পারুল, হুগলি জেলা
পারুল | |
---|---|
গ্রাম | |
পশ্চিমবঙ্গ ও ভারতের মানচিত্রে পারুল গ্রামের অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২২°৪৯′০৩″ উত্তর ৮৭°৫৬′১৩″ পূর্ব / ২২.৮১৭৫৭৮° উত্তর ৮৭.৯৩৬৯৭৮° পূর্ব | |
দেশ | ![]() |
রাজ্য | পশ্চিমবঙ্গ |
জেলা | হুগলি |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ১,৩৬৮ |
ভাষা | |
• সরকারি | বাংলা, ইংরেজি |
সময় অঞ্চল | ভারতীয় প্রমাণ সময় (ইউটিসি+০৫:৩০) |
পিন কোড | ৭১২৪০১ |
দূরভাষ/এসটিডি কোড | ০৩২১২ |
লোকসভা কেন্দ্র | আরামবাগ |
বিধানসভা কেন্দ্র | পুরশুড়া |
ওয়েবসাইট | hooghly |
পারুল হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হুগলি জেলার আরামবাগ মহকুমার অন্তর্গত পুরশুড়া সমষ্টি উন্নয়ন ব্লকে অবস্থিত একটি গ্রাম।
ভূগোল
[সম্পাদনা]পারুল গ্রামের স্থানাঙ্ক ২২°৪৯′০৩″ উত্তর ৮৭°৫৮′১১″ পূর্ব / ২২.৮১৭৫৭৮° উত্তর ৮৭.৯৬৯৭৮° পূর্ব।
জনপরিসংখ্যান
[সম্পাদনা]২০১১ সালের জনগণনার তথ্য অনুযায়ী, পারুল গ্রামের জনসংখ্যা ১,৩৬৮। এর মধ্যে ৬৯৯ জন (৫১ শতাংশ) পুরুষ এবং ৬৬৯ জন (৪৯ শতাংশ) মহিলা। অনূর্ধ্ব ছয় বছর বয়সীদের মোট সংখ্যা ১৪১। পারুল গ্রামের মোট সাক্ষর জনসংখ্যা ১,০৩৮ (অন্যূন ছয় বছর বয়সী জনসংখ্যা ৬৪.৬০ শতাংশ)।[১]
সংস্কৃতি
[সম্পাদনা]ডেভিড জে. ম্যাককাশন পারুল গ্রামের নিম্নলিখিত মন্দিরগুলির কথা তাঁর বইতে উল্লেখ করেছেন:[২]
- স্থানীয় চক্রবর্তী পরিবার প্রতিষ্ঠিত রঘুনন্দন মন্দিরটি প্রামাণ্য হুগলি-বর্ধমান আটচালা মন্দিরের একটি উদাহরণ। মন্দিরটির নির্মাণকাল সম্ভবত ১৭৬৮ এবং পরিমাপ ২২’ ১১’’ x ২০’ ৮’’। এই মন্দিরের খিলানযুক্ত প্রবেশপথটির উপর বিস্তৃত অবাধ দৃশ্যপটে যুদ্ধের দৃশ্য এবং সম্মুখভাগের আশেপাশে ছোটো ছোটো মূর্তি উৎকীর্ণ রয়েছে।
- ১৮৫৯ সালে নির্মিত বিশালাক্ষী মন্দিরটি মেদিনীপুর শৈলীর আটচালা মন্দিরের একটি উদাহরণ। এটির পরিমাপ ১৯’ ৬’’ বর্গফুট। মন্দিরটির খিলানযুক্ত প্রবেশপথ ও সম্মুখভাগের আশেপাশের পটিতে নানারকম মূর্তি খোদিত রয়েছে।
পারুল গ্রামের জোড়বাংলা মন্দির (ক্রমিক সংখ্যা এস-ডব্লিউবি-৫৬) ও রঘুনন্দন মন্দির (ক্রমিক সংখ্যা এস-ডব্লিউবি-৫৭) আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া কর্তৃক পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সংরক্ষিত তালিকার অন্তর্ভুক্ত।[৩]
পারুল চিত্রকক্ষ
[সম্পাদনা]-
চক্রবর্তী পরিবারের রঘুনন্দন মন্দির, আটচালা, নির্মাণকাল ১৭৬৮
-
রঘুনন্দন মন্দিরের পোড়ামাটির ফলকের সারি
-
রঘুনন্দন মন্দিরের পোড়ামাটির ফলকের সারি
-
বিশালাক্ষী মন্দির, আটচালা, নির্মাণকাল ১৮৫৯
-
বিশালাক্ষী মন্দিরের পোড়ামাটির ফলকের সারি
-
বিশালাক্ষী মন্দিরের অলংকরণ
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "2011 Census – Primary Census Abstract Data Tables"। West Bengal – District-wise। Registrar General and Census Commissioner, India। সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ McCutchion, David J., Late Mediaeval Temples of Bengal, first published 1972, reprinted 2017, pages 35,36. The Asiatic Society, Kolkata, আইএসবিএন ৯৭৮-৯৩-৮১৫৭৪-৬৫-২
- ↑ "Protected Monuments in West Bengal"। Archaeological Survey of India। Archived from the original on ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]