ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি, কল্যাণী
ভারতীয় তথ্য প্রযুক্তি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কল্যাণী | |
নীতিবাক্য | বিদ্যাধন সর্বধনপ্রধানম্ |
---|---|
ধরন | সরকারী-বেসরকারী অংশীদারিত্ব |
স্থাপিত | ২০১৪ |
চেয়ারম্যান | মনোজ কোহলি |
পরিচালক | সান্তনু চট্টোপাধ্যায়[১] |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ১৯ (২০২২)[২] |
শিক্ষার্থী | ৩৯৯ (২০২২)[২] |
স্নাতক | ৩৫৬ (২০২২)[২] |
৪৩ (২০২২)[২] | |
অবস্থান | , , ভারত ২২°৫৭′৩৯.৮২″ উত্তর ৮৮°২৬′০.৪″ পূর্ব / ২২.৯৬১০৬১১° উত্তর ৮৮.৪৩৩৪৪৪° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে ৫০ একর (০.২০ বর্গকিলোমিটার) |
পোশাকের রঙ | নীল আকাশী |
ওয়েবসাইট | iiitkalyani |
![]() |
ইন্ডিয়ান ইনফরমেশন টেকনোলজি ইনস্টিটিউট, কল্যাণী (আইআইআইটি কল্যাণী) একটি ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যা পশ্চিমবঙ্গের কল্যাণীতে অবস্থিত। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি সরকারী বেসরকারী অংশীদারি (এন-পিপিপি) মানদন্ড ব্যবহার করে ভারত সরকারের কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক তথা বর্তমানে কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রক, পশ্চিমবঙ্গ সরকার এবং শিল্প অংশীদার (কোল ইন্ডিয়া এবং রোল্টা) কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।[৩] জেইই মেইনে প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে আইআইআইটি কল্যাণীতে ভর্তিচ্ছুদের ভর্তি করা হয়।[৪] আইআইআইটি আইনের আওতায় ২০১৭ সালের মার্চ মাসে মন্ত্রিপরিষদ কর্তৃক আইআইআইটি কল্যাণীকে ইনস্টিটিউট অফ ন্যাশনাল ইম্পরটেন্ট (আইএনআই) বা রাষ্ট্রীয় মহত্বের প্রতিষ্ঠান মর্যাদা প্রদান হয়।[৫] প্রতিষ্ঠানটি আইআইআইটি কল্যাণীর পরিচালনা পর্ষদ পরিচালনা করেন, যার সদস্যদের মধ্যে ভারত সরকার (এমএইচআরডি), পশ্চিমবঙ্গ সরকারের প্রতিনিধি, শিল্প অংশীদার এবং একাডেমিয়া, শিল্প ও নাগরিক সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।[৬] বীরেন্দ্র কুমার তেওয়ারি (পরিচালক, আইআইটি খড়গপুর) আইআইআইটি কল্যাণীর মেন্টর-পরিচালক এবং আইআইটি খড়গপুর এটির মেন্টর ইনস্টিটিউট।[৭] ২০২০ সালের ১৬ ডিসেম্বর প্রফেসর ড. সান্তনু চট্টোপাধ্যায় ইনস্টিটিউটের পরিচালক হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।[১]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]জেআইএস কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে অবস্থিত অস্থায়ী ক্যাম্পাস থেকে আইআইইএসটি শিবপুরের সহায়তায়, জুলাই ২০১৪ এর প্রথম সপ্তাহ থেকে ক্লাস শুরু হয়। ১৯ আগস্ট ২০১৪ সালে আইআইইএসটি শিবপুরের পরিচালক ও প্রাক্তন পরামর্শদাতা পরিচালক অজয় কুমার রায় প্রতিষ্ঠানটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।[৮] ২০১৭ সালে আইআইটি খড়গপুরকে এটির পরামর্শদাতা নিয়োগ করা হয় এবং এরপর থেকে প্রতিষ্ঠানটি ওয়েবেল আইটি পার্কের ট্রানজিট ক্যাম্পাস থেকে কাজ করে আসছে।
ক্যাম্পাস
[সম্পাদনা]৩০শে জুন, ২০১৫ সালে মুখ্যমন্ত্রী, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কল্যাণীতে ভারতীয় তথ্য প্রযুক্তি ইনস্টিটিউট (আইআইআইটি) ক্যাম্পাসের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। ক্যাম্পাসটি কল্যাণী শহরের উপকণ্ঠে কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়েতে ৫০ একর জায়গায় নির্মিত হবে।[৯][১০]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "অধ্যাপক সান্তানু চট্টোপাধ্যায় ইনস্টিটিউটের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ১৬ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে."। iiitkalyani.ac.in। ১৩ নভেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারী ২০২১।
- ↑ ক খ গ ঘ "এনআইআরএফ ডাটা ২০২২" (পিডিএফ)। আইআইআইটি কল্যাণী।
- ↑ "আইআইটি সম্পর্কে কল্যাণী – ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ইনফরমেশন টেকনোলজি, কল্যাণী"। iiitkalyani.ac.in। ২৬ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৮-২৯।
- ↑ "ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ইনফরমেশন টেকনোলজি"। iiitkalyani.ac.in। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-২১।
- ↑ "জাতীয় গুরুত্বের প্রতিষ্ঠান"। mhrd.gov.in। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-২৫।
- ↑ "ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ইনফরমেশন টেকনোলজি"। iiitkalyani.ac.in। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-২১।
- ↑ "আইআইটি কল্যাণী সম্পর্কে"। iiitkalyani.ac.in।
- ↑ "জুলাই থেকে ক্লাস শুরু করবে বাংলার প্রথম আইআইটি"। বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড। ২৪ জুন ২০১৪।
- ↑ পোদ্দার, আশিস। "কল্যাণী আইটি ইনস্টিটিউটের জন্য জমি চিহ্নিত"। দ্য টাইমস অফ ইন্ডিয়া জুলাই ১০, ২০১১, ০৫:০০ আইএসটি। নদিয়া। সংগ্রহের তারিখ জুন ২৩, ২০২১।
- ↑ "কল্যাণীতে আইআইটি-র শিলান্যাস করলেন মমতা"। ইউনাইটেড নিউজ অফ ইন্ডিয়া জুন ৩০, ২০১৫ ৯:২৯ পিএম আইএসটি। সংগ্রহের তারিখ জুন ২৩, ২০২১।