অপারেশন ক্লিন হার্ট
অপারেশন ক্লিন হার্ট অপরাধ বিরোধী একটি যৌথ অপারেশনের নাম। এটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর, বাংলাদেশ নৌবাহিনী, বাংলাদেশ রাইফেলস, বাংলাদেশ পুলিশ এবং বাংলাদেশ আনসার সদস্যদের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত হয়েছিলো। [১] বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের প্রধান ও তৎকালিন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে এ কার্যক্রম চালানো হয় । [২]
অপারেশন
[সম্পাদনা]অপারেশনটি ১৬ অক্টোবর ২০০২ থেকে ৯ জানুয়ারি ২০০৩ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছিল। [৩] অপারেশনে ৫০ হাজারেরও বেশি নিরাপত্তা বাহিনী অংশগ্রহণ করেছেন। [৪] অপারেশন চলাকালে যৌথ বাহিনী ১১ হাজার ২৪৫ সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করেছে। [৫] শত শত আহত হয়েছে এবং ৫০ জনেরও বেশি হেফাজতে মারা গেছেন বিবিসি বাংলা সংবাদ প্রকাশ করে।[৬] ৯ জানুয়ারী ২০০৩ তারিখে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল একটি ক্ষতিপূরণমূলক আইন পাস করে যা অপারেশনে অংশগ্রহণকারী নিরাপত্তা ব্যক্তিদের আইনি সুরক্ষা প্রদান করে। [১] ২০১৫ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশ হাইকোর্ট এ্যাডমিনিটি অ্যাটর্নি অবৈধ ঘোষণা করে এটি বাতিল করে দেয়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "Operation Clean Heart indemnity law illegal: HC"। thedailystar.net। দ্য ডেইলি স্টার। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Bangladesh Court Declares Indemnity Act Illegal"। benarnews.org (ইংরেজি ভাষায়)। BenarNews। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "HC scraps law giving indemnity for 'Operation Clean Heart'"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Bangladesh winds down crime fight"। news.bbc.co.uk। BBC NEWS। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Operation Clean Heart indemnity revoked"। observerbd.com। ১৭ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "অপারেশন ক্লিনহার্ট দায়মুক্তি আইনকে অবৈধ ঘোষণা"। BBC News বাংলা। ২০১৫-০৯-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০২-০৮।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |