ৭৭৭ জন, ৫৬৩ জন, ৮৪৮ জন, ৫০২ জন, ৫৭৮ জন এবং ৯০৩ জন। ফলে মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৮,৭৩০ জন। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৫,০৪,৪৬৫টি।[৮১]
১৫-২২ জুন, গত ১৫ জুন থেকে ২২ জুন পর্যন্ত দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী মারা গেছে যথাক্রমে ৩৪ জন, ৫৩ জন, ৪৩ জন, ৩৮ জন, ৪৫ জন, ৩৭ জন, ৩৯ জন এবং ৩৮ জন। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ১,৫০২ জন। এ সময়ে নতুন করে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন যথাক্রমে ৩,০৯৯ জন, ৩,৮৬২ জন, ৪,০০৮ জন, ৩,৮০৩ জন, ৩,২৪৩ জন, ৩,২৪০ জন, ৩,৫৩১ জন এবং ৩,৪৮০ জন। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১,১৫,৭৮৬ জনে দাঁড়িয়েছে। ২২ জুন দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা ১,৫০০ ছাড়িয়েছে। এছাড়া এই সময়ে নতুন করে সুস্থ হয়েছেন যথাক্রমে ১৫,২৯৬ জন, ২,২৩৭ জন, ১,৯২৫ জন, ১,৯৭৫ জন, ২,৭৮১ জন, ১,০৪৮ জন, ১,০৮৪ জন এবং ১,৬৭৮ জন। ফলে মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়ালো ৪৬,৭৫৫ জন। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৬,৩০,৭১৯টি।
২৩-৩০ জুন, গত ২৩ জুন থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী মারা গেছে যথাক্রমে ৩৪ জন, ৫৩ জন, ৪০ জন, ৩৪ জন, ৪৩ জন, ৩৭ জন, ৪৫ জন এবং ৬৪ জন। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১,৮৪৭ জন। এ সময়ে নতুন করে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন যথাক্রমে ৩,৪১২ জন, ৩,৪৬২ জন, ৩,৯৪৬ জন, ৩,৮৬৮ জন, ৩,৫০৪ জন, ৩,৮০৯ জন, ৪,০১৪ জন এবং ৩,৬৮২ জন। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১,৪৫,৪৮৩ জনে দাঁড়িয়েছে। ৩০ জুন দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা ১,৮০০ ছাড়িয়েছে। এছাড়া এই সময়ে নতুন করে সুস্থ হয়েছেন যথাক্রমে ৮৮০ জন, ২,০৩১ জন, ১,৮২৯ জন, ১,৬৩৮ জন, ১,১৮৫ জন, ১,৪০৯ জন, ২,০৫৩ জন এবং ১,৮৪৪ জন। ফলে মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৯,৬২৪ জন। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৭,৬৯,৪৬০টি।
জুলাই
[সম্পাদনা]১-৭ জুলাই, গত ১ থেকে ৭ জুলাই পর্যন্ত দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী মারা গেছে যথাক্রমে ৪১ জন, ৩৮ জন, ৪২ জন, ২৯ জন, ৫৫ জন, ৪৪ জন এবং ৫৫ জন। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২,১৫১ জন। ৫ জুলাই দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা ২,০০০ ছাড়িয়েছে। এ সময়ে নতুন করে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন যথাক্রমে ৩,৭৭৫ জন, ৪,০১৯ জন, ৩,১১৪ জন, ৩,২২৮ জন, ২,৭৩৮ জন, ৩,২০১ জন এবং ৩,০২৭ জন। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১,৬৮,৬৪৫ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া এই সময়ে নতুন করে সুস্থ হয়েছেন যথাক্রমে ২,৪৮৪ জন, ৪,৩৩৪ জন, ১,৬০৬০ জন, ২,৬৭৩ জন, ১,৯০৪ জন, ৩,৫২৪ জন এবং ১,৯৫৩ জন। ফলে মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭৮,১০২ জন। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে মোট ৮,৭৬,৪৮০টি।
৮-১৪ জুলাই
১৫-২২ জুলাই
২৩-৩১ জুলাই
আগষ্ট
[সম্পাদনা]আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- বাংলাদেশে কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারি
- বাংলাদেশে কোভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারির প্রভাব
- বাংলাদেশে কোভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারিজনিত অবরুদ্ধকরণ
- কোভিড-১৯ মহামারির সময়কালে বাংলাদেশে চিকিৎসা
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "দেশে করোনা শনাক্ত ২৫ হাজার ছাড়াল, মোট মৃত্যু ৩৭০"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৯।
- ↑ "করোনাভাইরাস: শেষ ১৬ দিনেই দেশে অর্ধেক রোগী শনাক্ত"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২০২০-০৬-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৯।
- ↑ "করোনা ইনফো"। corona.gov.bd। ১৩ জুলাই ২০২০।
- ↑ "বাংলাদেশে করোনাভাইরাস শনাক্ত, সতর্ক থাকার নির্দেশনা"। বিবিসি বাংলা। ৮ মার্চ ২০২০। ১০ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০।
- ↑ সংবাদদাতা, সিনিয়র (১১ মার্চ ২০২০)। "নতুন কোন করোনাভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তি বাংলাদেশে নেই, প্রথম তিন 'স্থির'"। বিডি নিউজ ২৪ (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "করোনাভাইরাস: সুস্থ হয়েছেন দুজন, দ্বিতীয় পরীক্ষার পর ছাড়পত্র"। বিবিসি বাংলা। ১১ মার্চ ২০২০। ১১ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০।
- ↑ "আরও ২ জন করোনায় আক্রান্ত: আইইডিসিআর"। প্রথম আলো। ১৪ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ ২০২০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "৩১ মার্চ পর্যন্ত সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ"। এবিনিউজ২৪। ১৬ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২০।
- ↑ "ঢাবি বন্ধ ঘোষণা"। আজকের পত্রিকা। ১৬ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "ক্রিকেট দলের পাকিস্তান সফর স্থগিত"। দৈনিক ইনকিলাব। ১৬ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "আরও ৩ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ১৬ মার্চ ২০২০। ১৬ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২০।
- ↑ "আরও ২ করোনা রোগী শনাক্ত"। দ্য ডেইলি স্টার। ১৭ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০২০।
- ↑ "গাজীপুরের কোয়ারেন্টিনে রাখা একজনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত"। প্রথম আলো। ১৮ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০২০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "করোনাভাইরাসে বাংলাদেশে প্রথম মৃত্যু, আক্রান্ত বেড়ে ১৪"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ১৮ মার্চ ২০২০। ৫ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০২০।
- ↑ "করোনায় বাংলাদেশে প্রথম মৃত্যু: আইইডিসিআর"। প্রথম আলো। ১৮ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০২০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "দেশে আরও ৩ জন করোনায় আক্রান্ত"। প্রথম আলো। ১৯ মার্চ ২০২০। ১৯ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০২০।
- ↑ "মাদারীপুরের শিবচর লকডাউন"। যুগান্তর। ১৯ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০২০।
- ↑ "সংক্রমণের কারণে 'লকডাউন' করা হলো মাদারীপুরের শিবচর উপজেলা"। বিবিসি বাংলা। ১৯ মার্চ ২০২০। ১৯ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০২০।
- ↑ "করোনাভাইরাস: রাজশাহী থেকে ঢাকাসহ দূরপাল্লার সব বাস বন্ধ"। যুগান্তর। ১৯ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০২০।
- ↑ "কোয়ারেন্টিন-চিকিৎসার প্রস্তুতির জন্য বিশ্ব ইজতেমা মাঠ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর"। প্রথম আলো। ১৯ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০২০।
- ↑ "ধর্মীয়, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বন্ধ"। প্রথম আলো। ১৯ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০২০।
- ↑ "বাংলাদেশে আক্রান্ত আরো ৩ জন, একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক"। বিবিসি বাংলা। ২০ মার্চ ২০২০। ২০ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০২০।
- ↑ "করোনাভাইরাসে বাংলাদেশে দ্বিতীয় মৃত্যু, আক্রান্ত আরও ৪"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২১ মার্চ ২০২০। ২১ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০২০।
- ↑ "শনিবার মধ্যরাত থেকে ১০ দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের বিমান চলাচল বন্ধ"। বিবিসি বাংলা। ২১ মার্চ ২০২০। ২১ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০২০।
- ↑ "তিন জন নতুন করে আক্রান্ত, পুরনোদের মধ্যে দুজন সুস্থ হয়ে বাড়ি যাবেন"। বিবিসি বাংলা। ২২ মার্চ ২০২০। ২২ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০২০।
- ↑ "বাংলাদেশে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা স্থগিত"। বিবিসি বাংলা। ২২ মার্চ ২০২০। ২২ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০২০।
- ↑ "এইচএসসি-সমমানের পরীক্ষা স্থগিত"। প্রথম আলো। ২২ মার্চ ২০২০। ২২ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০২০।
- ↑ "২৫শে মার্চ থেকে ৩১শে মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশের সব বিপণিবিতান বন্ধ, দোকান মালিক সমিতি"। বিবিসি বাংলা। ২২ মার্চ ২০২০। ২৩ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০২০।
- ↑ "করোনাভাইরাস: আক্রান্ত বেড়ে ৩৩, মৃত্যু ৩ জনের"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২৩ মার্চ ২০২০। ২৩ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ "সেনা মোতায়েন, চৌঠা এপ্রিল সব সরকারি অফিস বন্ধ"। বিবিসি বাংলা। ২৩ মার্চ ২০২০। ২৩ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ "করোনাভাইরাস: আক্রান্ত বেড়ে ৩৯, মৃত্যু ৪ জনের"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২৪ মার্চ ২০২০। ২৪ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০।
- ↑ "1 more person dies of coronavirus, death toll now 5 in Bangladesh: IEDCR" (ইংরেজি ভাষায়)। ডেইলি স্টার। ২৫ মার্চ ২০২০। ২৬ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০২০।
- ↑ "নতুন পাঁচ রোগীর চারজনের বয়স ৩০ থেকে ৫০ বছর"। প্রথম আলো। ২৬ মার্চ ২০২০। ২৬ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২০।
- ↑ "দেশে আরও চারজন করোনায় আক্রান্ত: আইইডিসিআর"। প্রথম আলো। ২০২০-০৩-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-২৭।
- ↑ "২৮ মার্চের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি (আফিস ডকুমেন্ট)"। গুগল ডক।
- ↑ "করোনায় নতুন কেউ শনাক্ত হয়নি: আইইডিসিআর"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-৩০।
- ↑ "নতুন করে ১ জন আক্রান্ত মোট আক্রান্ত ৪৯"। ৩০ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "দেশে নতুন ২ জন করোনায় আক্রান্ত"। সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০২০।
- ↑ "বাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় সংক্রমিত আরও ৩ ব্যক্তি"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "করোনাভাইরাস: দেশে আক্রান্ত বেড়ে ৫৬"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ৮ এপ্রিল ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন আক্রান্ত ৫, মৃত্যুর ঘটনা নেই | কালের কণ্ঠ"। কালের কন্ঠ। ২০২০-০৪-০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-০৩।
- ↑ "দেশে করোনায় আরো ২ জনের মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৯"। ইত্তেফাক। ৪ এপ্রিল ২০২০। ২৫ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "করোনাভাইরাস: আরও ১৮ জন আক্রান্ত, মৃত্যু সংখ্যা ৯"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ১১ এপ্রিল ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ৩ জন, নতুন আক্রান্ত ৩৫: আইইডিসিআর"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "Covid-19 pandemic: Testing remains low despite having enough kits in stock"। ঢাকা ট্রিবিউন। ২০২০-০৩-২৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-৩০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "করোনাভাইরাস: বাংলাদেশে চব্বিশ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত ৫ জনের মৃত্যু"। BBC। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "দেশে আরও ৩ জনের মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৫৪"। thedailystar.net। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "দেশে করোনায় আরও ১ জনের মৃত্যু, ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ১১২ জন"। btv.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "দেশে করোনায় মৃত্যু বেড়ে ২৭, নতুন আক্রান্ত ৯৪"। ইত্তেফাক। ১৩ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "২৪ ঘণ্টায় নতুন শনাক্ত ৫৮, মৃত্যু ৩"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-১১।
- ↑ "দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি করোনা রোগী শনাক্ত"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "করোনা: দেশে আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৮২"। banglanews24.com। ১৩ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "করোনায় দেশে আরও সাত জনের মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ২০৯"। দি ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "করোনায় মৃত ডা. মঈন উদ্দিন কেন সিলেটে আইসিইউ পেলেন না?"। দ্য ডেইলি স্টার। ২০২০-০৪-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-১৬।
- ↑ "দেশে করোনা কেড়ে নিল আরও ৪ প্রাণ, নতুন আক্রান্ত ২১৯"। দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ১৫ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "এক দিনে করোনায় প্রাণহানি ১০, নতুন শনাক্ত ৩৪১"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-১৬।
- ↑ "করোনায় দেশে আরও ১৫ জনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ২৬৬"। দি ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-১৭।
- ↑ "করোনাভাইরাস: গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলাদেশে নতুন শনাক্ত ৩০৬ জন, মৃত্যু হয়েছে ৯ জনের"। বিবিসি। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-১৮।
- ↑ "করোনাভাইরাস: বাংলাদেশে নতুন আক্রান্ত ৩১২ জন, মৃত ৭ জন"। বিবিসি। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-১৯।
- ↑ "বাংলাদেশে মৃত্যুর সংখ্যা একশো ছাড়ালো, আক্রান্ত প্রায় তিন হাজার"। বিবিসি বাংলা। ২০২০-০৪-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২০।
- ↑ "করোনাভাইরাসে মারা গেলেন আরও নয়জন, আজও চারশো ছাড়িয়েছে শনাক্ত"। বিবিসি বাংলা। ২০২০-০৪-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২১।
- ↑ "করোনাভাইরাসে নতুন শনাক্ত ৩৯০ জন, মৃত্যু ১০ জনের"। বিবিসি বাংলা। ২০২০-০৪-২২। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২২।
- ↑ "বাংলাদেশে নতুন আক্রান্ত চার শতাধিক, মৃত্যু আরও ৭ জনের"। বিবিসি নিউজ বাংলা। ২৩ এপ্রিল ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "একদিনে করোনা কেড়ে নিল আরও ৪ প্রাণ, নতুন আক্রান্ত ৫০৩"। যুগান্তর।
- ↑ "নতুন ৩০৯ জন কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত, মারা গেছে ৯ জন"। বিবিসি বাংলা। ২০২০-০৪-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৫।
- ↑ "আইইডিসিআর"। www.iedcr.gov.bd। ২০২০-০৪-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৬।
- ↑ "বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৫ হাজার ছাড়ালো"। বিবিসি বাংলা। ২০২০-০৪-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৬।
- ↑ "২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত ৪৯৭, মৃত ৭"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৭।
- ↑ "দেশে এক দিনে সর্বোচ্চ করোনা শনাক্ত"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৮।
- ↑ "দেশে সর্বোচ্চ করোনা পরীক্ষা, সর্বোচ্চ ৬৪১ জন শনাক্ত"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-৩০।
- ↑ "গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৫৬৪ জন, মারা গেছেন ৫ জন"। বিবিসি বাংলা। ২০২০-০৪-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-৩০।
- ↑ "সাংসদ শহীদুজ্জামান করোনায় আক্রান্ত"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-০১।
- ↑ "বাংলাদেশে নুতন করে ৫৭১ জন শনাক্ত, মারা গেছেন ২ জন"। বিবিসি বাংলা। ২০২০-০৫-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-০১।
- ↑ "২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত কমেছে, মৃত্যু বেড়েছে"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-০২।
- ↑ "বাংলাদেশে সুস্থ হওয়াদের সংখ্যা ১৭৭ থেকে একলাফে বেড়ে সহস্রাধিক"। বিবিসি বাংলা। ২০২০-০৫-০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-০৩।
- ↑ "আটান্নতম দিনে ১০ হাজার ছাড়ালো বাংলাদেশের রোগীর সংখ্যা"। বিবিসি বাংলা। ২০২০-০৫-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-০৪।
- ↑ "বাংলাদেশে একদিনে কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৮০০"। বিবিসি বাংলা। ২০২০-০৫-০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-০৬।
- ↑ "ষাটতম দিনে আরো প্রায় আটশ রোগী শনাক্ত হলো বাংলাদেশে"। বিবিসি বাংলা। ২০২০-০৫-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-০৬।
- ↑ "করোনভাইরাসে নতুন রোগী শনাক্ত ৬৩৬ জন, মারা গেছেন ৮ জন"। বিবিসি বাংলা। ২০২০-০৫-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-০৯।
- ↑ ক খ গ ঘ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;:20
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "Coronavirus Disease 2019 (COVID-19) Information Bangladesh | corona.gov.bd"। corona.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৬-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৫।